আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ৩০০ আসনেই দলীয় প্রার্থী দেবে আওয়ামী লীগ। তবে সমঝোতা হলে জোটকে কিছু আসন ছেড়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। আজ মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) দ্বিতীয় দিনের মতো ধানমন্ডি কার্যালয় থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে দলীয় মনোনয়নপ্রাপ্তদের চিঠি হস্তান্তর অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি।
১৪ দলের থেকে গ্রহণযোগ্যরা মনোনয়ন পাবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৪ দলীয় জোটে কারা কারা নমিনেশন চায়, আমাদের আগে বুঝতে হবে। চৌদ্দ দলের সঙ্গে আমাদের জোট আছে। আগামী ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। আমরা অবজারভ করব। তিনি বলেন, আগামী ১৭ ডিসেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। এর মধ্যে আমরা অবজারভ করবো, অ্যাডজাস্টমেন্ট করবো। ১৭ তারিখের মধ্যে সবকিছু ফাইনালাইজড করা হবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ালে বিশৃঙ্খলা হবে কিনা- জানতে চাইলে তিনির বলেন, ‘দেখছি কারা কারা (নির্বাচনে অংশ নিতে) চাইছে। আমাদের কৌশলগত সিদ্ধান্ত আছে, ১৭ তারিখ পর্যন্ত সময় আছে। স্বতন্ত্র ফ্রি স্টাইলে হবে না। দল সিদ্ধান্ত নেবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপিকে নির্বাচনে আনার কৌশল আওয়ামী লীগের নেই। তবে তারা আসলে আমাদের আপত্তি নেই। তাদের দলের কেউ কেউ আসতে পারেন। কেউ কেউ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্নজন বিভিন্ন রকম মন্তব্য করছেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অনেকে অনেক জল্পনা-কল্পনা করছেন। এসবের অবসান হবে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। তারপর অনেক সমালোচনাই বন্ধ হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়নের আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত এবং ভোটগ্রহণ ৭ জানুয়ারি।
১৪ দলের থেকে গ্রহণযোগ্যরা মনোনয়ন পাবে জানিয়ে ওবায়দুল কাদের বলেন, ১৪ দলীয় জোটে কারা কারা নমিনেশন চায়, আমাদের আগে বুঝতে হবে। চৌদ্দ দলের সঙ্গে আমাদের জোট আছে। আগামী ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। আমরা অবজারভ করব। তিনি বলেন, আগামী ১৭ ডিসেম্বর মনোনয়ন প্রত্যাহারের শেষ দিন। এর মধ্যে আমরা অবজারভ করবো, অ্যাডজাস্টমেন্ট করবো। ১৭ তারিখের মধ্যে সবকিছু ফাইনালাইজড করা হবে।
আওয়ামী লীগের নেতারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়ালে বিশৃঙ্খলা হবে কিনা- জানতে চাইলে তিনির বলেন, ‘দেখছি কারা কারা (নির্বাচনে অংশ নিতে) চাইছে। আমাদের কৌশলগত সিদ্ধান্ত আছে, ১৭ তারিখ পর্যন্ত সময় আছে। স্বতন্ত্র ফ্রি স্টাইলে হবে না। দল সিদ্ধান্ত নেবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘বিএনপিকে নির্বাচনে আনার কৌশল আওয়ামী লীগের নেই। তবে তারা আসলে আমাদের আপত্তি নেই। তাদের দলের কেউ কেউ আসতে পারেন। কেউ কেউ মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করছেন। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্নজন বিভিন্ন রকম মন্তব্য করছেন উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘অনেকে অনেক জল্পনা-কল্পনা করছেন। এসবের অবসান হবে সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে। তারপর অনেক সমালোচনাই বন্ধ হয়ে যাবে।
উল্লেখ্য, তফসিল অনুযায়ী, নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়ন ফরম দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়নের আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত এবং ভোটগ্রহণ ৭ জানুয়ারি।