বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বলেছেন, টাঙ্গাইলের বাসাইল পৌরসভা নির্বাচন সুষ্ঠু, সুন্দর হলে তার দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে।
মঙ্গলবার (১৬ মে) নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, টাঙ্গাইলের বাসাইল পৌরসভা নির্বাচন সুষ্ঠু, সুন্দর হলে তার দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আমাদের ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর আর কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করিনি।
তিনি বলেন,কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনে আমি এবার নিয়ে দু’বার এসেছি। আগেরবারের চেয়ে এবার অনেক ভাল লেগেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা পুরো নির্বাচন কমিশনের আশ্বাসে আমি আশ্বস্ত হয়েছি। তারা বলেছেন তাদের সাধ্যমত সুষ্ঠু, নিরেপেক্ষে উৎসব মুখ পরিবেশে বাসাইল নির্বাচন উপহার দেবেন।
তিনি বলেন, ইসির অনেকে কথার সঙ্গে আমরা একমত পোষণ করেছি। নির্বাচন হওয়া উচিত অবাধ, নিরপেক্ষ। কোন দল অংশগ্রহণ করল ক’টি দল অংশগ্রহণ করল এটার চেয়ে আমি মনে করি কতগুলো ভোটার তার ইচ্ছারমত ভোট দিতে পারলো, এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা।
এখন পর্যন্ত যে ইসির কার্যক্রম এতে সুষ্ঠু নির্বাচনে অবস্থা আছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই কমিশন যখন গঠিত হয় তখন মহামান্য রাষ্ট্রপতির আহ্বানে আমারা গিয়েছিলাম। আমাদেরও কমিশন গঠনে প্রস্তাব ছিল। এই নির্বাচন কমিশন প্রথম প্রথম অনেক এলোমেলো কথাবার্তা বলেছে। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, বেশিকিছু যাবৎ তারা বুঝতে পেরেছেন নির্বাচন কমিশন কী, এবং তাদের অনেক এলোমেলো কথা অনেক দিন থেকেই কমে গেছে। এখন তো বলা যায় যে সে রকম কিছু নাই-ই। সে জন্যই আমরা উৎসাহী হয়ে এসেছি। আমাদের বাসাইল নির্বাচন যদি দেখা যায় তারা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন, কিছু ভুলত্রুটি তো থাকতেই পারে, ১০০টা ভুল হতো আগে যেখানে এখন যদি ৮০টাকে যদি অতিক্রম করতে পেরেছে তাহলে বলবো যে উন্নতি হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ মে) নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
তিনি বলেন, টাঙ্গাইলের বাসাইল পৌরসভা নির্বাচন সুষ্ঠু, সুন্দর হলে তার দল কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবে। আমাদের ২০১৮ সালের নির্বাচনের পর আর কোনো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করিনি।
তিনি বলেন,কাজী হাবিবুল আউয়াল কমিশনে আমি এবার নিয়ে দু’বার এসেছি। আগেরবারের চেয়ে এবার অনেক ভাল লেগেছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা পুরো নির্বাচন কমিশনের আশ্বাসে আমি আশ্বস্ত হয়েছি। তারা বলেছেন তাদের সাধ্যমত সুষ্ঠু, নিরেপেক্ষে উৎসব মুখ পরিবেশে বাসাইল নির্বাচন উপহার দেবেন।
তিনি বলেন, ইসির অনেকে কথার সঙ্গে আমরা একমত পোষণ করেছি। নির্বাচন হওয়া উচিত অবাধ, নিরপেক্ষ। কোন দল অংশগ্রহণ করল ক’টি দল অংশগ্রহণ করল এটার চেয়ে আমি মনে করি কতগুলো ভোটার তার ইচ্ছারমত ভোট দিতে পারলো, এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা।
এখন পর্যন্ত যে ইসির কার্যক্রম এতে সুষ্ঠু নির্বাচনে অবস্থা আছে কি-না এমন প্রশ্নের জবাবে বলেন, এই কমিশন যখন গঠিত হয় তখন মহামান্য রাষ্ট্রপতির আহ্বানে আমারা গিয়েছিলাম। আমাদেরও কমিশন গঠনে প্রস্তাব ছিল। এই নির্বাচন কমিশন প্রথম প্রথম অনেক এলোমেলো কথাবার্তা বলেছে। এখন আমার কাছে মনে হচ্ছে, বেশিকিছু যাবৎ তারা বুঝতে পেরেছেন নির্বাচন কমিশন কী, এবং তাদের অনেক এলোমেলো কথা অনেক দিন থেকেই কমে গেছে। এখন তো বলা যায় যে সে রকম কিছু নাই-ই। সে জন্যই আমরা উৎসাহী হয়ে এসেছি। আমাদের বাসাইল নির্বাচন যদি দেখা যায় তারা যথাসাধ্য চেষ্টা করেছেন, কিছু ভুলত্রুটি তো থাকতেই পারে, ১০০টা ভুল হতো আগে যেখানে এখন যদি ৮০টাকে যদি অতিক্রম করতে পেরেছে তাহলে বলবো যে উন্নতি হয়েছে।