রবিন খান, নাটোর প্রতিনিধি: আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মো. এসকেন আলী (৪১) নামে লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের গ্রাম পুলিশ মনোনয়ন ফরম উত্তোলন করেছেন। বুধবার (২২ নভেম্বর) দুপুরে লালপুর উপজেলা নির্বাচন অফিস থেকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এ মনোনয়ন উত্তোলন করেন তিনি।
স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এসকেন আলী(৪১) লালপুরের বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের মৃত আকবর আলী ছেলে এবং তিনি ১ নম্বর লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ(চৌকিদার) হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এসকেন আলী বিডি২৪রিপোর্ট কে বলেন, ২০ বছর আগে থেকে খুব স্বপ্ন আমি এমপি ভোট করবো। কিন্তু টাকার জন্য সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারিনি। আমার নিজের এক কাটা জমি ছিল। সেই জমি বিক্রির টাকা দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র কিনেছি। আমি বিশ্বাস করি, আমি নির্বাচনে জিতবো। দল-মত নির্বিশেষ সবাই আমাকে ভোট দেবে বলে আমি আশাবাদী। অনেকে নিজের দলের নেতাকে কেউ ভালোবাসা না, ভোট দেয় না।
তিনি আরও বলেন, আমি আগেও দুবার মেম্বার পদে ভোটে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট করতে পোস্টার ছাপিয়ে ছিলাম। কিন্তু আর্থিক সংকটে ভোট করতে পারিনি। তাই স্বপ্ন পূরণ করতে আড়াই লাখ টাকায় জমি বিক্রি করেছি। নির্বাচনে জিতলে গরীব-অসহায় মানুষের জন্য কাজ করবো। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, ঘটনাটি শুনে আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। কারণ তার আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। সে ভোট করতে টাকা কোথায় পাবে। সে আগেও কয়েক বার মেম্বার ভোট করে অনেক টাকা খরচ করেছে।
স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এসকেন আলী(৪১) লালপুরের বালিতিতা ইসলামপুর গ্রামের মৃত আকবর আলী ছেলে এবং তিনি ১ নম্বর লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৪নং ওয়ার্ডের গ্রাম পুলিশ(চৌকিদার) হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. এসকেন আলী বিডি২৪রিপোর্ট কে বলেন, ২০ বছর আগে থেকে খুব স্বপ্ন আমি এমপি ভোট করবো। কিন্তু টাকার জন্য সেই স্বপ্ন পূরণ করতে পারিনি। আমার নিজের এক কাটা জমি ছিল। সেই জমি বিক্রির টাকা দিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র কিনেছি। আমি বিশ্বাস করি, আমি নির্বাচনে জিতবো। দল-মত নির্বিশেষ সবাই আমাকে ভোট দেবে বলে আমি আশাবাদী। অনেকে নিজের দলের নেতাকে কেউ ভালোবাসা না, ভোট দেয় না।
তিনি আরও বলেন, আমি আগেও দুবার মেম্বার পদে ভোটে দাঁড়িয়ে ছিলাম। এছাড়াও ভাইস চেয়ারম্যান পদে ভোট করতে পোস্টার ছাপিয়ে ছিলাম। কিন্তু আর্থিক সংকটে ভোট করতে পারিনি। তাই স্বপ্ন পূরণ করতে আড়াই লাখ টাকায় জমি বিক্রি করেছি। নির্বাচনে জিতলে গরীব-অসহায় মানুষের জন্য কাজ করবো। সবাই আমার জন্য দোয়া করবেন।
লালপুর ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি চেয়ারম্যান আবু বক্কর সিদ্দিক বলেন, বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসারের মাধ্যমে জানতে পেরেছি, ঘটনাটি শুনে আমি রীতিমতো অবাক হয়েছি। কারণ তার আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। সে ভোট করতে টাকা কোথায় পাবে। সে আগেও কয়েক বার মেম্বার ভোট করে অনেক টাকা খরচ করেছে।