প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, মানবজাতি ও মানবতা রক্ষায় সব ধরনের যুদ্ধ ও সংঘাতকে বিশ্বের দৃঢ়ভাবে না বলতে হবে। বুধবার (২২ নভেম্বর) সন্ধ্যায় নয়াদিল্লিতে ‘জি-২০ লিডার্স সামিট ২০২৩’-অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ বক্তব্য দেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ ও মানবতাকে রক্ষায় সব ধরনের যুদ্ধ ও সংঘাতকে কঠোরভাবে ‘না’ বলুন। এই বিশ্বায়নের বিশ্বে এটা নিশ্চিতভাবেই সহজ। তিনি আরও বলেন, এই সম্মেলনের প্রতিপাদ্য ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ আমাদের সবাইকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সুন্দর আবাস হিসেবে পৃথিবীকে গড়ে তোলার প্রেরণা জোগাবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ইউরোপে বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা বিশ্বজুড়ে মানবিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় নামিয়েছে এবং এই দুর্দশা চলছেই।
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, দেড় মাস ধরে আমরা ফিলিস্তিনে নির্দয় গণহত্যা দেখছি, যেখানে এরই মধ্যে হাজার হাজার নারী-পুরুষ নিহত হয়েছেন এবং দুঃখজনকভাবে পাঁচ হাজারেরও নিষ্পাপ শিশু প্রাণ হারিয়েছে। এ ধরনের ন্যক্কারজনক কর্মকাণ্ড গোটা বিশ্বকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে, যা বিশ্বকে আরও বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিয়েছে। এতে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বিশ্বনেতাদের উদ্দেশে বলেন, আজকের সম্মেলনে উপস্থিত বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানাই, আপনারা এক হয়ে এই মুহূর্তে গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবি তুলুন। একই সঙ্গে নির্মমতার শিকার ভুক্তভোগীদের কাছে যেন অবিলম্বে নির্বিঘ্নে মানবিক সহায়তা সরবরাহ হয়, সেই ব্যবস্থাও করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, মানুষ ও মানবতাকে রক্ষায় সব ধরনের যুদ্ধ ও সংঘাতকে কঠোরভাবে ‘না’ বলুন। এই বিশ্বায়নের বিশ্বে এটা নিশ্চিতভাবেই সহজ। তিনি আরও বলেন, এই সম্মেলনের প্রতিপাদ্য ‘এক বিশ্ব, এক পরিবার, এক ভবিষ্যৎ’ আমাদের সবাইকে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য সুন্দর আবাস হিসেবে পৃথিবীকে গড়ে তোলার প্রেরণা জোগাবে।
শেখ হাসিনা বলেন, ইউরোপে বর্তমান যুদ্ধ পরিস্থিতির সঙ্গে সঙ্গে নিষেধাজ্ঞা ও পাল্টা নিষেধাজ্ঞা বিশ্বজুড়ে মানবিক ও অর্থনৈতিক বিপর্যয় নামিয়েছে এবং এই দুর্দশা চলছেই।
ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি আগ্রাসনের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, দেড় মাস ধরে আমরা ফিলিস্তিনে নির্দয় গণহত্যা দেখছি, যেখানে এরই মধ্যে হাজার হাজার নারী-পুরুষ নিহত হয়েছেন এবং দুঃখজনকভাবে পাঁচ হাজারেরও নিষ্পাপ শিশু প্রাণ হারিয়েছে। এ ধরনের ন্যক্কারজনক কর্মকাণ্ড গোটা বিশ্বকে স্তম্ভিত করে দিয়েছে, যা বিশ্বকে আরও বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিয়েছে। এতে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বিশ্বনেতাদের উদ্দেশে বলেন, আজকের সম্মেলনে উপস্থিত বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানাই, আপনারা এক হয়ে এই মুহূর্তে গাজায় যুদ্ধবিরতির দাবি তুলুন। একই সঙ্গে নির্মমতার শিকার ভুক্তভোগীদের কাছে যেন অবিলম্বে নির্বিঘ্নে মানবিক সহায়তা সরবরাহ হয়, সেই ব্যবস্থাও করতে হবে।