ঠাকুরগাঁও থেকে: ঠাকুরগাঁওয়ে জমির বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের আঘাতে গজেন রায় (৬০) নামে এক কৃষক নিহত হয়েছেন। রোববার (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সদর উপজেলার গড়েয়া ইউনিয়নের আরাজি মাটিগাড়া গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। গজেন রায় ওই গ্রামের মৃত ফোইরাদু রায়ের ছেলে। আহতরা হলেন- ফনি চন্দ্র রায় (২৮), ফাগু রায় (৪০) তারা দুজনেই নিহতের ভাই-ভাতিজা। এঘটনায় নিহতের পরিবারে চলছে শোকের মাতাম।
স্থানীয়রা জানান, জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গজেন রায়ের সঙ্গে প্রতিবেশী ধর্ম রায় ও তার পরিবারের বিরোধ চলছিল। রোববার সন্ধ্যার দিকে প্রতিবেশী হর কুমার, মধু, ধর্মের ছেলের মিঠুন ক্ষেত থেকে ধান এনে গজেন রায়ের বাড়ির সামনে স্তূপ করে রাখছিল। এতে গজেন তাদের বাধা দিতে গেলে উভয়ের মধ্যে বাকবিতন্ডা শুরু হয়। এক পর্যায়ে তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে গজেন রায়সহ তিনজন গুরুতর আহত হয়। স্বজনরা তাদের উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে গজেন রায়কে মৃত ঘোষণা করেন সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক।
নিহতের ছেলে ভবেশ রায় জানান, ১৩ বছর ধরে প্রতিবেশী হর কুমার, মধু রায়, ধর্ম রায়ের জমি-জমা নিয়ে বিরোধ চলছিলো। কিন্তু গত তিন মাস আগে জমির মামলার রায় পান তার বাবা । সন্ধ্যায় বাড়ির গেটের সামনেই ধানের পুঞ্জি (স্থানীয় ভাষায় বলা হয় ‘পুইন’) দিচ্ছিলো। এতে তাদের নিষেধ করলে সংঘর্ষ বাধে। এসময় বাবাসহ আরো দুইজন গুরুতর আহত হয়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, জমি জমা সংক্রান্ত মারামারিতে গজেন নামে এক ব্যাক্তি মারা গেছে। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এবিষয়ে তদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়া চলছে।
স্থানীয়রা জানান, জমিজমা নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গজেন রায়ের সঙ্গে প্রতিবেশী ধর্ম রায় ও তার পরিবারের বিরোধ চলছিল। রোববার সন্ধ্যার দিকে প্রতিবেশী হর কুমার, মধু, ধর্মের ছেলের মিঠুন ক্ষেত থেকে ধান এনে গজেন রায়ের বাড়ির সামনে স্তূপ করে রাখছিল। এতে গজেন তাদের বাধা দিতে গেলে উভয়ের মধ্যে বাকবিতন্ডা শুরু হয়। এক পর্যায়ে তারা সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এতে গজেন রায়সহ তিনজন গুরুতর আহত হয়। স্বজনরা তাদের উদ্ধার করে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে গজেন রায়কে মৃত ঘোষণা করেন সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক।
নিহতের ছেলে ভবেশ রায় জানান, ১৩ বছর ধরে প্রতিবেশী হর কুমার, মধু রায়, ধর্ম রায়ের জমি-জমা নিয়ে বিরোধ চলছিলো। কিন্তু গত তিন মাস আগে জমির মামলার রায় পান তার বাবা । সন্ধ্যায় বাড়ির গেটের সামনেই ধানের পুঞ্জি (স্থানীয় ভাষায় বলা হয় ‘পুইন’) দিচ্ছিলো। এতে তাদের নিষেধ করলে সংঘর্ষ বাধে। এসময় বাবাসহ আরো দুইজন গুরুতর আহত হয়।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ কবির বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, জমি জমা সংক্রান্ত মারামারিতে গজেন নামে এক ব্যাক্তি মারা গেছে। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে। এবিষয়ে তদন্ত ও আইনি প্রক্রিয়া চলছে।