মোঃ শাহীন আলম, তালতলী প্রতিনিধি: সাগরে পূন্য স্নানের মধ্য দিয়ে বরগুনার তালতলীর শুভ সন্ধ্যায় শেষ হলো রাস উৎসব। সূর্যের আলো ফোটার আগেই শুভ সন্ধ্যার সৈকতে শত শত সনাতন ধর্মাবলম্বী নারী-পুরুষ সমবেত হতে থাকে এবং সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে রাস উৎসবে আসা পুণ্যার্থীরা সূর্য দেবতাকে প্রনাম জানিয়ে ও উলুধ্বনি দিয়ে সাগরে পুণ্যস্নানে নেমে পড়েন।
পুণ্যলাভের আশায় এবং পরলোকে যাওয়া স্বজনদের আত্মার শান্তি কামনায় সাগর পাড়ে প্রার্থনা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। পুণ্যার্থীরা মোম ও আগরবাতি জ্বালিয়ে অর্ঘ্যদান করেন গঙ্গাদেবীকে। পরে ধর্মীয় বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তালতলীর শুভ সন্ধ্যায় শেষ হয় রাস উৎসব।
এবারের রাস উৎসবে প্রায় শতশত পুণ্যার্থী, দর্শনার্থী ও পর্যটক এসেছিলেন শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকতে। রাস উৎসবকে ঘিরে পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের উপস্থিতিতে দীর্ঘ সৈকত মুখর হয়ে ওঠে। এ ছাড়া রাস মেলায় ধর্মীয় অনুষ্ঠান, আলোচনা সভাসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের জন্য। তালতলীর শুভ সন্ধ্যার রাস উৎসব এখন সর্বজনীন লোকোসবে পরিণত হয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ অন্য ধর্মাবলম্বীরাও এ উৎসব উপভোগ করতে আসেন।
এর আগে রাস উৎসবকে ঘিরে গতকাল রাতে তালতলীর শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ মন্দির ও বাংলাদেশ সেবা-শ্রম প্রাঙ্গণে উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। রাস উৎসব কমিটির সভাপতি রতন বিশ্বাস বলেন, এবার শতশত নারী-পুরুষ শুভ সন্ধ্যায় পূন্য স্নানে অংশ গ্রহণ করতে এসেছেন। স্থানীয় প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-সহ সবার সহযোগিতায় এবারের উৎসব সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তালতলীর ৬নং নিশানবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চু বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এই উৎসবে শুভ সন্ধ্যা এলাকায় পরিষদের পক্ষ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা করেছি।
তালতলী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে উৎসব পালনের জন্য বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুম্পা বলেন, প্রতিবছর শুভ সন্ধ্যায় অত্র অঞ্চলের সনাতন ধর্মের মানুষ গঙ্গা স্নান করেন পূর্ণ লাভের আশায় এছাড়াও অন্যান্য ধর্মের মানুষ এই দিনে উৎসব উপভোগ করতে আসেন।
তিনি আরো বলেন, এই রাস উৎসবকে কেন্দ্র করে শুভ সন্ধ্যায় বিভিন্ন ধর্মের মানুষ এখানে ঘুরতে আসেন এবং এবছর উৎসবমুখর ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পুণ্যার্থীরা অংশগ্রহণ করেছেন। তালতলী উপজেলা প্রশাসনের তরফ থেকে রাস উৎসব সফল করার জন্য সার্বিক সহযোগিতা করা হয়েছে।
পুণ্যলাভের আশায় এবং পরলোকে যাওয়া স্বজনদের আত্মার শান্তি কামনায় সাগর পাড়ে প্রার্থনা করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। পুণ্যার্থীরা মোম ও আগরবাতি জ্বালিয়ে অর্ঘ্যদান করেন গঙ্গাদেবীকে। পরে ধর্মীয় বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানের মাধ্যমে তালতলীর শুভ সন্ধ্যায় শেষ হয় রাস উৎসব।
এবারের রাস উৎসবে প্রায় শতশত পুণ্যার্থী, দর্শনার্থী ও পর্যটক এসেছিলেন শুভ সন্ধ্যা সমুদ্র সৈকতে। রাস উৎসবকে ঘিরে পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের উপস্থিতিতে দীর্ঘ সৈকত মুখর হয়ে ওঠে। এ ছাড়া রাস মেলায় ধর্মীয় অনুষ্ঠান, আলোচনা সভাসহ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন ছিল পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের জন্য। তালতলীর শুভ সন্ধ্যার রাস উৎসব এখন সর্বজনীন লোকোসবে পরিণত হয়েছে। সনাতন ধর্মাবলম্বীসহ অন্য ধর্মাবলম্বীরাও এ উৎসব উপভোগ করতে আসেন।
এর আগে রাস উৎসবকে ঘিরে গতকাল রাতে তালতলীর শ্রীশ্রী রাধা গোবিন্দ মন্দির ও বাংলাদেশ সেবা-শ্রম প্রাঙ্গণে উৎসবের আনুষ্ঠানিকতা শুরু হয়। রাস উৎসব কমিটির সভাপতি রতন বিশ্বাস বলেন, এবার শতশত নারী-পুরুষ শুভ সন্ধ্যায় পূন্য স্নানে অংশ গ্রহণ করতে এসেছেন। স্থানীয় প্রশাসন ও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান-সহ সবার সহযোগিতায় এবারের উৎসব সুন্দর ও সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন হয়েছে। তালতলীর ৬নং নিশানবাড়ীয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বাচ্চু বলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের এই উৎসবে শুভ সন্ধ্যা এলাকায় পরিষদের পক্ষ থেকে সকল ধরনের সহযোগিতা করেছি।
তালতলী থানার ওসি শহিদুল ইসলাম বলেন, শান্তিপূর্ণ পরিবেশে উৎসব পালনের জন্য বাড়তি নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার সিফাত আনোয়ার তুম্পা বলেন, প্রতিবছর শুভ সন্ধ্যায় অত্র অঞ্চলের সনাতন ধর্মের মানুষ গঙ্গা স্নান করেন পূর্ণ লাভের আশায় এছাড়াও অন্যান্য ধর্মের মানুষ এই দিনে উৎসব উপভোগ করতে আসেন।
তিনি আরো বলেন, এই রাস উৎসবকে কেন্দ্র করে শুভ সন্ধ্যায় বিভিন্ন ধর্মের মানুষ এখানে ঘুরতে আসেন এবং এবছর উৎসবমুখর ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যে দিয়ে পুণ্যার্থীরা অংশগ্রহণ করেছেন। তালতলী উপজেলা প্রশাসনের তরফ থেকে রাস উৎসব সফল করার জন্য সার্বিক সহযোগিতা করা হয়েছে।