রাজধানী ঢাকায় এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানে সোমবার (২৭ নভেম্বর) উত্তরা মোটর্স ও বাজাজ অটো বাংলাদেশে সর্ব প্রথম গ্রাউন্ডব্রেকিং উচ্চতর সিসি বাজাজ পালসার এনএস ২৫০ মোটরসাইকেল উদ্ভোধন করেছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, উত্তরা মোর্টস লিমিটেডের চেয়রম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউর রহমান, হেড অব বিজনেস প্ল্যানিং নাঈমুর রহমান, বাজাজ অটো ভারতের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগীয় ব্যবস্থাপক সামীর মারদিকার, বিভিন্ন কর্পোরেট হাউসের শীর্ষ কর্মকর্তা ও উত্তরা মোটর্স লিমিটেডের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাজাজ পালসার এনএস২৫০ এর হৃদয় একটি শক্তিশালী ২৫০সিসি ইঞ্জিনের সাথে গর্জন এর সহিত রাইডারদেরকে একটি এড্রেনালিন-পাম্পিং এবং শক্তিশালী রাইড অফার করে। উন্নত প্রযুক্তির মিশ্রণ এই শ্রেনীতে নতুন মান স্থাপন করে।
এনএস২৫০ একটি শক্তিশালী এবং স্মার্ট লুকিং ২৫০সিসি ওয়েল কুল্ড ইঞ্জিন, একটি অ্যাসিস্ট এবং স্লিপার ক্লাচ, একটি এলইডি প্রজেক্টর হেডল্যাম্প, ইনফিনিটি ডিসপ্লে, স্টাইলিশ এক্সহোস্ট সহ থ্রোটিয়ার নোট, মনোশক সাসপেনশন, টিউবলেস টায়ার এবং একটি স্ট্রিট ফাইটার প্রযুক্তিতে লোড করা হয়েছে যা একটি সত্যিকারের স্পোর্টস বাইক। ইঞ্জিনটি ২৪.৫ পিএস পাওয়ার এবং ২১.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। হাইড্রোলিকভাবে পরিচালিত ডুয়েল চ্যানেল অ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেমের (ABS) সামনে একটি ৩০০এমএম ডিস্ক এবং পিছনে একটি ২৩০এমএম ডিস্ক রয়েছে। ট্যাঙ্কটি ১৪ লিটার জ্বালানী ধারণ করে, এটি দীর্ঘ যাত্রার জন্য একটি আদর্শ যান। পালসার এন২৫০-তে একটি ইউএসবি চার্জিং রয়েছে যা ট্যাঙ্কের ফ্ল্যাপের কাছে সংযুক্ত।
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেন, বাংলাদেশের সাথে কর্মদক্ষতা, ভৌগোলিক নৈকট্য এবং উন্নত মাল্টিমোডাল সংযোগের কারণে, বাংলাদেশের অটোমোবাইল খাতে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ভারতীয় শিল্পের নতুন অংশীদারিত্ব একটি আদর্শ অবস্থানে রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন বাংলাদেশে ভারতীয় অটোমোবাইল শিল্পের প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলির শক্তিশালী উপস্থিতির ফলে উল্লেখযোগ্য কর্মসংস্থান এবং রাজস্ব আহরণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। পারস্পরিক পরিপূরকতার প্রতিফলন যা আমাদের উভয় দেশের পারস্পরিক প্রবৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
মতিউর রহমান বলেন, দুই দশক আগে, বাজাজ অটো ও উত্তরা মোটর্স প্রথম পালসার লঞ্চ করেছিল এবং বাংলাদেশে মোটরসাইকেল জগতে যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছিল। তারপর থেকে, পালসার সফলতার সহিত নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে এবং বাংলাদেশে উচ্চক্ষমতার মোটরসাইকেলের চাহিদা দ্রুত গতিতে বাড়ছে।
তিনি বাংলাদেশের রাস্তায় বিশেষ করে ৩৭৫ সিসি উচ্চতর ক্ষমতার ইঞ্জিন সম্পন্ন মোটরসাইকেল চালানোর অনুমতি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রশংসা করেন। এই সিদ্ধান্ত দেশের পরিবহন জগতে একটি ইতিবাচক অগ্রগতি হিসাবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। উত্তরা মোটর্স মোটরসাইকেল ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বাজাজ মোটরসাইকেল সরবরাহ করে।
