এস এম মোজতাহীদ প্লাবন, নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি: আজ বুধবার সকালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের কনফারেন্স কক্ষে কলা অনুষদের অধীনস্থ তিনটি বিভাগের জন্য আউটকাম বেজড কারিকুলাম শীর্ষক প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। আয়োজিত প্রশিক্ষণে বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গীত বিভাগ, থিয়েটার এন্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ ও ফিল্ম এন্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের শিক্ষকরা অংশ নেন।
প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, বর্তমান শতাব্দীতে শিক্ষাক্ষেত্রে সারা বিশ্বে একটা যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। আমাদের সবকিছুতে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে পরিবর্তন আনা দরকার। নতুন যেকোনো পরিবর্তন হলে শুরুতে সমালোচনা হলেও পরবর্তীতে কিন্তু সকলেই অভ্যস্ত হয়ে ওঠে।
তিনি আরও বলেন, প্রথাগত শিক্ষার সঙ্গে বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন এসেছে।পরিবর্তিত বিশ্বে জ্ঞানের সাথে যুক্ত হয়েছে দক্ষতা। একটা মানুষ জ্ঞানী হলেও দক্ষতা না থাকলে তার কোনো মূল্য নেই।
আউটকাম বেজড শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে উপাচার্য বলেন, ২০০০ সালের কিছু আগে অস্ট্রেলিয়া তাদের শিক্ষাক্রমকে আউটকাম বেজড করে। এরপর আমেরিকাসহ উন্নত বিশ্ব আউটকাম বেজড কার্যক্রমের দিকে চলে যায়। শিক্ষা বর্তমানে আউটকাম বেজড হচ্ছে, শিক্ষার উদ্দেশ্য এখন দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। সারাবিশ্বে শিক্ষা কার্যক্রম দারুণ এটা বাঁক নিয়েছে। তাই বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রথাগত শিক্ষাকে আউটকামবেজড এডুকেশনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। প্রথাগত শিক্ষায় অনেকক্ষেত্রে নিজের মধ্যে অহমিকা বৃদ্ধি পেয়েছে, প্রাত্যহিক কাজ করার ক্ষেত্রে অনীহা তৈরি হয়েছে, একা একা লেখাপড়া করার চেষ্টা হয়েছে এবং জন-বিচ্ছিন্ন হয়ে বা সামষ্টিক জীবন থেকে নিজেকে দূরে থাকার প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। এই সবই উন্নত বিশ্বের প্রবেশের ক্ষেত্রে বাধা। একজন খেলোয়াড়, একজন নাট্যশিল্পী, একজন সঙ্গীতশিল্পী নিজের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করে বিশ্বে ভাবমূর্তি বৃদ্ধি করতে পারেন এবং আর্থিকভাবেও স্বাবলম্বী হওয়ার যোগ্য। আউট কাম বেজড এডুকেশনে এই আত্মবল তৈরি করা জরুরি। আমরা এমন শিক্ষা দিতে চাই, যে শিক্ষা গ্রহণের পর গ্রাজুয়েটেরা প্রতিযোগিতা-প্রবণ এই বিশ্ববাজারে নিজের ক্ষেত্রে যোগ্য ভাববে।
শিক্ষাকে যুগোপযোগী ও আউডটকাম বেজড করার পরামর্শ দিয়ে এ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর।
অনলাইনে যুক্ত থেকে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আতাউর রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর।
সম্পদ ব্যক্তি হিসেবে প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি পরিচালনা করেন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মোসাম্মৎ জান্নাতুল ফেরদৌস ও প্রফেসর ড. তুষার কান্তি সাহা। এসময় কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুশাররাত শবনম, আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. সাহাবউদ্দিনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অধিবেশনে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত হয়ে বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর।
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি বলেন, বর্তমান শতাব্দীতে শিক্ষাক্ষেত্রে সারা বিশ্বে একটা যুগান্তকারী পরিবর্তন এসেছে। আমাদের সবকিছুতে যুগের সাথে তাল মিলিয়ে পরিবর্তন আনা দরকার। নতুন যেকোনো পরিবর্তন হলে শুরুতে সমালোচনা হলেও পরবর্তীতে কিন্তু সকলেই অভ্যস্ত হয়ে ওঠে।
তিনি আরও বলেন, প্রথাগত শিক্ষার সঙ্গে বর্তমান শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন এসেছে।পরিবর্তিত বিশ্বে জ্ঞানের সাথে যুক্ত হয়েছে দক্ষতা। একটা মানুষ জ্ঞানী হলেও দক্ষতা না থাকলে তার কোনো মূল্য নেই।
আউটকাম বেজড শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরে উপাচার্য বলেন, ২০০০ সালের কিছু আগে অস্ট্রেলিয়া তাদের শিক্ষাক্রমকে আউটকাম বেজড করে। এরপর আমেরিকাসহ উন্নত বিশ্ব আউটকাম বেজড কার্যক্রমের দিকে চলে যায়। শিক্ষা বর্তমানে আউটকাম বেজড হচ্ছে, শিক্ষার উদ্দেশ্য এখন দিন দিন পরিবর্তন হচ্ছে। সারাবিশ্বে শিক্ষা কার্যক্রম দারুণ এটা বাঁক নিয়েছে। তাই বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে প্রথাগত শিক্ষাকে আউটকামবেজড এডুকেশনের দিকে নিয়ে যেতে হবে। প্রথাগত শিক্ষায় অনেকক্ষেত্রে নিজের মধ্যে অহমিকা বৃদ্ধি পেয়েছে, প্রাত্যহিক কাজ করার ক্ষেত্রে অনীহা তৈরি হয়েছে, একা একা লেখাপড়া করার চেষ্টা হয়েছে এবং জন-বিচ্ছিন্ন হয়ে বা সামষ্টিক জীবন থেকে নিজেকে দূরে থাকার প্রবণতা লক্ষ্য করা গেছে। এই সবই উন্নত বিশ্বের প্রবেশের ক্ষেত্রে বাধা। একজন খেলোয়াড়, একজন নাট্যশিল্পী, একজন সঙ্গীতশিল্পী নিজের ক্ষেত্রে দক্ষতা অর্জন করে বিশ্বে ভাবমূর্তি বৃদ্ধি করতে পারেন এবং আর্থিকভাবেও স্বাবলম্বী হওয়ার যোগ্য। আউট কাম বেজড এডুকেশনে এই আত্মবল তৈরি করা জরুরি। আমরা এমন শিক্ষা দিতে চাই, যে শিক্ষা গ্রহণের পর গ্রাজুয়েটেরা প্রতিযোগিতা-প্রবণ এই বিশ্ববাজারে নিজের ক্ষেত্রে যোগ্য ভাববে।
শিক্ষাকে যুগোপযোগী ও আউডটকাম বেজড করার পরামর্শ দিয়ে এ সংক্রান্ত বিষয়ে প্রশিক্ষণ কর্মসূচি আয়োজনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সকলকে ধন্যবাদ জানান প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর।
অনলাইনে যুক্ত থেকে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. আতাউর রহমান। স্বাগত বক্তব্য দেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর।
সম্পদ ব্যক্তি হিসেবে প্রশিক্ষণ কর্মশালাটি পরিচালনা করেন নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. মোসাম্মৎ জান্নাতুল ফেরদৌস ও প্রফেসর ড. তুষার কান্তি সাহা। এসময় কলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মুশাররাত শবনম, আইকিউএসি পরিচালক প্রফেসর ড. মো. সাহাবউদ্দিনসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।