এস এম আব্দুল্লাহ সউদ, কালাই উপজেলা প্রতিনিধি: জয়পুরহাটের কালাইয়ে বায়ার কীটনাশক কোম্পানির প্রাইভেট কারের সাথে মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটরসাইকেলের চালক কাউছার হোসেন (২৬) নামে এক যুবক নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় মোটরসাইকেলের পিছনে থাকা আরেকজন গুরুতর আহত হয়েছে। ঘটনার পর স্থানীয়রা হতাহতদের উদ্ধার করে ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক কাউছারকে নিহত ঘোষণা করেন এবং গুরুতর আহত অপরজনকে বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
আজ মঙ্গলবার (২৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার জিন্দারপুর ইউনিয়নের বামনগ্রাম হলদীবাড়ী এলাকায় বগুড়া-জয়পুরহাট আঞ্চলিক সড়কে এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী।
নিহত কাউছার হোসেন কালাই উপজেলার জিন্দারপুর ইউনিয়নের করিমপুর গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে। অপরজন গুরুতর আহত রিফাত হোসেন (২৫) একই গ্রামের চঞ্চল শেখের ছেলে।
স্থানীয় জিন্দাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান বলেন, নিহত কাউছার বেলা ১২টার দিকে তার মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ী থেকে বের হন। পথিমধ্যে একই গ্রামের রিফাতকে তার মোটরসাইকেলের পিছনে ওঠে নেন। তারা দুজনে বগুড়া-জয়পুরহাট আঞ্চলিক সড়ক হয়ে মোলামগাড়ী বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় বামনগ্রাম হলদীবাড়ী এলাকায় বায়ার কীটনাশক কোম্পানির একটি প্রাইভেট কারের সাথে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে করে দুজনেই মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পাকা সড়কের উপর পড়ে যায়। এ অবস্থায় পথচারীরা তাদের দুজনকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন এবং আরেকজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
তবে দুর্ঘটনার পর প্রাইভেটকার ও চালককে জনতা আটকে রাখলে পরে তাদের ইউনিয়ন পরিষদের হেফাজতে নেয়া হয়।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাইভেট কার ও চালককে আটকের বিষয় শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও কোনো অভিযোগ করা হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আজ মঙ্গলবার (২৭ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১২টার দিকে উপজেলার জিন্দারপুর ইউনিয়নের বামনগ্রাম হলদীবাড়ী এলাকায় বগুড়া-জয়পুরহাট আঞ্চলিক সড়কে এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী।
নিহত কাউছার হোসেন কালাই উপজেলার জিন্দারপুর ইউনিয়নের করিমপুর গ্রামের আব্দুল হাকিমের ছেলে। অপরজন গুরুতর আহত রিফাত হোসেন (২৫) একই গ্রামের চঞ্চল শেখের ছেলে।
স্থানীয় জিন্দাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জিয়াউর রহমান বলেন, নিহত কাউছার বেলা ১২টার দিকে তার মোটরসাইকেল নিয়ে বাড়ী থেকে বের হন। পথিমধ্যে একই গ্রামের রিফাতকে তার মোটরসাইকেলের পিছনে ওঠে নেন। তারা দুজনে বগুড়া-জয়পুরহাট আঞ্চলিক সড়ক হয়ে মোলামগাড়ী বাজারের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় বামনগ্রাম হলদীবাড়ী এলাকায় বায়ার কীটনাশক কোম্পানির একটি প্রাইভেট কারের সাথে তাদের মোটরসাইকেলের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে করে দুজনেই মোটরসাইকেল থেকে ছিটকে পাকা সড়কের উপর পড়ে যায়। এ অবস্থায় পথচারীরা তাদের দুজনকে উদ্ধার করে পার্শ্ববর্তী ক্ষেতলাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক একজনকে মৃত ঘোষণা করেন এবং আরেকজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে স্থানান্তর করেন।
তবে দুর্ঘটনার পর প্রাইভেটকার ও চালককে জনতা আটকে রাখলে পরে তাদের ইউনিয়ন পরিষদের হেফাজতে নেয়া হয়।
কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। প্রাইভেট কার ও চালককে আটকের বিষয় শুনেছি। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে এখনও কোনো অভিযোগ করা হয়নি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।