জন্মদিনে স্ত্রী চেয়েছিলেন দুবাই ভ্রমণে নিয়ে যাবেন স্বামী। স্ত্রীর এমন আবদারে সায় দেননি স্বামী। আর এই ঘটনার জেরে ক্ষুব্ধ হয়ে স্বামীর নাক বরাবর স্ত্রীর ঘুষিতে প্রচণ্ড রক্তক্ষরণে মারা যান ওই ব্যক্তি।
শনিবার (২৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনের ওয়ানওয়াদি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নিখিল খান্না (৩৬) পেশায় একজন রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ছিলেন। ছয় বছর আগে ভালোবেসে বিয়ে করেন অভিযুক্ত রেনুকাকে (৩৮)। ওই ঘটনার পরই রেনুকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ওয়ানওয়াদি থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, তদন্তে জেনেছি, রেনুকার ইচ্ছে ছিল তার জন্মদিনে নিখিল যেন তাকে দুবাই নিয়ে যান। নিখিল তাতে রাজি না হওয়ায় দুজনের মধ্যে ঝগড়া বেঁধে যায়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে নিখিলের নাকে ঘুষি মেরে বসেন রেনুকা।
পুলিশ বলছে, রেনুকা স্বামীর নাকে এতটাই জোরে ঘুষি মেরেছিলেন যে, ওই আঘাতে নিখিলের নাক ও কয়েকটি দাঁতও ভেঙে যায়। এতে তার প্রচুর রক্ত ঝড়ে। ফলে তিনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
এ ঘটনার পরপর পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে নিখিলকে সসুন জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে বলেও জানিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
এই দম্পতির মধ্যে আগেও নানান কারণে ঝগড়া-বিবাদ লাগত বলে জেনেছে পুলিশ। এর আগে, জন্মদিনে আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি যেতে চেয়েছিলেন রেনুকা। এতেও বাধা দেন নিখিল।
শনিবার (২৫ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে। গতকাল শুক্রবার বিকেলে ভারতের মহারাষ্ট্রের পুনের ওয়ানওয়াদি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নিখিল খান্না (৩৬) পেশায় একজন রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার ছিলেন। ছয় বছর আগে ভালোবেসে বিয়ে করেন অভিযুক্ত রেনুকাকে (৩৮)। ওই ঘটনার পরই রেনুকাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
ওয়ানওয়াদি থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, তদন্তে জেনেছি, রেনুকার ইচ্ছে ছিল তার জন্মদিনে নিখিল যেন তাকে দুবাই নিয়ে যান। নিখিল তাতে রাজি না হওয়ায় দুজনের মধ্যে ঝগড়া বেঁধে যায়। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে নিখিলের নাকে ঘুষি মেরে বসেন রেনুকা।
পুলিশ বলছে, রেনুকা স্বামীর নাকে এতটাই জোরে ঘুষি মেরেছিলেন যে, ওই আঘাতে নিখিলের নাক ও কয়েকটি দাঁতও ভেঙে যায়। এতে তার প্রচুর রক্ত ঝড়ে। ফলে তিনি অজ্ঞান হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়েন।
এ ঘটনার পরপর পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে গিয়ে নিখিলকে সসুন জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এই ঘটনায় একটি হত্যা মামলা হয়েছে বলেও জানিয়েছে ভারতীয় পুলিশ।
এই দম্পতির মধ্যে আগেও নানান কারণে ঝগড়া-বিবাদ লাগত বলে জেনেছে পুলিশ। এর আগে, জন্মদিনে আত্মীয়দের সঙ্গে দেখা করতে দিল্লি যেতে চেয়েছিলেন রেনুকা। এতেও বাধা দেন নিখিল।