এবার খেলার মাঠে ফিলিস্তিনিদের পাশে দাঁড়িয়ে বিপাকে পড়লেন আজম খান। পাকিস্তানের ন্যাশনাল টি–টোয়েন্টি কাপে ঘটে যাওয়া একটি ঘটনায় দেশটির সাবেক ক্রিকেটার মঈন খানের ছেলেকে বড় অঙ্কের জরিমানা করেছে পিসিবি। করাচি হোয়াইটস বনাম লাহোর ব্লুজের ম্যাচে রবিবার করাচির ন্যাশনাল স্টেডিয়ামে ব্যাটে ফিলিস্তিনি পতাকার স্টিকার লাগিয়ে মাঠে নামেন আজম।
এটি আইসিসির আইনশৃঙ্খলা–বহির্ভূত হওয়ার কারণে ম্যাচ ফি'র ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয় তাকে। এ দিন অবশ্য আম্পায়ার আজমকে ব্যাটে ফিলিস্তিনের পতাকা না লাগানোর নির্দেশ দেন। যদিও আম্পায়ারের নির্দেশনা মানেননি আজম। সেভাবেই খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এ কারণেই বড় অঙ্কের জরিমানা গুণতে হচ্ছে তাকে।
এদিকে শুধু জরিমানা দিয়েই অবশ্য পার পাননি এই উইকেটরক্ষক। মৌখিক সতর্কতাও দেয়া হয়েছে তাকে। সামনের ম্যাচে যদি স্টিকার লাগিয়ে খেলতে নামেন, সেক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞার মুখেও পড়তে পারেন আজম। এদিকে পাকিস্তানের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ম্যাচ রেফারিকে আজম এরই মাঝে জানিয়েছেন যে তার সবগুলো ব্যাটেই একই রকমের স্টিকার লাগানো আছে।
আইসিসির নিয়মে আছে, জামাকাপড় বা অন্যান্য সরঞ্জামে খেলোয়াড়দের রাজনৈতিক, ধর্মীয় এবং বর্ণবাদী প্রচারণা করা যাবে না। এই ব্যাপারে সরাসরি নিষেধাজ্ঞাও দেয়া আছে। আর এ কারণেই আজমকে কড়া শাস্তি দিতে বাধ্য হয়েছে পিসিবি। আজমের শাস্তি অবশ্য ভালোভাবে নেয়নি পাকিস্তানের মানুষজন। ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছে তারা।
এটি আইসিসির আইনশৃঙ্খলা–বহির্ভূত হওয়ার কারণে ম্যাচ ফি'র ৫০ শতাংশ জরিমানা করা হয় তাকে। এ দিন অবশ্য আম্পায়ার আজমকে ব্যাটে ফিলিস্তিনের পতাকা না লাগানোর নির্দেশ দেন। যদিও আম্পায়ারের নির্দেশনা মানেননি আজম। সেভাবেই খেলা চালিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। এ কারণেই বড় অঙ্কের জরিমানা গুণতে হচ্ছে তাকে।
এদিকে শুধু জরিমানা দিয়েই অবশ্য পার পাননি এই উইকেটরক্ষক। মৌখিক সতর্কতাও দেয়া হয়েছে তাকে। সামনের ম্যাচে যদি স্টিকার লাগিয়ে খেলতে নামেন, সেক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞার মুখেও পড়তে পারেন আজম। এদিকে পাকিস্তানের একটি সংবাদমাধ্যম জানিয়েছে, ম্যাচ রেফারিকে আজম এরই মাঝে জানিয়েছেন যে তার সবগুলো ব্যাটেই একই রকমের স্টিকার লাগানো আছে।
আইসিসির নিয়মে আছে, জামাকাপড় বা অন্যান্য সরঞ্জামে খেলোয়াড়দের রাজনৈতিক, ধর্মীয় এবং বর্ণবাদী প্রচারণা করা যাবে না। এই ব্যাপারে সরাসরি নিষেধাজ্ঞাও দেয়া আছে। আর এ কারণেই আজমকে কড়া শাস্তি দিতে বাধ্য হয়েছে পিসিবি। আজমের শাস্তি অবশ্য ভালোভাবে নেয়নি পাকিস্তানের মানুষজন। ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতিবাদের ঝড় তুলেছে তারা।