ফারুক ভাই সম্মানের দিক থেকে আমার কাছে একজন পীর সমতুল্য ছিলেন। ফারুক ভাই কারও ওপর রাগ করলে, সেই ব্যক্তি যদি কখনো সামনাসামনি এসে সরি বলতেন, তাহলে ফারুক ভাইয়ের রাগ মুহূর্তেই পানি হয়ে যেত। এমনকি সেই ব্যক্তিকে বুকে জড়িয়ে নিতেন তিনি। তার মতো মানুষ দ্বিতীয়জন দেখিনি।
এই কথাগুলো বলছিলেন অভিনেতা মিশা সওদাগর। আজ মঙ্গলবার ১৬ মে দুপুর ১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নায়ক ফারুকের মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মিশা সওদাগর। তিনি বলেন, চিত্রনায়ক ফারুক ভাই অত্যন্ত অমায়িক একজন মানুষ ছিলেন।
এ সময় মিশা বলেন, পীর শব্দের অর্থ জানি না আমি। তবে আমরা জানি, পীর মানে যাকে মান্য-গণ্য করা যায়, যিনি মুরুব্বী। আমি সবসময় ফারুক ভাইকে বলতাম, আপনি আমার পীর সাহেব।
মিশা সওদাগর বলেন, এবার চলচ্চিত্র সমিতিতে নির্বাচন করতে চাইনি আমি। আমার বন্ধু-বান্ধব ও অভিনেতা ডিপজলসহ অনেকেই নির্বাচনের জন্য অনুরোধ করেছিল আমাকে। তাদের সবাইকে না করে দিয়েছিলাম। কিন্তু সবশেষ ফারুক ভাইয়ের কথায় নির্বাচন করেছি আমি।
তিনি বলেন, ফারুক ভাই অসম্ভব একজন ভালো অভিনেতা ছিলেন। একই সঙ্গে ভালো একজন মানুষও ছিলেন। তার সঙ্গে যারাই মিশেছেন, তারাই ভালো জানেন এ বিষয়ে। কোনো সমস্যা নিয়ে তার কাছে কেউ গেলে, তাকে সর্বোচ্চ উপকার করার চেষ্টা করেছেন তিনি। ফারুক ভাইয়ের কাছে সহযোগিতার জন্য গিয়ে মনে হয় না কেউ কখনো ফেরত এসেছেন।
ফারুকের মরদেহ মঙ্গলবার সকালে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আসে। বিমানবন্দর থেকে প্রথমে নেওয়া হয় নায়কের রাজধানীর উত্তরার বাসায়। সেখানে কিছুক্ষণ রেখে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় শহীদ মিনারে। সেখানে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এফডিসিতে দ্বিতীয় দফায় জানাজা হয়। এফডিসি থেকে ফারুকের মরদেহ নেওয়া হবে চ্যানেল আই ভবনে। সেখানে আরেক দফা জানাজা শেষে কিংবদন্তী অভিনেতার মরদেহ নেওয়া হবে গুলশান আজাদ মসজিদে। সেখানে বাদ আসর আরেক দফা নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
আজ সন্ধ্যা ৭টায় গ্রামের বাড়ি গাজীপুরের কালিগঞ্জে নেওয়া হবে মরদেহ। সেখানে দখিন সোম টিওরী জামে মসজিদে জানাজা শেষে পাঠান বাড়ি পারিবারিক কবরস্থানে বাবার কবরের পাশে শায়িত হবেন নায়ক ফারুক। সোমবার (১৫ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফারুক। তিনি জিবিএস নামে বিরল নিউরোলোজিক্যাল রোগে ভুগছিলেন।
এই কথাগুলো বলছিলেন অভিনেতা মিশা সওদাগর। আজ মঙ্গলবার ১৬ মে দুপুর ১টায় কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে নায়ক ফারুকের মরদেহে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন মিশা সওদাগর। তিনি বলেন, চিত্রনায়ক ফারুক ভাই অত্যন্ত অমায়িক একজন মানুষ ছিলেন।
এ সময় মিশা বলেন, পীর শব্দের অর্থ জানি না আমি। তবে আমরা জানি, পীর মানে যাকে মান্য-গণ্য করা যায়, যিনি মুরুব্বী। আমি সবসময় ফারুক ভাইকে বলতাম, আপনি আমার পীর সাহেব।
মিশা সওদাগর বলেন, এবার চলচ্চিত্র সমিতিতে নির্বাচন করতে চাইনি আমি। আমার বন্ধু-বান্ধব ও অভিনেতা ডিপজলসহ অনেকেই নির্বাচনের জন্য অনুরোধ করেছিল আমাকে। তাদের সবাইকে না করে দিয়েছিলাম। কিন্তু সবশেষ ফারুক ভাইয়ের কথায় নির্বাচন করেছি আমি।
তিনি বলেন, ফারুক ভাই অসম্ভব একজন ভালো অভিনেতা ছিলেন। একই সঙ্গে ভালো একজন মানুষও ছিলেন। তার সঙ্গে যারাই মিশেছেন, তারাই ভালো জানেন এ বিষয়ে। কোনো সমস্যা নিয়ে তার কাছে কেউ গেলে, তাকে সর্বোচ্চ উপকার করার চেষ্টা করেছেন তিনি। ফারুক ভাইয়ের কাছে সহযোগিতার জন্য গিয়ে মনে হয় না কেউ কখনো ফেরত এসেছেন।
ফারুকের মরদেহ মঙ্গলবার সকালে সিঙ্গাপুর থেকে দেশে আসে। বিমানবন্দর থেকে প্রথমে নেওয়া হয় নায়কের রাজধানীর উত্তরার বাসায়। সেখানে কিছুক্ষণ রেখে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় শহীদ মিনারে। সেখানে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এফডিসিতে দ্বিতীয় দফায় জানাজা হয়। এফডিসি থেকে ফারুকের মরদেহ নেওয়া হবে চ্যানেল আই ভবনে। সেখানে আরেক দফা জানাজা শেষে কিংবদন্তী অভিনেতার মরদেহ নেওয়া হবে গুলশান আজাদ মসজিদে। সেখানে বাদ আসর আরেক দফা নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।
আজ সন্ধ্যা ৭টায় গ্রামের বাড়ি গাজীপুরের কালিগঞ্জে নেওয়া হবে মরদেহ। সেখানে দখিন সোম টিওরী জামে মসজিদে জানাজা শেষে পাঠান বাড়ি পারিবারিক কবরস্থানে বাবার কবরের পাশে শায়িত হবেন নায়ক ফারুক। সোমবার (১৫ মে) বাংলাদেশ সময় সকাল ৮টায় সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফারুক। তিনি জিবিএস নামে বিরল নিউরোলোজিক্যাল রোগে ভুগছিলেন।