আবিদ হাসান, মানিকগঞ্জ থেকে: সকল জল্পনা কল্পনার অবশেষে মানিকগঞ্জ ১ আসনে নৌকার মাঝি হলেন মানিকগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম। মানিকগঞ্জের অপর দুইটি আসনে পুরাতন মাঝিই বহাল রেখেছে দলীয় প্রধান।
ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয় নদী ভাঙ্গন কবলিত তিনটি উপজেলা নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ ১ নির্বাচনী আসন। এই আসন থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেছে মোট ৮ জন। বিএনপি’র ঘাঁটি হিসেব বহুল পরিচিত এই আসনটি ২০০৮ সাল থেকে রয়েছে ক্ষমতাসীন দলের দখলে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে এই আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নাঈমুর রহমান দুর্জয়, সাবেক সংসদ সদস্য আনোয়ারুল হক, শিবালয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউর রহমান খান জানু, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম রাজা, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ, দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন।
মানিকগঞ্জ ২ আসনে নৌকার পুরাতন মাঝি মমতাজ বেগম বহাল রয়েছেন। সিংগাইর-হরিরামপুর ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার তিনটি আসন নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ ১ আসন। নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশায় সংসদীয় এই আসন থেকে নির্বাচন করতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলো মোট ১১ জন।
মমতাজ বেগম ছাড়াও মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীরা হলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিংগাইর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুশফিকুর রহমান খান হান্নান, জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক দেওয়া শফিউল আরেফিন টুটুল, জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ দেওয়ান জাহিদ আহম্মেদ টুলু, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলার হাটিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মনির হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তারিকুর রহামন চৌধুরী উইল্টন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার সালাম চৌধুরী, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন আহম্মেদ চঞ্চল, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী প্রজন্ম লীগের সহ-সভাপতি ইঞ্জিঃ সারোয়ার আলম এবং বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্স লীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ জাকারিয়া হানিফ।
মানিকগঞ্জ ৩ আসনও রয়েছে পুরাতন নৌকার মাঝির দখলে। এখানে নৌকার ফের মনোনয়ন পেয়েছেন জাহিদ মালেক। সাটুরিয়া ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন ও মানিকগঞ্জ পৌরসভা এলাকা নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ ৩ আসন। এই আসনটি থেকে ক্ষমতাসীন দলের টিকেট পেতে সবচেয়ে কম মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলো। মানিকগঞ্জ ৩ আসন থেকে নির্বাচনে নৌকার মাঝি হতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন মাত্র চার জন ব্যক্তি।
জাহিদ মালেক ছাড়াও এখান থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. বাদরুল ইসলাম খান বাবলু, প্রচার ও প্রচারণা বিষয়ক সম্পাদক তাবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান এবং আওয়ামী লীগ সমর্থক ড. রফিকুল ইসলাম খান।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোগ গ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়ন আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারী সকাল ৮টা পর্যন্ত।
ঘিওর-দৌলতপুর ও শিবালয় নদী ভাঙ্গন কবলিত তিনটি উপজেলা নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ ১ নির্বাচনী আসন। এই আসন থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়ন পত্র সংগ্রহ করেছে মোট ৮ জন। বিএনপি’র ঘাঁটি হিসেব বহুল পরিচিত এই আসনটি ২০০৮ সাল থেকে রয়েছে ক্ষমতাসীন দলের দখলে।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে এই আসন থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন বর্তমান সংসদ সদস্য ও জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য নাঈমুর রহমান দুর্জয়, সাবেক সংসদ সদস্য আনোয়ারুল হক, শিবালয় উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউর রহমান খান জানু, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও দৌলতপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল ইসলাম রাজা, জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক সালাউদ্দিন মাহমুদ জাহিদ, দৌলতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য শফিকুল ইসলাম শফিক এবং বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য মোহাম্মদ শিহাব উদ্দিন।
মানিকগঞ্জ ২ আসনে নৌকার পুরাতন মাঝি মমতাজ বেগম বহাল রয়েছেন। সিংগাইর-হরিরামপুর ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার তিনটি আসন নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ ১ আসন। নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশায় সংসদীয় এই আসন থেকে নির্বাচন করতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলো মোট ১১ জন।
মমতাজ বেগম ছাড়াও মনোনয়নপত্র সংগ্রহকারীরা হলেন, জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও সিংগাইর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মুশফিকুর রহমান খান হান্নান, জেলা আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক ও হরিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান দেওয়ান সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক যুব ও ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক দেওয়া শফিউল আরেফিন টুটুল, জেলা আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ দেওয়ান জাহিদ আহম্মেদ টুলু, জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও সদর উপজেলার হাটিপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান গোলাম মনির হোসেন, জেলা আওয়ামী লীগের কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক তারিকুর রহামন চৌধুরী উইল্টন, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষ ও মানিকগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ইঞ্জিনিয়ার সালাম চৌধুরী, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক লীগের কার্যনির্বাহী সদস্য সাহাবুদ্দিন আহম্মেদ চঞ্চল, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ধর্ম বিষয়ক কেন্দ্রীয় উপকমিটির সদস্য ও কেন্দ্রীয় আওয়ামী প্রজন্ম লীগের সহ-সভাপতি ইঞ্জিঃ সারোয়ার আলম এবং বাংলাদেশ আওয়ামী হকার্স লীগের সাবেক প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মোহাম্মদ জাকারিয়া হানিফ।
মানিকগঞ্জ ৩ আসনও রয়েছে পুরাতন নৌকার মাঝির দখলে। এখানে নৌকার ফের মনোনয়ন পেয়েছেন জাহিদ মালেক। সাটুরিয়া ও মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার সাতটি ইউনিয়ন ও মানিকগঞ্জ পৌরসভা এলাকা নিয়ে গঠিত মানিকগঞ্জ ৩ আসন। এই আসনটি থেকে ক্ষমতাসীন দলের টিকেট পেতে সবচেয়ে কম মনোনয়ন প্রত্যাশী ছিলো। মানিকগঞ্জ ৩ আসন থেকে নির্বাচনে নৌকার মাঝি হতে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন মাত্র চার জন ব্যক্তি।
জাহিদ মালেক ছাড়াও এখান থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করেছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এ্যাড. বাদরুল ইসলাম খান বাবলু, প্রচার ও প্রচারণা বিষয়ক সম্পাদক তাবারাকুল তোসাদ্দেক হোসেন খান এবং আওয়ামী লীগ সমর্থক ড. রফিকুল ইসলাম খান।
ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোগ গ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি। নির্বাচনে প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ দিন ৩০ নভেম্বর। মনোনয়নপত্র যাচাই-বাছাই ১ থেকে ৪ ডিসেম্বর, মনোনয়ন আপিল ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ তারিখ ১৭ ডিসেম্বর, প্রতীক বরাদ্দ ১৮ ডিসেম্বর, নির্বাচনী প্রচার-প্রচারণা চলবে ১৮ ডিসেম্বর থেকে ৫ জানুয়ারী সকাল ৮টা পর্যন্ত।