আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল বাতিলের দাবি জানিয়েছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘জাতীয় সংলাপে’ এ দাবি জানায় দলটি। এতে বিএনপি, এবিপার্টি, গণফোরাম একাংশ, জাগপাসহ বিভিন্ন দলের প্রতিনিধিরা এতে অংশ নিয়েছেন।
সংলাপের শুরুতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে তিনটি প্রস্তাব তুলে ধরেন। প্রস্তাবগুলো হলো- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ঘোষিত একতরফা তফসিল বাতিল করে গ্রেফতার বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মুক্তি দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করা। সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের নির্বাচন ও কার্যকরী সংসদ, রাজনৈতিক সংহতি এবং শতভাগ জনমতের প্রতিফলনের জন্য সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন।
মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, একতরফা নির্বাচন নির্বিঘ্ন করতে বিরোধীমতকে স্তব্ধ করার জন্য বিভিন্নমুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে সরকার। বিরোধীদল নির্বাচনের আগে চরম দমন-পীড়নের মুখোমুখি হয়েছে। শত শত মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা, গায়েবি মামলা ও বিরোধী দলের মৃত ব্যক্তির নামে কারাদণ্ড দেওয়া হচ্ছে। জেলখানার ধারণ ক্ষমতার তিন গুন আসামি কারাবন্দি।
তিনি বলেন, সরকারের ছত্রছায়ায় দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি যা মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংলাপে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি বলেন, আওয়ামী লীগের লোকজন শেখ হাসিনাকে বড় করতে করতে মাউন্ট এভারেস্টের ওপর বসিয়ে দিয়েছে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কথা বলতে যদি কেউ রাজপথে নামে, আমি মনে করি এটি বিরাট একটি সংগ্রাম।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, এখন আর সংলাপ হবে না। বলতে হবে হাসিনা না, হাসিনা না। গত ১০ থেকে ১২ বছর ধরে বুদ্ধিজীবীরা সংলাপের প্রস্তাব দিতে দিতে ঘুমিয়ে গেছে। অনেক ফর্মুলার কথা বলেছেন, কোনটায় কাজ হয়নি। যদি আমরা বাধ্য করতে না পারি কাজ হবে না।
মঙ্গলবার (২৮ নভেম্বর) রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে (ডিআরইউ) আয়োজিত ‘জাতীয় সংলাপে’ এ দাবি জানায় দলটি। এতে বিএনপি, এবিপার্টি, গণফোরাম একাংশ, জাগপাসহ বিভিন্ন দলের প্রতিনিধিরা এতে অংশ নিয়েছেন।
সংলাপের শুরুতে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির চরমোনাই পির সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম সুষ্ঠু নির্বাচনের লক্ষ্যে তিনটি প্রস্তাব তুলে ধরেন। প্রস্তাবগুলো হলো- বিতর্কিত নির্বাচন কমিশন ঘোষিত একতরফা তফসিল বাতিল করে গ্রেফতার বিরোধী দলীয় রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের মুক্তি দিয়ে নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ তৈরি করা। সংসদ ভেঙে দিয়ে জাতীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনের নির্বাচন ও কার্যকরী সংসদ, রাজনৈতিক সংহতি এবং শতভাগ জনমতের প্রতিফলনের জন্য সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচন।
মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, একতরফা নির্বাচন নির্বিঘ্ন করতে বিরোধীমতকে স্তব্ধ করার জন্য বিভিন্নমুখী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে সরকার। বিরোধীদল নির্বাচনের আগে চরম দমন-পীড়নের মুখোমুখি হয়েছে। শত শত মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলা, গায়েবি মামলা ও বিরোধী দলের মৃত ব্যক্তির নামে কারাদণ্ড দেওয়া হচ্ছে। জেলখানার ধারণ ক্ষমতার তিন গুন আসামি কারাবন্দি।
তিনি বলেন, সরকারের ছত্রছায়ায় দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি যা মানুষের জীবনকে দুর্বিষহ করে তুলেছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।
সংলাপে সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম মাওলা রনি বলেন, আওয়ামী লীগের লোকজন শেখ হাসিনাকে বড় করতে করতে মাউন্ট এভারেস্টের ওপর বসিয়ে দিয়েছে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে কথা বলতে যদি কেউ রাজপথে নামে, আমি মনে করি এটি বিরাট একটি সংগ্রাম।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেন, এখন আর সংলাপ হবে না। বলতে হবে হাসিনা না, হাসিনা না। গত ১০ থেকে ১২ বছর ধরে বুদ্ধিজীবীরা সংলাপের প্রস্তাব দিতে দিতে ঘুমিয়ে গেছে। অনেক ফর্মুলার কথা বলেছেন, কোনটায় কাজ হয়নি। যদি আমরা বাধ্য করতে না পারি কাজ হবে না।