সম্প্রতি ফেনীতে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে মারা যান মাহাদিয়াত রহমান ইলা (১৮)। গত রবিবার ২৬ নভেম্বর প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন ইলা। তার এ ফলাফল দেখে কান্নায় ভেঙে পড়েছেন মা-বাবা ও পরিবারের সদস্যরা।
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, এইচএসসি পরীক্ষা শেষে ঢাকায় থেকে মেডিকেল কলেজে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন মাহাদিয়াত। গত ৭ নভেম্বর জ্বরে আক্রান্ত হলে তিনি ঢাকা থেকে ফেনীতে চলে আসেন। ৯ নভেম্বর তার ডেঙ্গু শনাক্ত হয়।
এরপর এক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ফেনী সদরে নিজ বাড়িতে থেকে মাহাদিয়াতের চিকিৎসা চলছিল। ১০ তারিখ রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। পরদিন সকাল ১০টার দিকে তাকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর ঘণ্টাখানেক পরই তার মৃত্যু হয়।
জানা যায়, ইলা ফেনীর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মিজানুর রহমান একমাত্র মেয়ে। মেয়ের ফলাফলের কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
এদিকে মিজানুর রহমান বলেন, ‘মাহাদিয়াতের স্বপ্ন ছিল চিকিৎসক হবে। কিন্তু ডেঙ্গু সব স্বপ্ন কেড়ে নিয়ে গেলো। আমার মেয়ে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। সে এসএসসিতেও জিপিএ-৫ পেয়েছিল।’
পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, এইচএসসি পরীক্ষা শেষে ঢাকায় থেকে মেডিকেল কলেজে ভর্তির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন মাহাদিয়াত। গত ৭ নভেম্বর জ্বরে আক্রান্ত হলে তিনি ঢাকা থেকে ফেনীতে চলে আসেন। ৯ নভেম্বর তার ডেঙ্গু শনাক্ত হয়।
এরপর এক চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে ফেনী সদরে নিজ বাড়িতে থেকে মাহাদিয়াতের চিকিৎসা চলছিল। ১০ তারিখ রাতে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়। পরদিন সকাল ১০টার দিকে তাকে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এর ঘণ্টাখানেক পরই তার মৃত্যু হয়।
জানা যায়, ইলা ফেনীর সিভিল সার্জন কার্যালয়ের প্রশাসনিক কর্মকর্তা মিজানুর রহমান একমাত্র মেয়ে। মেয়ের ফলাফলের কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি।
এদিকে মিজানুর রহমান বলেন, ‘মাহাদিয়াতের স্বপ্ন ছিল চিকিৎসক হবে। কিন্তু ডেঙ্গু সব স্বপ্ন কেড়ে নিয়ে গেলো। আমার মেয়ে এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছে। সে এসএসসিতেও জিপিএ-৫ পেয়েছিল।’