আলমডাঙ্গা প্রতিনিধি: আলমডাঙ্গা উপজেলার প্রধান প্রধান সড়কগুলোতে অবৈধ যানবাহনে বেপরোয়া গতিতে শঙ্কিত হয়ে পড়েছে উপজেলাবাসী। বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাতায়াত হয়ে পড়েছে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। এ নিয়ে অভিভাবকরা সব সময় থাকেন আতঙ্কে। বেপরোয়া যান চলাচলে অহর অহর ঘটছে দুর্ঘটনা। বেশ কিছু দিন যাবৎ লাটাহাম্বা, অবৈধ-ট্রলি, বেটারি চালিত অটোরিকশা, নছিমন-করিমন, পাখি ভ্যানসহ বিভিন্ন যানবাহনের ধাক্কায় প্রায়ই পথচারী আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বিশেষ করে আলমডাঙ্গার হাইরোডে রাজত্ব চলে অটো ও পাখিভ্যানের। যত্রতত্র যেখানে সেখানে দাড়িয়ে দুই একটা যাত্রী নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত জ্যাম সৃষ্টি করে।সেই সাথে বেপরোয়া গতিতে চলাচল করে , অবৈধ ট্রলি, নছিমন-করিমন এমনকি বালুভর্তি ড্রাম ট্রাক ও কাঠ বোঝায় ট্রাক। যা কিনা উপজেলাবাসীর জন্য মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। এসব যান মূলত অনিয়ন্ত্রিত গতিতেই চলে।যার ফলে সড়কগুলোতে প্রায়ই ঝড়ে যাচ্ছে তাজা প্রাণ।
অথচ এই সব গাড়ি অহর অহর তৈরী হচ্ছে আলমডাঙ্গার বেশকিছু স্থানে। শহর ঘুরে দেখা গেছে কামালপুর বটতলা, কালিদাসপুর, পশু-হাট,আসান নগর নতুন ব্রীজ ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে লাটাহাম্বা, স্টারিং প্রকাশ্যে তৈরী হচ্ছে।
বিশেষ করে আলমডাঙ্গা শহরের উপর নির্ভরশীল কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ঝিনাইদহ জেলার অনেক গ্রামবাসী। সেই সাথে চুয়াডাঙ্গা জেলার সব থেকে বৃহত্তম উপজেলা হলো আলমডাঙ্গা। কিন্তু যানজট নিরসনে এখন পর্যন্ত নেই কোন ভূমিকা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েক জন বলেন, সড়কের মোড়ে মোড়ে অবৈধ অটোরিকশা ও ইজিবাইক থেকে রসিদ দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয় বেশ কয়েকটি সিন্ডিকেট।প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ার এসব সিন্ডিকেট যেন সড়কে অবৈধ এসব যানবাহন চালানোর অলৌকিক শক্তি। ফলে অদক্ষ চালকদের বেপরোয়া গাড়ি চালনার কারণে যানজটের পাশাপাশি প্রায় সময় ঘটছে দুর্ঘটনা, এমনকি পঙ্গুত্ব পর্যন্ত বরণ করছে অনেকেই।
কথায় আছে একটা ফুল বাগান নষ্ট করার জন্য একটা হুতুম পেঁচায় যথেষ্ট।
এ বিষয়ে এম এস জোহা ডিগ্রী কলেজের সহকারী অধ্যাপক এ কে এম ফারুক বলেন, দিন যত যাচ্ছে যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কিন্তু সেই হিসাবে রাস্তার আয়তন তো বাড়ছে না। এছাড়াও হাইরোডে যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং, সচেতনতার অভাব, দিনের বেলা শহরে মধ্যে ট্রাক প্রবেশ ও ট্রাক দাঁড় করিয়ে পণ্য লোড-আনলোড করা অন্যতম কারন।যার ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারন মানুষের।
