আবু ইউসুফ নওগাঁ প্রতিনিধি: বাংলাদেশ কৃষি প্রধান দেশ। কৃষির উপর আমাদের দেশ নির্ভর করে। আমাদের দেশের অধিকাংশ লোকজন কৃষিকাজ করে জীবিকা নির্বাহ করে। তার মধ্যে শীত কালে সবজি চাষ কোন ব্যতিক্রম নয়। আমাদের দেশের বাজারে প্রায় সারা বছরই সবজি পাওয়া যায়। তবে শীতকালে একটু বেশিই সবজি পাওয়া যায় বাজারে। তাই শীতকালকে বলা হয় সবজির মৌসুম। শীতকালীন সবজির প্রতি মানুষের আগ্রহও থাকে বেশি। প্রকৃতিতে শীতকাল এসেই গিয়েছে। আর এরই মধ্যে বাজারে আসতে শুরু করেছে শীতকালীন সবজি।
সারা বছর পাওয়া যায় এমন সবজির পাশাপাশি এখন কাঁচা টমেটো, শালগম, পেঁয়াজ পাতা, মুলা, শিমের মতো সবজিও জায়গা করে নিচ্ছে বাজারে। ফুলকপি, বাঁধাকপি, গাজর, লাউ, টমেটো শীতকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছরই বাজারে পাওয়া যায়।
তবে ক্রেতারা বলেন, সারা বছর পাওয়া গেলেও শীতে এগুলোর স্বাদই থাকে ভিন্ন, যেহেতু এগুলো শীতের সবজি। মুলা, শিমের মতো শীতকালীন সবজি বাজারে এসেছে আরও বেশ কিছু দিন আগে। এখন আসতে শুরু করেছে শালগম, পেঁয়াজ পাতা, কাঁচা টমেটোর মতো সবজিগুলো। বাজারে এসেছে ঠিকই, কিন্তু এগুলো কিছু দিন আগে থেকে বিক্রি হচ্ছে চড়া মূল্যে।
বিক্রেতারা বলছেন, নতুন এসেছে বলেই এগুলোর দাম বেশি। কয়েক দিন গেলেই দাম কমতে শুরু করবে। ইতোমধ্যে কিছু কিছু সবজির দাম কমেছে। তবে বেশি দামেই অনেক ক্রেতাকে কিনতে দেখা যায় এসব সবজি। তাদের ভাষ্য, নতুন সবজি এসেছে বাজারে, স্বাদ না নিলে কীভাবে হয়।
শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে ধামইরহাট উপজেলার পৌর সদরস্থ সাপ্তাহিক আমাইতাড়া হাটে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় শীতের সবজির এই চিত্র। বাজারে শীতকালীন সবজি ছাড়া অন্যান্য সব সবজির দামই রয়েছে নিম্নমুখী। বিক্রেতারা বলছেন, সব সবজির দামই কমেছে। আরও হয়তো কমে যাবে। মুলার দাম নেই বললেই চলে।
এ সাপ্তাহিক হাটে- টমেটো ১২০, শিম ৬০, মুলা ১৫, গাজর ৪০, পেয়াজ-পাতা ২০ টাকা, বেগুন লম্বা ২৫, করলা ৬০, বেগুন গোল ২০, শসা ৪০, মিষ্টি লাউ ৪০, পটল ৩০, বরবটি ৬০, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি পিচ ফুলকপি ২৫-৩০ টাকা, বাঁধাকপি ১৫-২০, লাউ ৩০-৪০ টাকা ও নতুন আলু (সাদা) ১২০, লাল আলু ৬০ টাকা করে কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
সবজি বিক্রেতা বলেন, বাজারে শীতকালীন সবজি আসায় অন্যান্য সবজির দাম কমে গেছে। কয়েক দিন পর আরও কমে যাবে। শিম যখন নতুন বাজারে উঠেছে তখন ১০০-১৫০ টাকা করেও বিক্রি করেছি। এখন তো ৬০ টাকার মধ্যে চলে আসছে। আবার মুলা ৫০-৬০ টাকা বিক্রি হলেও এখন মুলা ১০-১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে এরকম সব সবজির দাম কমে যাবে।
