দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে এসেছেন চিত্রনায়ক রুবেল। মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) দুপুর সোয়া ১২টার দিকে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে এসে পৌঁছান তিনি। এর আগে সোমবার বরিশাল-৩ আসন থেকে মনোনয়ন ফরম তুলেছিলেন।
চিত্রনায়ক রুবেল নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে বলেন, সরাসরি জনগণের সেবা করতে হলে রাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। তাছাড়া আমি রাজনীতিতে ছাত্র জীবন থেকেই জড়িয়ে আছি। অন্যদের মতো হঠাৎ করে আসিনি। মানুষজন আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমি মনে করি আওয়ামী লীগ থেকে আমি যদি নমিনেশন পাই তাহলে আমি জনগণের কাছে গিয়ে তাদের সেবা করতে পারব। তাদের সুখ-দুঃখের কথা দুঃখগুলো লাঘব করার জন্য কাজ করব।
গতকাল মনোনয়ন ফরম তোলার পর চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ রুবেল বলেন, আমি ছাত্রজীবন থেকেই জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে আসছি। অভিনয় জগতের অন্যান্যদের মতো আমি নতুন করে রাজনীতিতে আসিনি। আমার শেকড়ই আওয়ামী লীগের।
উল্লেখ্য, শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এ কার্যক্রম। প্রথম দিনে ১ হাজার ৭৪ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। দ্বিতীয় দিন রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত মোট ১ হাজার ২১২টি ফরম বিক্রি করা হয়। ফলে দুই দিনে ২ হাজার ২৮৬টি ফরম বিক্রি হয়েছে। এতে আওয়ামী লীগের আয় হয়েছে ১১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।
চিত্রনায়ক রুবেল নির্বাচনে অংশ নেওয়ার বিষয়ে বলেন, সরাসরি জনগণের সেবা করতে হলে রাজনীতির কোনো বিকল্প নেই। তাছাড়া আমি রাজনীতিতে ছাত্র জীবন থেকেই জড়িয়ে আছি। অন্যদের মতো হঠাৎ করে আসিনি। মানুষজন আমাকে অনেক ভালোবাসে। আমি মনে করি আওয়ামী লীগ থেকে আমি যদি নমিনেশন পাই তাহলে আমি জনগণের কাছে গিয়ে তাদের সেবা করতে পারব। তাদের সুখ-দুঃখের কথা দুঃখগুলো লাঘব করার জন্য কাজ করব।
গতকাল মনোনয়ন ফরম তোলার পর চিত্রনায়ক মাসুদ পারভেজ রুবেল বলেন, আমি ছাত্রজীবন থেকেই জয় বাংলা স্লোগান দিয়ে আসছি। অভিনয় জগতের অন্যান্যদের মতো আমি নতুন করে রাজনীতিতে আসিনি। আমার শেকড়ই আওয়ামী লীগের।
উল্লেখ্য, শনিবার (১৮ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মনোনয়ন ফরম সংগ্রহের মধ্য দিয়ে শুরু হয় এ কার্যক্রম। প্রথম দিনে ১ হাজার ৭৪ জন মনোনয়ন ফরম সংগ্রহ করেন। দ্বিতীয় দিন রোববার সকাল ১০টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত মোট ১ হাজার ২১২টি ফরম বিক্রি করা হয়। ফলে দুই দিনে ২ হাজার ২৮৬টি ফরম বিক্রি হয়েছে। এতে আওয়ামী লীগের আয় হয়েছে ১১ কোটি ৪৩ লাখ টাকা।