এছাড়াও তিনি বলেন নিয়মিত অভিযান পরিচালনা না করাও অনেকাংশে এর জন্য দায়ী। মানুষ অভ্যাসের দাস। বর্তমানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ বাদে তেমন কোনো অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায় না। এছাড়াও আলমডাঙ্গা সাদা ব্রীজ, হাউসপুর ব্রীজে সপ্তাহে দুটি হাটের দিন এবং বুধবার গরুর হাটের দিনে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তা দেখার যেন কেউ নেই। সবই হ-জ -ব-র-ল অবস্থা।
বিশেষ করে আলমডাঙ্গার হাইরোডে রাজত্ব চলে অটো ও পাখিভ্যানের। যত্রতত্র যেখানে সেখানে দাড়িয়ে দুই একটা যাত্রী নেওয়ার জন্য অতিরিক্ত জ্যাম সৃষ্টি করে।সেই সাথে বেপরোয়া গতিতে চলাচল করে , অবৈধ ট্রলি, নছিমন-করিমন এমনকি বালুভর্তি ড্রাম ট্রাক ও কাঠ বোঝায় ট্রাক। যা কিনা উপজেলাবাসীর জন্য মূর্তিমান আতঙ্ক হয়ে দেখা দিয়েছে। এসব যান মূলত অনিয়ন্ত্রিত গতিতেই চলে।যার ফলে সড়কগুলোতে প্রায়ই ঝড়ে যাচ্ছে তাজা প্রাণ।
অথচ এই সব গাড়ি অহর অহর তৈরী হচ্ছে আলমডাঙ্গার বেশকিছু স্থানে। শহর ঘুরে দেখা গেছে কামালপুর বটতলা, কালিদাসপুর, পশু-হাট,আসান নগর নতুন ব্রীজ ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে লাটাহাম্বা, স্টারিং প্রকাশ্যে তৈরী হচ্ছে।
বিশেষ করে আলমডাঙ্গা শহরের উপর নির্ভরশীল কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, ঝিনাইদহ জেলার অনেক গ্রামবাসী। সেই সাথে চুয়াডাঙ্গা জেলার সব থেকে বৃহত্তম উপজেলা হলো আলমডাঙ্গা। কিন্তু যানজট নিরসনে এখন পর্যন্ত নেই কোন ভূমিকা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েক জন বলেন, সড়কের মোড়ে মোড়ে অবৈধ অটোরিকশা ও ইজিবাইক থেকে রসিদ দিয়ে টাকা হাতিয়ে নেয় বেশ কয়েকটি সিন্ডিকেট।প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ার এসব সিন্ডিকেট যেন সড়কে অবৈধ এসব যানবাহন চালানোর অলৌকিক শক্তি। ফলে অদক্ষ চালকদের বেপরোয়া গাড়ি চালনার কারণে যানজটের পাশাপাশি প্রায় সময় ঘটছে দুর্ঘটনা, এমনকি পঙ্গুত্ব পর্যন্ত বরণ করছে অনেকেই।
কথায় আছে একটা ফুল বাগান নষ্ট করার জন্য একটা হুতুম পেঁচায় যথেষ্ট।
এ বিষয়ে এম এস জোহা ডিগ্রী কলেজের সহকারী অধ্যাপক এ কে এম ফারুক বলেন, দিন যত যাচ্ছে যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, কিন্তু সেই হিসাবে রাস্তার আয়তন তো বাড়ছে না। এছাড়াও হাইরোডে যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং, সচেতনতার অভাব, দিনের বেলা শহরে মধ্যে ট্রাক প্রবেশ ও ট্রাক দাঁড় করিয়ে পণ্য লোড-আনলোড করা অন্যতম কারন।যার ফলে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে সাধারন মানুষের।
এছাড়াও তিনি বলেন নিয়মিত অভিযান পরিচালনা না করাও অনেকাংশে এর জন্য দায়ী। মানুষ অভ্যাসের দাস। বর্তমানে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ বাদে তেমন কোনো অভিযান পরিচালনা করতে দেখা যায় না। এছাড়াও আলমডাঙ্গা সাদা ব্রীজ, হাউসপুর ব্রীজে সপ্তাহে দুটি হাটের দিন এবং বুধবার গরুর হাটের দিনে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় তা দেখার যেন কেউ নেই। সবই হ-জ -ব-র-ল অবস্থা।