এদিকে শীতের সময়ের কিছু সবজির দাম বাড়তি থাকলেও অনেককে কিনতে দেখা যায়। তাদের মতে, নতুন সবজির স্বাদই আলাদা।
সারা বছর পাওয়া যায় এমন সবজির পাশাপাশি এখন কাঁচা টমেটো, শালগম, পেঁয়াজ পাতা, মুলা, শিমের মতো সবজিও জায়গা করে নিচ্ছে বাজারে। ফুলকপি, বাঁধাকপি, গাজর, লাউ, টমেটো শীতকালীন সবজি হলেও এখন সারা বছরই বাজারে পাওয়া যায়।
তবে ক্রেতারা বলেন, সারা বছর পাওয়া গেলেও শীতে এগুলোর স্বাদই থাকে ভিন্ন, যেহেতু এগুলো শীতের সবজি। মুলা, শিমের মতো শীতকালীন সবজি বাজারে এসেছে আরও বেশ কিছু দিন আগে। এখন আসতে শুরু করেছে শালগম, পেঁয়াজ পাতা, কাঁচা টমেটোর মতো সবজিগুলো। বাজারে এসেছে ঠিকই, কিন্তু এগুলো কিছু দিন আগে থেকে বিক্রি হচ্ছে চড়া মূল্যে।
বিক্রেতারা বলছেন, নতুন এসেছে বলেই এগুলোর দাম বেশি। কয়েক দিন গেলেই দাম কমতে শুরু করবে। ইতোমধ্যে কিছু কিছু সবজির দাম কমেছে। তবে বেশি দামেই অনেক ক্রেতাকে কিনতে দেখা যায় এসব সবজি। তাদের ভাষ্য, নতুন সবজি এসেছে বাজারে, স্বাদ না নিলে কীভাবে হয়।
শুক্রবার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে ধামইরহাট উপজেলার পৌর সদরস্থ সাপ্তাহিক আমাইতাড়া হাটে সরেজমিন ঘুরে দেখা যায় শীতের সবজির এই চিত্র। বাজারে শীতকালীন সবজি ছাড়া অন্যান্য সব সবজির দামই রয়েছে নিম্নমুখী। বিক্রেতারা বলছেন, সব সবজির দামই কমেছে। আরও হয়তো কমে যাবে। মুলার দাম নেই বললেই চলে।
এ সাপ্তাহিক হাটে- টমেটো ১২০, শিম ৬০, মুলা ১৫, গাজর ৪০, পেয়াজ-পাতা ২০ টাকা, বেগুন লম্বা ২৫, করলা ৬০, বেগুন গোল ২০, শসা ৪০, মিষ্টি লাউ ৪০, পটল ৩০, বরবটি ৬০, কাঁচা মরিচ ৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি পিচ ফুলকপি ২৫-৩০ টাকা, বাঁধাকপি ১৫-২০, লাউ ৩০-৪০ টাকা ও নতুন আলু (সাদা) ১২০, লাল আলু ৬০ টাকা করে কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
সবজি বিক্রেতা বলেন, বাজারে শীতকালীন সবজি আসায় অন্যান্য সবজির দাম কমে গেছে। কয়েক দিন পর আরও কমে যাবে। শিম যখন নতুন বাজারে উঠেছে তখন ১০০-১৫০ টাকা করেও বিক্রি করেছি। এখন তো ৬০ টাকার মধ্যে চলে আসছে। আবার মুলা ৫০-৬০ টাকা বিক্রি হলেও এখন মুলা ১০-১৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে এরকম সব সবজির দাম কমে যাবে।
এদিকে শীতের সময়ের কিছু সবজির দাম বাড়তি থাকলেও অনেককে কিনতে দেখা যায়। তাদের মতে, নতুন সবজির স্বাদই আলাদা।