গত কয়েক মাস আগে বাংলাদেশ থেকে শতাধিক কর্মী মালয়েশিয়ায় পৌঁছান। বাংলাদেশের একটি এজেন্সি তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকে ‘নিয়োগ ফি’ বাবদ পাঁচ লাখ টাকা করে নিলেও, নিয়োগদাতারা তাদের চাকরি দিতে ব্যর্থ হয়। সম্প্রতি সেসব বেকার বাংলাদেশি শ্রমিকরা কাজ পেয়েছেন।
প্রায় ১২০ জন বাংলাদেশি শ্রমিক মালয়েশিয়ায় কাজের ভিসা নিয়ে বৈধভাবে প্রবেশের পরও নিয়োগকর্তাদের অবহেলায় কর্মহীন হয়ে পড়েছিলেন। এসব শ্রমিকরা অবশেষে বাংলাদেশ দূতাবাস ও মালয়েশিয়ার শ্রম বিভাগের হস্তক্ষেপে নতুন করে চাকরি পেয়েছেন। এসব বাংলাদেশি কর্মীদের ন্যূনতম মজুরি অনুযায়ী একটি নতুন সংস্থা এসব শ্রমিকদের কর্মী হিসেবে গ্রহণ করে।
স্থানীয় সময় সোমবার (১৫ মে) সকালের দিকে হতাশাগ্রস্ত এসব শ্রমিকরা চাকরি পাওয়ার দাবিতে কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনে জড়ো হন। তারা জানান, মালয়েশিয়ায় পৌছার পর থেকে নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে কোনো ধরনের বেতন-ভাতা পাননি এবং তাদের যেখানে রাখা হয়েছিলো সেখানে বসবাসের কোনো পরিস্থিতি ছিলো না। এমনকি দুবেলা খাবার খাওয়ার টাকাও নেই বলে জানান তারা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মালয়েশিয়ার গেন্টিং হাইল্যান্ডসে গৃহকর্মী হিসেবে চাকরি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে চারটি ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমে প্রায় ছয় শ বাংলাদেশি শ্রমিক মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ মে দেশটির শ্রম দফতর থেকে জানানো হয়, যেসব বাংলাদেশি শ্রমিক মালয়েশিয়ায় আসার পর তাদের নিয়োগকর্তার অবহেলায় চাকরি না পেয়ে এখনো আটকে পড়ে আছে তাদের নিয়োগের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেক রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়।
প্রায় ১২০ জন বাংলাদেশি শ্রমিক মালয়েশিয়ায় কাজের ভিসা নিয়ে বৈধভাবে প্রবেশের পরও নিয়োগকর্তাদের অবহেলায় কর্মহীন হয়ে পড়েছিলেন। এসব শ্রমিকরা অবশেষে বাংলাদেশ দূতাবাস ও মালয়েশিয়ার শ্রম বিভাগের হস্তক্ষেপে নতুন করে চাকরি পেয়েছেন। এসব বাংলাদেশি কর্মীদের ন্যূনতম মজুরি অনুযায়ী একটি নতুন সংস্থা এসব শ্রমিকদের কর্মী হিসেবে গ্রহণ করে।
স্থানীয় সময় সোমবার (১৫ মে) সকালের দিকে হতাশাগ্রস্ত এসব শ্রমিকরা চাকরি পাওয়ার দাবিতে কুয়ালালামপুরে বাংলাদেশ হাইকমিশনে জড়ো হন। তারা জানান, মালয়েশিয়ায় পৌছার পর থেকে নিয়োগকর্তাদের কাছ থেকে কোনো ধরনের বেতন-ভাতা পাননি এবং তাদের যেখানে রাখা হয়েছিলো সেখানে বসবাসের কোনো পরিস্থিতি ছিলো না। এমনকি দুবেলা খাবার খাওয়ার টাকাও নেই বলে জানান তারা।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মালয়েশিয়ার গেন্টিং হাইল্যান্ডসে গৃহকর্মী হিসেবে চাকরি দেওয়ার লোভ দেখিয়ে চারটি ভিন্ন ভিন্ন কোম্পানির মাধ্যমে প্রায় ছয় শ বাংলাদেশি শ্রমিক মালয়েশিয়ায় পাঠানো হয়।
এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৫ মে দেশটির শ্রম দফতর থেকে জানানো হয়, যেসব বাংলাদেশি শ্রমিক মালয়েশিয়ায় আসার পর তাদের নিয়োগকর্তার অবহেলায় চাকরি না পেয়ে এখনো আটকে পড়ে আছে তাদের নিয়োগের সঙ্গে যুক্ত প্রত্যেক রিক্রুটিং এজেন্সির লাইসেন্স বাজেয়াপ্ত করা হবে এবং তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতিও দেওয়া হয়।