এবার ৫০ বছর বয়সের এক নারী রংপুর থেকে জয়পুরহাটের কালাইয়ে এসে বিয়ের দাবিতে ২৪ বছর বয়সী প্রেমিকের বাড়িতে অনশন করছেন। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় উপজেলার মাত্রাই ইউনিয়নের বলি শিবসমুদ্র গ্রামে প্রেমিক ফিরোজ হোসেনের বাড়িতে অবস্থান নেন তিনি। রাত সাড়ে ১০টা পর্যন্ত ওই নারীকে সেখানে বসে থাকতে দেখা গেছে। প্রেমিক ফিরোজ হোসেন ওই গ্রামের আব্দুল আলিমের ছেলে।
জানা যায়, ওই নারী রংপুর শহরের আলমনগর এলাকার বাসিন্দা। নাম তার রেহেনা (৫০)। তাদের দুইজনের মোবাইলে পরিচয়। গত এক বছর ধরে মোবাইলের মাধ্যমে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। বাড়িতে প্রেমিকাকে দেখে প্রেমিক ফিরোজ হোসেন পালিয়ে যায়।
ওই নারী জানান, গত এক বছর ধরে মোবাইল ফোনে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রেমিক ফিরোজ তার সাথে রংপুরে গিয়ে দেখাও করেছে। শুধু তাই নয়, বিয়ে করার কথা বলে একাধিকবার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে নিয়ে ধর্ষণও করেছে। ৪৫ হাজার টাকা নিয়েছে। এরপর থেকেই ফিরোজকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু তাতে রাজি হননি প্রেমিক। এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়েই প্রেমিকের বাড়িতে গিয়ে তিনি অনশন শুরু করেছেন।
এদিকে পলাতক থাকায় প্রেমিক ফিরোজের সাথে কথা বলা যায়নি। তবে তার বাবা আব্দুল আলিম বলেন, তার ছেলের সঙ্গে ওই নারীর প্রেমের সম্পর্ক হতেই পারে না। তবে ছেলের সাথে কথা বলে তিনি একটা ব্যবস্থা নিবেন বলে জানান। এ বিষয়ে কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী জানান, 'এ নিয়ে ওই নারী এখনও থানায় অভিযোগ দেননি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'
জানা যায়, ওই নারী রংপুর শহরের আলমনগর এলাকার বাসিন্দা। নাম তার রেহেনা (৫০)। তাদের দুইজনের মোবাইলে পরিচয়। গত এক বছর ধরে মোবাইলের মাধ্যমে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। বাড়িতে প্রেমিকাকে দেখে প্রেমিক ফিরোজ হোসেন পালিয়ে যায়।
ওই নারী জানান, গত এক বছর ধরে মোবাইল ফোনে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
প্রেমের ফাঁদে ফেলে প্রেমিক ফিরোজ তার সাথে রংপুরে গিয়ে দেখাও করেছে। শুধু তাই নয়, বিয়ে করার কথা বলে একাধিকবার বিভিন্ন আবাসিক হোটেলে নিয়ে ধর্ষণও করেছে। ৪৫ হাজার টাকা নিয়েছে। এরপর থেকেই ফিরোজকে বিয়ের জন্য চাপ দিচ্ছিলেন তিনি। কিন্তু তাতে রাজি হননি প্রেমিক। এই পরিস্থিতিতে বাধ্য হয়েই প্রেমিকের বাড়িতে গিয়ে তিনি অনশন শুরু করেছেন।
এদিকে পলাতক থাকায় প্রেমিক ফিরোজের সাথে কথা বলা যায়নি। তবে তার বাবা আব্দুল আলিম বলেন, তার ছেলের সঙ্গে ওই নারীর প্রেমের সম্পর্ক হতেই পারে না। তবে ছেলের সাথে কথা বলে তিনি একটা ব্যবস্থা নিবেন বলে জানান। এ বিষয়ে কালাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওয়াসিম আল বারী জানান, 'এ নিয়ে ওই নারী এখনও থানায় অভিযোগ দেননি। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।'