শিল্পীরা ‘হুজুগে’ মনোনয়ন কিনেছেন বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকাই সিনেমার আলোচিত চিত্রনায়ক জায়েদ খান। সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি। এ নায়ক বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী সংস্কৃতিমনা মানুষ। তিনি শিল্পীদের পছন্দ করেন। শিল্পীদের কাছে পেলে আপন করে কথা বলেন। এটাকে অনেক শিল্পী ভেবে নিয়েছেন তাকে এমপি বানাবেন প্রধানমন্ত্রী।
এ অভিনেতা বলেন, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার সময় রাজনীতি করতাম। ছাত্রলীগ করতাম। ওই সময় রাজপথে ছিলাম, মার খেয়েছি। আমরা হচ্ছি আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মী। রুবেল ভাই, সোহেল রানা ভাইও রাজপথের মানুষ। তারা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে রাজপথে ছিল। আমি মনে করি যারা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে পাশে ছিলাম, তাদের মনোনয়নপত্র নেয়া উচিত। কিন্তু যারা মনোনয়নপত্র নিয়েছে তাদের অধিকাংশই বসন্তের কোকিল।
তিনি জানান, এখন আমার হাতে দেশ-বিদেশের অনেক কাজ। আপাতত কাজগুলো নিয়েই ব্যস্ত। ইচ্ছা করেই মনোনয়নপত্র কিনিনি। কেননা, একসঙ্গে কখনো দুই কাজ হয় না। আর আমাকে যদি সংসদ সদস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়, তাহলে এমনিতেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ আসবে। তিনি যখন মনে করবেন তখন মনোনয়নপত্র কিনব আমি। এখন নয়।
এ তালিকায় রয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২), সিমলা (ঝিনাইদহ-১), চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ রুবেল (বরিশাল-৩), সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী ও অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), অভিনেত্রী শমী কায়সার ও রোকেয়া প্রাচী (ফেনী-৩), অভিনেতা ড্যানি সিডাক (ঢাকা-১০) ও সিদ্দিকুর রহমান (ঢাকা ১৭ ও টাঙ্গাইল-১)। চিত্রনায়ক শাকিল খান (বাগেরহাট-৩), বর্তমান সংসদ সদস্য গায়িকা মমতাজ বেগম (মানিকগঞ্জ-২), গায়ক এসডি রুবেল ঢাকা-৮, গীতিকবি সুজন হাজং (নেত্রকোনা-১)।
প্রসঙ্গত, আসন্ন এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র বিক্রি ও জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল গত ২১ নভেম্বর। এবার ৩০০ আসনে দলটি থেকে বিনোদন জগতের প্রায় ডজনখানেক তারকা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছন।
এ অভিনেতা বলেন, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখার সময় রাজনীতি করতাম। ছাত্রলীগ করতাম। ওই সময় রাজপথে ছিলাম, মার খেয়েছি। আমরা হচ্ছি আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেতাকর্মী। রুবেল ভাই, সোহেল রানা ভাইও রাজপথের মানুষ। তারা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে রাজপথে ছিল। আমি মনে করি যারা আওয়ামী লীগের দুঃসময়ে পাশে ছিলাম, তাদের মনোনয়নপত্র নেয়া উচিত। কিন্তু যারা মনোনয়নপত্র নিয়েছে তাদের অধিকাংশই বসন্তের কোকিল।
তিনি জানান, এখন আমার হাতে দেশ-বিদেশের অনেক কাজ। আপাতত কাজগুলো নিয়েই ব্যস্ত। ইচ্ছা করেই মনোনয়নপত্র কিনিনি। কেননা, একসঙ্গে কখনো দুই কাজ হয় না। আর আমাকে যদি সংসদ সদস্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়, তাহলে এমনিতেই প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ আসবে। তিনি যখন মনে করবেন তখন মনোনয়নপত্র কিনব আমি। এখন নয়।
এ তালিকায় রয়েছেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২), সিমলা (ঝিনাইদহ-১), চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ রুবেল (বরিশাল-৩), সাবেক সংস্কৃতিমন্ত্রী ও অভিনেতা আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), অভিনেত্রী শমী কায়সার ও রোকেয়া প্রাচী (ফেনী-৩), অভিনেতা ড্যানি সিডাক (ঢাকা-১০) ও সিদ্দিকুর রহমান (ঢাকা ১৭ ও টাঙ্গাইল-১)। চিত্রনায়ক শাকিল খান (বাগেরহাট-৩), বর্তমান সংসদ সদস্য গায়িকা মমতাজ বেগম (মানিকগঞ্জ-২), গায়ক এসডি রুবেল ঢাকা-৮, গীতিকবি সুজন হাজং (নেত্রকোনা-১)।
প্রসঙ্গত, আসন্ন এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র বিক্রি ও জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল গত ২১ নভেম্বর। এবার ৩০০ আসনে দলটি থেকে বিনোদন জগতের প্রায় ডজনখানেক তারকা মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছন।