এবার এক বুক স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপ খেলতে গিয়েছিল বাংলাদেশ। লক্ষ্য ছিল তাদের সেমিফাইনাল খেলার। কিন্তু স্বপ্নটা স্বপ্নই রয়ে গেল। বিশ্বকাপটা বাংলাদেশ শেষ করেছে অষ্টম স্থানে থেকে। ২০১১-২০১৫-২০১৯ এই তিন বিশ্বকাপে বাংলাদেশ জিতেছিল তিনটি করে ম্যাচ আর এবার জিতেছে মাত্র দুই ম্যাচে। বিশ্বকাপ শেষে টাইগাররা, নতুন করে শুরু করতে চাচ্ছে নিউজিল্যান্ড সিরিজ দিয়ে। আর এই সিরিজ শুরুর আগে বিশ্বকাপের ব্যর্থতা নিয়ে মুখ খুললেন বোর্ড পরিচালক আকরাম খান। গত কয়েক বছরে একাধিক ক্রিকেটার নষ্ট হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আজ শনিবার ২৫ নভেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ কালে আকরাম খান বলেন, “আমার মনে হয় না বাংলাদেশ এর আগে এতো বাজে বিশ্বকাপ খেলেছে। ১৯৯৯ সালে আমরা ৬টা ম্যাচের মধ্যে ২টা জিতেছি। এবার আমাদের প্রত্যাশা বেশি ছিল। পরিকল্পনা করেছিলাম ভালোভাবে, চার বছর আগে থেকেই শুরু করেছিলাম। যেহেতু ভারতে খেলা, তাই পরিবেশও আমাদের মতো হবে। সেজন্য ওটা নিয়ে অনেক আশা ছিল আমাদের। যেকোনো কারণেই হোক সেটি হয়নি।”
বিশ্ব আসর শুরুর আগে কথার লড়াইয়ে মেতেছিল দুই দেশসেরা ক্রিকেটার। এই বিষয় নিয়ে আকরাম বলেন, “সত্যি কথা বলতে অনেকে কথায় জিততে চায়। এজন্য তো ওরকমভাবে পারফরম্যান্স ভালো হয় না। প্লেয়ারদের উচিত মাঠে গিয়ে পারফর্ম করা। সে জিনিসটি আমরা করতে পারিনি। মাঠের বাইরে আমরা অনেক বিষয় নিয়ে বেশি আলাপ-আলোচনা করেছি। এটি আমাদের সবার বোঝা উচিত ছিল। কারণ- বাংলাদেশ কিন্তু কোনো ব্যক্তির না। এটি সবার।
একটি দেশে খেলার আগেই যদি এত কথাবার্তা হয়, মানে অন্য বিষয় নিয়ে কথা হয় তাহলে ওই দল কিন্তু কোনোদিনই ভালো করতে পারে না। এটি আমাদের সবার বোঝা উচিত ছিল। কারণ- বাংলাদেশ কিন্তু কোনো ব্যক্তির না। এটি সবার। বিশ্বকাপে মাঠের ক্রিকেটে না হলেও কথার খেলায় জিতেছে বাংলাদেশ। ভালো খেলতে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জরুরি। এই দলে যার ঘাটতি আছে। পরবর্তী বিশ্বকাপ সামনে রেখে এখনই পরিকল্পনা জানানো উচিত।”
এ সময়ে সাবেক এই অধিনায়ক আরও বলেন, “ওটা নিয়ে অনেক আশা ছিল আমাদের। একটা দেশে যদি খেলার আগে এত কথাবার্তা হয় অন্য বিষয় নিয়ে, তো ওই দল কোনোদিন ভালো করতে পারবে না। এটা আমি এশিয়া কাপেও বলেছিলাম, বিশ্বকাপের আগে এটা একটা ভালো টুর্নামেন্ট যারা অংশ নেবে তাদের জন্য। কিন্তু ওখানে আমরা এক্সপেরিমেন্ট করে পুরো দলকে দাঁড় করাতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত একটা দলই আমরা দাঁড় করাতে পারিনি। এত এক্সপেরিমেন্ট করলে আমার মনে হয় না কোনো দেশ ভালো করবে।”
আজ শনিবার ২৫ নভেম্বর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ কালে আকরাম খান বলেন, “আমার মনে হয় না বাংলাদেশ এর আগে এতো বাজে বিশ্বকাপ খেলেছে। ১৯৯৯ সালে আমরা ৬টা ম্যাচের মধ্যে ২টা জিতেছি। এবার আমাদের প্রত্যাশা বেশি ছিল। পরিকল্পনা করেছিলাম ভালোভাবে, চার বছর আগে থেকেই শুরু করেছিলাম। যেহেতু ভারতে খেলা, তাই পরিবেশও আমাদের মতো হবে। সেজন্য ওটা নিয়ে অনেক আশা ছিল আমাদের। যেকোনো কারণেই হোক সেটি হয়নি।”
বিশ্ব আসর শুরুর আগে কথার লড়াইয়ে মেতেছিল দুই দেশসেরা ক্রিকেটার। এই বিষয় নিয়ে আকরাম বলেন, “সত্যি কথা বলতে অনেকে কথায় জিততে চায়। এজন্য তো ওরকমভাবে পারফরম্যান্স ভালো হয় না। প্লেয়ারদের উচিত মাঠে গিয়ে পারফর্ম করা। সে জিনিসটি আমরা করতে পারিনি। মাঠের বাইরে আমরা অনেক বিষয় নিয়ে বেশি আলাপ-আলোচনা করেছি। এটি আমাদের সবার বোঝা উচিত ছিল। কারণ- বাংলাদেশ কিন্তু কোনো ব্যক্তির না। এটি সবার।
একটি দেশে খেলার আগেই যদি এত কথাবার্তা হয়, মানে অন্য বিষয় নিয়ে কথা হয় তাহলে ওই দল কিন্তু কোনোদিনই ভালো করতে পারে না। এটি আমাদের সবার বোঝা উচিত ছিল। কারণ- বাংলাদেশ কিন্তু কোনো ব্যক্তির না। এটি সবার। বিশ্বকাপে মাঠের ক্রিকেটে না হলেও কথার খেলায় জিতেছে বাংলাদেশ। ভালো খেলতে পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাবোধ জরুরি। এই দলে যার ঘাটতি আছে। পরবর্তী বিশ্বকাপ সামনে রেখে এখনই পরিকল্পনা জানানো উচিত।”
এ সময়ে সাবেক এই অধিনায়ক আরও বলেন, “ওটা নিয়ে অনেক আশা ছিল আমাদের। একটা দেশে যদি খেলার আগে এত কথাবার্তা হয় অন্য বিষয় নিয়ে, তো ওই দল কোনোদিন ভালো করতে পারবে না। এটা আমি এশিয়া কাপেও বলেছিলাম, বিশ্বকাপের আগে এটা একটা ভালো টুর্নামেন্ট যারা অংশ নেবে তাদের জন্য। কিন্তু ওখানে আমরা এক্সপেরিমেন্ট করে পুরো দলকে দাঁড় করাতে পারিনি। শেষ পর্যন্ত একটা দলই আমরা দাঁড় করাতে পারিনি। এত এক্সপেরিমেন্ট করলে আমার মনে হয় না কোনো দেশ ভালো করবে।”