ওয়ানডে বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচেই আঙুলে চোট পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। এ কারণে টুর্নামেন্টের শেষে ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে মাঠে ছিলেন না তিনি, ফিরে এসেছিলেন দেশে। সেই থেকে মাঠের বাইরে আছেন টাইগার অধিনায়ক। চোট থেকে সেরে না ওঠায় দ্রুতই মাঠে ফেরার সম্ভাবনা নেই তার। এদিকে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে মনোনয়ন পাওয়ার দৌড়েও আছেন তিনি। তাই চোটমুক্ত হলেও বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার কবে নাগাদ মাঠে ফিরবেন তা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা।
এদিকে রাজনীতিতে জড়ানোয় দেশের হয়ে সাকিব ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাবেন কি না তা নিয়েও ভক্ত-সমর্থক থেকে শুরু করে অনেকের মাঝেই রয়েছে জল্পনা-কল্পনা। এ মাসের ২৮ তারিখ থেকেই শুরু হচ্ছে ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ। প্রথম ম্যাচটি সিলেটে হওয়ার পর দ্বিতীয়টি হবে মিরপুরে। কিউইদের বিপক্ষে এ সিরিজটি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপের অংশ। তবে আঙুলের চোট না সারায় গুরুত্বপূর্ণ এ সিরিজে সাকিবকে দলে পাবে না বাংলাদেশ।
সাকিবের চোটের ব্যাপারে সম্প্রতি বিসিবি চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরি বলছিলেন, ‘আমাদের কাজ ছিল ব্যান্ডেজটা খুলে নতুন করে দেওয়া। পরের অবস্থাটা বুঝতে গেলে ৩ সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে। সাধারণত তিন সপ্তাহ পর চেক এক্স-রে করা হয়, এখনও সেই সময় আসেনি। তিন সপ্তাহ না গেলে তো আসলে বোঝা যাবে না। তাই তিন সপ্তাহ পর চেক এক্স-রে করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
এদিকে এই সিরিজ শেষ হলেই আবার নিউজিল্যান্ড সফরে যাবে বাংলাদেশ। সেখানে কিউইদের বিপক্ষে সমান ৩ ম্যাচের ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে টাইগাররা। চোট থেকে সেরে ওঠলেও এই সিরিজে সাকিবকে পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা কেননা আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীতার জন্য লড়ছেন সাকিব।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লিগের হয়ে নির্বাচন করতে গত ১৮ নভেম্বর (শনিবার) মাগুরা-১, মাগুরা-২ ও ঢাকা-১০ আসনের জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন সাকিব। এই তিন আসনের জন্যই মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক। এদিকে গুঞ্জণ আছে, ঢাকা-১০ আসনেই চূড়ান্ত ভাবে আওয়ামী লিগের প্রার্থী হতে পারেন সাকিব।
এদিকে নির্বাচনে প্রার্থী হলে আসন্ন নিউজিল্যান্ড সফরে সাকিবকে না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। চোটমুক্ত হলেও নির্বাচনী কাজে ব্যস্ত থাকতে হবে টাইগার অধিনায়ককে। ৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া এই অ্যাওয়ে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে হবে ১৭ তারিখ। আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে। ফলে প্রার্থীতা পেলে সাকিবকে ব্যস্ত থাকতে হবে নির্বাচনী কাজে। এদিকে রাজনীতির মাঠে নামায় সাকিবের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের কি হবে তা নিয়েও ভক্ত-সমর্থকদের মাঝে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়ে গেছে।
গত বিশ্বকাপের আগে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিব জানিয়েছিলেন, ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পর্যন্ত ওয়ানডে খেলবেন তিনি। এদিকে তিনি এটাও জানিয়েছিলেন যে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেই রঙিন পোশাকের এই সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটকেও বিদায় জানাবেন। সাদা পোশাকে অবসর তারও আগে হবে বলেও জানিয়েছিলেন টাইগার অধিনায়ক।
