এবার জামালপুর-৪ (সরিষাবাড়ী) আসন থেকে মনোনয়ন না পেয়ে দল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন রাজধানী তেজগাঁও থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও তেজগাঁও কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আবদুর রশীদ। তবে এ ঘোষণা কিছুতেই মানতে পারছেন না তার কর্মী সমর্থকরা।
গতকাল রোববার (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় অধ্যক্ষ মো. আবদুর রশীদ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লিখিত পত্রের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এরই মধ্যে পত্রটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আবদুর রশীদ জামালপুরের সরিষাবাড়ী পৌরসভার ধানাটা গ্রামের বাসিন্দা।
সেই পত্রে তিনি লিখেন, ‘প্রিয় সরিষাবাড়ীবাসী আসসালামু আলাইকুম। আমার মনোনয়নের জন্য বার বার অসংখ্য নেতাকর্মী সমর্থকদের বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো সমর্থন দিয়েছেন। আমাদের পরিবারের সদস্যরা সারাজীবন মনে রাখবে। আপনাদের যে ক্ষতি করলাম ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে মাফ করে দেবেন।
একবার নয় বার বার এরকম সমর্থন অনেকেই পান নাই। আপনাদের কষ্ট হচ্ছে জেনেই দুই কলম লিখছি। ইচ্ছে ছিল দুর্নীতি ছাড়া এলাকার উন্নয়ন করবো। আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যক্তি যতটুকু ক্ষমতা ও সামর্থ্য ছিল তা সরিষাবাড়ীবাসীদের জন্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। মহান রাব্বুল আলামিন যা যার জন্য প্রয়োজন তাই করে থাকেন। আমাদের নেত্রী দেশের জন্য অনেক করেছেন।’
সাবেক এ অধ্যক্ষ আরও লিখেন, ‘সামনে দেশ আরও এগিয়ে যাবে। জামালপুর-৪ আসনের জন্য যে সিদ্ধান্ত হয়েছে তাকে স্বাগত জানাই। আমার বয়স হয়েছে। ছোট ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, আরেক ছোট ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করেন মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামিন।
আমি আপনাদের কতো বিপদে ফেললাম সে জন্য আবারো ক্ষমাপ্রার্থী। সর্বশেষ ৫০ হাজার মানুষ আপনারা আমার জন্য একত্রিত করেছিলেন। আমি বার বার আপনাদের বিমুখ করেছি এবং করলাম। তাই নির্বাচনী রাজনীতি থেকে অবসর নিলাম। তবে পারিবারিক রাজনীতি অব্যাহত থাকবে। নেত্রীর মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য সবাইকে অনুরোধ রইলো।’ এ বিষয়ে জানতে প্রফেসর আবদুর রশীদের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।
গতকাল রোববার (২৬ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টায় অধ্যক্ষ মো. আবদুর রশীদ নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লিখিত পত্রের মাধ্যমে এ ঘোষণা দেওয়া হয়। এরই মধ্যে পত্রটি ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে। সাবেক অধ্যক্ষ প্রফেসর মো. আবদুর রশীদ জামালপুরের সরিষাবাড়ী পৌরসভার ধানাটা গ্রামের বাসিন্দা।
সেই পত্রে তিনি লিখেন, ‘প্রিয় সরিষাবাড়ীবাসী আসসালামু আলাইকুম। আমার মনোনয়নের জন্য বার বার অসংখ্য নেতাকর্মী সমর্থকদের বাঁধভাঙা জোয়ারের মতো সমর্থন দিয়েছেন। আমাদের পরিবারের সদস্যরা সারাজীবন মনে রাখবে। আপনাদের যে ক্ষতি করলাম ক্ষমাপ্রার্থী। আমাকে মাফ করে দেবেন।
একবার নয় বার বার এরকম সমর্থন অনেকেই পান নাই। আপনাদের কষ্ট হচ্ছে জেনেই দুই কলম লিখছি। ইচ্ছে ছিল দুর্নীতি ছাড়া এলাকার উন্নয়ন করবো। আমি একজন ক্ষুদ্র ব্যক্তি যতটুকু ক্ষমতা ও সামর্থ্য ছিল তা সরিষাবাড়ীবাসীদের জন্য দেওয়ার চেষ্টা করেছি। মহান রাব্বুল আলামিন যা যার জন্য প্রয়োজন তাই করে থাকেন। আমাদের নেত্রী দেশের জন্য অনেক করেছেন।’
সাবেক এ অধ্যক্ষ আরও লিখেন, ‘সামনে দেশ আরও এগিয়ে যাবে। জামালপুর-৪ আসনের জন্য যে সিদ্ধান্ত হয়েছে তাকে স্বাগত জানাই। আমার বয়স হয়েছে। ছোট ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, আরেক ছোট ভাই উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য। ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করেন মহান সৃষ্টিকর্তা রাব্বুল আলামিন।
আমি আপনাদের কতো বিপদে ফেললাম সে জন্য আবারো ক্ষমাপ্রার্থী। সর্বশেষ ৫০ হাজার মানুষ আপনারা আমার জন্য একত্রিত করেছিলেন। আমি বার বার আপনাদের বিমুখ করেছি এবং করলাম। তাই নির্বাচনী রাজনীতি থেকে অবসর নিলাম। তবে পারিবারিক রাজনীতি অব্যাহত থাকবে। নেত্রীর মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার জন্য সবাইকে অনুরোধ রইলো।’ এ বিষয়ে জানতে প্রফেসর আবদুর রশীদের মোবাইল নম্বরে একাধিকবার কল দিলেও তিনি রিসিভ করেননি।