নাটোর প্রতিনিধি: কুয়াশার চাদর আর ঘাসের উপর শিশির বিন্দু জানান দিচ্ছে শীতের আগমনী বার্তা। আর গ্রাম বাংলার শীতের অন্যতম ঐতিহ্য মিষ্টি খেজুরের রস। হেমন্তের সকালে খেজুরের রস সংগ্রহ আর গুড় বানানো শুরু হয়ে গেছে নাটোরে। ভোর থেকেই রস সংগ্রহ ও গুড় তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছিরা। স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে পৌঁছে যাচ্ছে দেশের নানা প্রান্তে। গুড়ের গুণগত মান ঠিক রাখতে তৎপর প্রশাসন।
রস সংগ্রহ করতে আগের দিন গাছে হাড়ি পেতে রাখা হয়। পরবর্তীতে তা থেকেই সংগ্রহ করা হয় উপাদেয় খেজুরের রস। এরপর, সংগ্রহ করা রস ফুটিয়ে তৈরি করা হয় গুড়। দেশজুড়েই রয়েছে সুস্বাদু এই গুড়ের সুনাম। খেজুরের গুড় প্রতি কেজি বিক্রি করা হয় ১২০ থেকে ১২৫ টাকা দরে। তবে ভেজালের ভিড়ে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে পাটালি গুড়ের আসল স্বাদ।
তবে গুড়ের মান আর সুনাম ধরে রাখতে নজরদারির আশ্বাস দিয়ে নাটোরের জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভুঁঞা বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। ঐতিহ্যবাহী এই গুড়ের ভেজাল নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানান এই কর্মকর্তা।
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছর প্রায় সাড়ে ৫ লাখ খেজুরের গাছ থেকে রস সংগ্রহ করা হবে। এবার ৯ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন গুড় তৈরির লক্ষ্যমাত্রা আছ।
রস সংগ্রহ করতে আগের দিন গাছে হাড়ি পেতে রাখা হয়। পরবর্তীতে তা থেকেই সংগ্রহ করা হয় উপাদেয় খেজুরের রস। এরপর, সংগ্রহ করা রস ফুটিয়ে তৈরি করা হয় গুড়। দেশজুড়েই রয়েছে সুস্বাদু এই গুড়ের সুনাম। খেজুরের গুড় প্রতি কেজি বিক্রি করা হয় ১২০ থেকে ১২৫ টাকা দরে। তবে ভেজালের ভিড়ে দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে পাটালি গুড়ের আসল স্বাদ।
তবে গুড়ের মান আর সুনাম ধরে রাখতে নজরদারির আশ্বাস দিয়ে নাটোরের জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভুঁঞা বলেন, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করা হচ্ছে। ঐতিহ্যবাহী এই গুড়ের ভেজাল নিয়ন্ত্রণে সব ধরনের ব্যবস্থা নেয়ার কথাও জানান এই কর্মকর্তা।
জেলা কৃষি বিভাগের তথ্যমতে, চলতি বছর প্রায় সাড়ে ৫ লাখ খেজুরের গাছ থেকে রস সংগ্রহ করা হবে। এবার ৯ হাজার ৬০০ মেট্রিক টন গুড় তৈরির লক্ষ্যমাত্রা আছ।