এদিকে শেষ পর্যন্ত প্রার্থীতা পেলে এবং নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে জনগণের সেবামূলক কাজেই রাজনীতির ময়দানে ব্যস্ত সময় পার করতে হবে সাকিবকে। এদিকে টাইগার অধিনায়কের কথা মত, বিভিন্ন সংস্করণ থেকে অবসর নেয়ার সময়ও আসছে। সব মিলিয়ে দেশের হয়ে ক্রিকেটে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারকে আর কতদিন দেখা যাবে তা নিয়েই জল্পনা-কল্পনায় মগ্ন তার ভক্ত-সমর্থকরা।
এদিকে রাজনীতিতে জড়ানোয় দেশের হয়ে সাকিব ক্রিকেট খেলা চালিয়ে যাবেন কি না তা নিয়েও ভক্ত-সমর্থক থেকে শুরু করে অনেকের মাঝেই রয়েছে জল্পনা-কল্পনা। এ মাসের ২৮ তারিখ থেকেই শুরু হচ্ছে ঘরের মাঠে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে দুই টেস্টের সিরিজ। প্রথম ম্যাচটি সিলেটে হওয়ার পর দ্বিতীয়টি হবে মিরপুরে। কিউইদের বিপক্ষে এ সিরিজটি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশীপের অংশ। তবে আঙুলের চোট না সারায় গুরুত্বপূর্ণ এ সিরিজে সাকিবকে দলে পাবে না বাংলাদেশ।
সাকিবের চোটের ব্যাপারে সম্প্রতি বিসিবি চিকিৎসক দেবাশীষ চৌধুরি বলছিলেন, ‘আমাদের কাজ ছিল ব্যান্ডেজটা খুলে নতুন করে দেওয়া। পরের অবস্থাটা বুঝতে গেলে ৩ সপ্তাহ অপেক্ষা করতে হবে। সাধারণত তিন সপ্তাহ পর চেক এক্স-রে করা হয়, এখনও সেই সময় আসেনি। তিন সপ্তাহ না গেলে তো আসলে বোঝা যাবে না। তাই তিন সপ্তাহ পর চেক এক্স-রে করে সিদ্ধান্ত নিতে হবে।’
এদিকে এই সিরিজ শেষ হলেই আবার নিউজিল্যান্ড সফরে যাবে বাংলাদেশ। সেখানে কিউইদের বিপক্ষে সমান ৩ ম্যাচের ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে টাইগাররা। চোট থেকে সেরে ওঠলেও এই সিরিজে সাকিবকে পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে রয়েছে অনিশ্চয়তা কেননা আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থীতার জন্য লড়ছেন সাকিব।
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লিগের হয়ে নির্বাচন করতে গত ১৮ নভেম্বর (শনিবার) মাগুরা-১, মাগুরা-২ ও ঢাকা-১০ আসনের জন্য মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেন সাকিব। এই তিন আসনের জন্যই মনোনয়নপত্র জমাও দিয়েছেন টাইগার অধিনায়ক। এদিকে গুঞ্জণ আছে, ঢাকা-১০ আসনেই চূড়ান্ত ভাবে আওয়ামী লিগের প্রার্থী হতে পারেন সাকিব।
এদিকে নির্বাচনে প্রার্থী হলে আসন্ন নিউজিল্যান্ড সফরে সাকিবকে না পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। চোটমুক্ত হলেও নির্বাচনী কাজে ব্যস্ত থাকতে হবে টাইগার অধিনায়ককে। ৯ ডিসেম্বর থেকে শুরু হতে যাওয়া এই অ্যাওয়ে সিরিজের প্রথম ওয়ানডে হবে ১৭ তারিখ। আগামী ১৮ ডিসেম্বর থেকে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু হবে। ফলে প্রার্থীতা পেলে সাকিবকে ব্যস্ত থাকতে হবে নির্বাচনী কাজে। এদিকে রাজনীতির মাঠে নামায় সাকিবের ক্রিকেট ক্যারিয়ারের কি হবে তা নিয়েও ভক্ত-সমর্থকদের মাঝে জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়ে গেছে।
গত বিশ্বকাপের আগে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে সাকিব জানিয়েছিলেন, ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পর্যন্ত ওয়ানডে খেলবেন তিনি। এদিকে তিনি এটাও জানিয়েছিলেন যে ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ খেলেই রঙিন পোশাকের এই সংক্ষিপ্ত ফরম্যাটকেও বিদায় জানাবেন। সাদা পোশাকে অবসর তারও আগে হবে বলেও জানিয়েছিলেন টাইগার অধিনায়ক।
এদিকে শেষ পর্যন্ত প্রার্থীতা পেলে এবং নির্বাচনে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হলে জনগণের সেবামূলক কাজেই রাজনীতির ময়দানে ব্যস্ত সময় পার করতে হবে সাকিবকে। এদিকে টাইগার অধিনায়কের কথা মত, বিভিন্ন সংস্করণ থেকে অবসর নেয়ার সময়ও আসছে। সব মিলিয়ে দেশের হয়ে ক্রিকেটে বিশ্বসেরা অলরাউন্ডারকে আর কতদিন দেখা যাবে তা নিয়েই জল্পনা-কল্পনায় মগ্ন তার ভক্ত-সমর্থকরা।