এবার রংপুরের পীরগাছা ও কাউনিয়া উপজেলায় ১০ মিনিটের কালবৈশাখী ঝড়ে লণ্ডভণ্ড হয়েছে অন্তত ২০টি গ্রাম। এতে ধসে গেছে অসংখ্য ঘরবাড়ি। উপড়ে গেছে গাছপালা। বিভিন্ন এলাকায় গাছের ডাল পড়ে বিদ্যুতের তার ছিঁড়ে সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ঝড়ের পাশাপাশি শিলাবৃষ্টিতে ধান, ভুট্টা, কলা, আম ও লিচুসহ বিভিন্ন মৌসুমি ফলেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
গতকাল সোমবার ১৫ মে রাতে এ ঘটনা ঘটে। রাত সোয়া ১০টার দিকে আকস্মিক বৃষ্টির সঙ্গে শুরু হয় প্রচণ্ড ঝড়। জানা গেছে, পীরগাছা উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের ঘগোয়া, রহমত চর, ছাওলা ইউনিয়নের পাওটানা, শিবদেব চর, গাবুড়া এবং ইটাকুমরী, পারুল ইউনিয়নের মহিষমুড়িসহ প্রায় ২০টি গ্রাম ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ১০ মিনিট স্থায়ী হওয়া এই ঝড়ে বাড়িঘর, বিদ্যুতের পোল ও বিভিন্ন গাছ ভেঙে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ক্ষেতের ফসল। ফলে পুরো উপজেলা এখন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তীব্র ঝড়ে ব্রাহ্মণীকুন্ডা বাজারের মদিনাতুল উলুম নূরানী হাফেজি ও কওমি মাদরাসার ঘর পড়ে গেছে। চৌধুরাণী- কান্দি সড়কে অসংখ্য গাছ পড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা গাছ সরিয়ে ফেললে যাতায়াত ব্যবস্থা স্বাভাবিক হয়।
উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের রহমত চরে ঘরের ওপর গাছ ভেঙে পড়ে একটি গরু মারা গেছে। এ বিষয়ে হাসান মাহমুদ জানান, গোয়াল ঘরে কয়েকটি গরু ছিল। ঝড়ের সময় ঘরের ওপর গাছ ভেঙে পড়লে একটি গরু মারা যায়। এছাড়া আরও দুইটা ঘর একদম ভেঙে যাওয়ায় খোলা আকাশের নিচে আছি।
তাম্বুলপুর এলাকার শাহীন পাটোয়ারী বলেন, অন্য এলাকার মতো তাম্বুলপুরে ঘর-বাড়ি, গাছপালা ও বৈদ্যুতিক লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাম্বুলপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বজলুর রশীদ বলেন, কালবৈশাখী ঝড়ে অনেক বাড়িঘর ভেঙে গেছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে সহযোগিতা করা হবে।
কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে কাউনিয়া-রংপুর সড়কে বেশ কিছু গাছ ভেঙে পড়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গাছ সরিয়ে নিতে কাজ করেন। তবে বিকল্প রাস্তা দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। কাউনিয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নসহ হারাগাছ পৌরসভার আশপাশের গ্রামে অসংখ্য ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে কাউনিয়া বেইলী ব্রিজ এলাকার বাসিন্দা মিঠু মিয়া জানান, ঝড়ে কাউনিয়া-রংপুর সড়কে বড় বড় কয়েকটি গাছ ভেঙে পড়েছে। এতে বিকল্প পথে যানবাহন চলাচল করছে। পীরগাছা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরির কাজ করছি। তাদের সহযোগিতা করা হবে।
গতকাল সোমবার ১৫ মে রাতে এ ঘটনা ঘটে। রাত সোয়া ১০টার দিকে আকস্মিক বৃষ্টির সঙ্গে শুরু হয় প্রচণ্ড ঝড়। জানা গেছে, পীরগাছা উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের ঘগোয়া, রহমত চর, ছাওলা ইউনিয়নের পাওটানা, শিবদেব চর, গাবুড়া এবং ইটাকুমরী, পারুল ইউনিয়নের মহিষমুড়িসহ প্রায় ২০টি গ্রাম ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ১০ মিনিট স্থায়ী হওয়া এই ঝড়ে বাড়িঘর, বিদ্যুতের পোল ও বিভিন্ন গাছ ভেঙে গেছে।
ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে ক্ষেতের ফসল। ফলে পুরো উপজেলা এখন বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। তীব্র ঝড়ে ব্রাহ্মণীকুন্ডা বাজারের মদিনাতুল উলুম নূরানী হাফেজি ও কওমি মাদরাসার ঘর পড়ে গেছে। চৌধুরাণী- কান্দি সড়কে অসংখ্য গাছ পড়ে যায়। পরে স্থানীয়রা গাছ সরিয়ে ফেললে যাতায়াত ব্যবস্থা স্বাভাবিক হয়।
উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের রহমত চরে ঘরের ওপর গাছ ভেঙে পড়ে একটি গরু মারা গেছে। এ বিষয়ে হাসান মাহমুদ জানান, গোয়াল ঘরে কয়েকটি গরু ছিল। ঝড়ের সময় ঘরের ওপর গাছ ভেঙে পড়লে একটি গরু মারা যায়। এছাড়া আরও দুইটা ঘর একদম ভেঙে যাওয়ায় খোলা আকাশের নিচে আছি।
তাম্বুলপুর এলাকার শাহীন পাটোয়ারী বলেন, অন্য এলাকার মতো তাম্বুলপুরে ঘর-বাড়ি, গাছপালা ও বৈদ্যুতিক লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাম্বুলপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান বজলুর রশীদ বলেন, কালবৈশাখী ঝড়ে অনেক বাড়িঘর ভেঙে গেছে। ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করে সহযোগিতা করা হবে।
কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে কাউনিয়া-রংপুর সড়কে বেশ কিছু গাছ ভেঙে পড়ায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গাছ সরিয়ে নিতে কাজ করেন। তবে বিকল্প রাস্তা দিয়ে যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। কাউনিয়ার বিভিন্ন ইউনিয়নসহ হারাগাছ পৌরসভার আশপাশের গ্রামে অসংখ্য ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এদিকে কাউনিয়া বেইলী ব্রিজ এলাকার বাসিন্দা মিঠু মিয়া জানান, ঝড়ে কাউনিয়া-রংপুর সড়কে বড় বড় কয়েকটি গাছ ভেঙে পড়েছে। এতে বিকল্প পথে যানবাহন চলাচল করছে। পীরগাছা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, আমরা ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরির কাজ করছি। তাদের সহযোগিতা করা হবে।