উল্লেখ্য, দুই দশক আগে শুরু থেকেই বাজাজ পালসার সারা বিশ্বে স্পোর্টস মোটরসাইকেলের পথ প্রদর্শক। দীর্ঘ ২০ বছর পরে, এই সেগমেন্টের উন্নতির স্বাক্ষী হিসাবে পালসার ব্যাজটি আজ স্পোর্টস বাইকিং এর সমার্থক হয়ে উঠেছে। সম্পূর্ণ নতুন পালসার এনএস২৫০ উদ্ভোধন করার সাথে সাথে, বাংলাদেশে আবারও স্পোর্টস বাইকের বিবর্তন ঘটেছে যা বাংলাদেশে মাইলফলক।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশে নিযুক্ত ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা, উত্তরা মোর্টস লিমিটেডের চেয়রম্যান ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক মতিউর রহমান, হেড অব বিজনেস প্ল্যানিং নাঈমুর রহমান, বাজাজ অটো ভারতের ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগীয় ব্যবস্থাপক সামীর মারদিকার, বিভিন্ন কর্পোরেট হাউসের শীর্ষ কর্মকর্তা ও উত্তরা মোটর্স লিমিটেডের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বাজাজ পালসার এনএস২৫০ এর হৃদয় একটি শক্তিশালী ২৫০সিসি ইঞ্জিনের সাথে গর্জন এর সহিত রাইডারদেরকে একটি এড্রেনালিন-পাম্পিং এবং শক্তিশালী রাইড অফার করে। উন্নত প্রযুক্তির মিশ্রণ এই শ্রেনীতে নতুন মান স্থাপন করে।
এনএস২৫০ একটি শক্তিশালী এবং স্মার্ট লুকিং ২৫০সিসি ওয়েল কুল্ড ইঞ্জিন, একটি অ্যাসিস্ট এবং স্লিপার ক্লাচ, একটি এলইডি প্রজেক্টর হেডল্যাম্প, ইনফিনিটি ডিসপ্লে, স্টাইলিশ এক্সহোস্ট সহ থ্রোটিয়ার নোট, মনোশক সাসপেনশন, টিউবলেস টায়ার এবং একটি স্ট্রিট ফাইটার প্রযুক্তিতে লোড করা হয়েছে যা একটি সত্যিকারের স্পোর্টস বাইক। ইঞ্জিনটি ২৪.৫ পিএস পাওয়ার এবং ২১.৫ এনএম টর্ক উৎপন্ন করে। হাইড্রোলিকভাবে পরিচালিত ডুয়েল চ্যানেল অ্যান্টি-লক ব্রেকিং সিস্টেমের (ABS) সামনে একটি ৩০০এমএম ডিস্ক এবং পিছনে একটি ২৩০এমএম ডিস্ক রয়েছে। ট্যাঙ্কটি ১৪ লিটার জ্বালানী ধারণ করে, এটি দীর্ঘ যাত্রার জন্য একটি আদর্শ যান। পালসার এন২৫০-তে একটি ইউএসবি চার্জিং রয়েছে যা ট্যাঙ্কের ফ্ল্যাপের কাছে সংযুক্ত।
ভারতীয় হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা বলেন, বাংলাদেশের সাথে কর্মদক্ষতা, ভৌগোলিক নৈকট্য এবং উন্নত মাল্টিমোডাল সংযোগের কারণে, বাংলাদেশের অটোমোবাইল খাতে যৌথ উদ্যোগের মাধ্যমে পণ্যের ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে ভারতীয় শিল্পের নতুন অংশীদারিত্ব একটি আদর্শ অবস্থানে রয়েছে। তিনি উল্লেখ করেন বাংলাদেশে ভারতীয় অটোমোবাইল শিল্পের প্রধান প্রতিষ্ঠানগুলির শক্তিশালী উপস্থিতির ফলে উল্লেখযোগ্য কর্মসংস্থান এবং রাজস্ব আহরণে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অবদান রাখছে। পারস্পরিক পরিপূরকতার প্রতিফলন যা আমাদের উভয় দেশের পারস্পরিক প্রবৃদ্ধির জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।
মতিউর রহমান বলেন, দুই দশক আগে, বাজাজ অটো ও উত্তরা মোটর্স প্রথম পালসার লঞ্চ করেছিল এবং বাংলাদেশে মোটরসাইকেল জগতে যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছিল। তারপর থেকে, পালসার সফলতার সহিত নতুন মানদণ্ড স্থাপন করেছে এবং বাংলাদেশে উচ্চক্ষমতার মোটরসাইকেলের চাহিদা দ্রুত গতিতে বাড়ছে।
তিনি বাংলাদেশের রাস্তায় বিশেষ করে ৩৭৫ সিসি উচ্চতর ক্ষমতার ইঞ্জিন সম্পন্ন মোটরসাইকেল চালানোর অনুমতি দেওয়ার জন্য সরকারের প্রশংসা করেন। এই সিদ্ধান্ত দেশের পরিবহন জগতে একটি ইতিবাচক অগ্রগতি হিসাবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। উত্তরা মোটর্স মোটরসাইকেল ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী বাজাজ মোটরসাইকেল সরবরাহ করে।
উল্লেখ্য, দুই দশক আগে শুরু থেকেই বাজাজ পালসার সারা বিশ্বে স্পোর্টস মোটরসাইকেলের পথ প্রদর্শক। দীর্ঘ ২০ বছর পরে, এই সেগমেন্টের উন্নতির স্বাক্ষী হিসাবে পালসার ব্যাজটি আজ স্পোর্টস বাইকিং এর সমার্থক হয়ে উঠেছে। সম্পূর্ণ নতুন পালসার এনএস২৫০ উদ্ভোধন করার সাথে সাথে, বাংলাদেশে আবারও স্পোর্টস বাইকের বিবর্তন ঘটেছে যা বাংলাদেশে মাইলফলক।