দক্ষিণ আফ্রিকায় প্ল্যাটিনাম খনিতে দুর্ঘটনায় অন্তত ১১ জন নিহত হয়েছে। নিহতদের সবাই শ্রমিক। এই ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৭৫ জন।
মূলত শ্রমিকদের ভূপৃষ্ঠে ফিরিয়ে আনার কাজে ব্যবহৃত একটি লিফট প্রায় ২০০ মিটার (৬৫৬ ফুট) নিচে পড়ে যাওয়ার পর এই দুর্ঘটনা ঘটে।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইমপালা প্ল্যাটিনামের প্রধান নির্বাহী নিকো মুলার এই দুর্ঘটনাকে কোম্পানির ইতিহাসে ‘অন্ধকারতম দিন’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
ইমপালা প্ল্যাটিনাম বলেছে, গত সোমবার শেষ বিকালে জোহানেসবার্গের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত রাস্টেনবার্গের খনিতে ‘গুরুতর দুর্ঘটনা’ ঘটে।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বের গভীরতম খনি রয়েছে। আফ্রিকার এই দেশটি প্ল্যাটিনাম, স্বর্ণ এবং অন্যান্য কাঁচামালের নেতৃস্থানীয় উৎপাদক। কিন্তু দেশটির খনিতে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে উদ্বেগ রয়েছে। যদিও ১৯৯৪ সালে শ্বেতাঙ্গ-সংখ্যালঘু শাসন শেষ হওয়ার পর খনির পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে।
সর্বশেষ এই দুর্ঘটনার পর এই বছর দক্ষিণ আফ্রিকার খনিতে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৫ জনে।
মূলত শ্রমিকদের ভূপৃষ্ঠে ফিরিয়ে আনার কাজে ব্যবহৃত একটি লিফট প্রায় ২০০ মিটার (৬৫৬ ফুট) নিচে পড়ে যাওয়ার পর এই দুর্ঘটনা ঘটে।
গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইমপালা প্ল্যাটিনামের প্রধান নির্বাহী নিকো মুলার এই দুর্ঘটনাকে কোম্পানির ইতিহাসে ‘অন্ধকারতম দিন’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন।
ইমপালা প্ল্যাটিনাম বলেছে, গত সোমবার শেষ বিকালে জোহানেসবার্গের উত্তর-পশ্চিমে অবস্থিত রাস্টেনবার্গের খনিতে ‘গুরুতর দুর্ঘটনা’ ঘটে।
দক্ষিণ আফ্রিকায় বিশ্বের গভীরতম খনি রয়েছে। আফ্রিকার এই দেশটি প্ল্যাটিনাম, স্বর্ণ এবং অন্যান্য কাঁচামালের নেতৃস্থানীয় উৎপাদক। কিন্তু দেশটির খনিতে নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে উদ্বেগ রয়েছে। যদিও ১৯৯৪ সালে শ্বেতাঙ্গ-সংখ্যালঘু শাসন শেষ হওয়ার পর খনির পরিস্থিতির বেশ উন্নতি হয়েছে।
সর্বশেষ এই দুর্ঘটনার পর এই বছর দক্ষিণ আফ্রিকার খনিতে নিহতের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৫ জনে।