ভারতের সঙ্গে নির্বাচনের আলাপ হয়ে গেছে বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আসন্ন বৈঠকে রাজনৈতিক বিষয় নয়, বরং দ্বিপক্ষীয় খুঁটিনাটি বিষয়ের আলোচনা হবে। সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে জাপানিজ বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন। বৈঠকে যোগ দিতে ২৩ নভেম্বর ভারত যাচ্ছেন পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন।
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে কমনওয়েলথের প্রাক নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। আমরা জানিয়েছি ভেরি স্ট্রং প্রসেসের মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।’
জাপানিজ বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যখন জাপান গিয়েছিলেন তখন তারা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তারা তখন জানান, জাপানের অনেক কোম্পানি আছে মিয়ানমারে। সেগুলো বাংলাদেশে নিয়ে চান তারা। ইতিমধ্যে তারা কয়েকটি জায়গা সিলেক্টও করেছেন। এখানে প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারের মতো বিনিয়োগ। জাপানিরা বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিদ্যুৎ খাত, বন্দর ও পর্যটন নিয়ে আগ্রহ জানিয়েছেন। প্রায় ৩১টি কোম্পানি এখানে আছে। আমরা এটিকে স্বাগতম জানাই।’
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদেরকে বলেছি, এ মুহূর্তে একটু ব্যস্ততায় আছি। আপনারা নির্বাচনরে পরে আসেন। তারা নির্বাচনের পরে আসবেন। বিশাল একটি দল।’
তারা নির্বাচনের আগে বা পরের পরিবেশ নিয়ে কোনো কথা বলেছেন কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে তারা কোনো কথা বলেন নি।’
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সঙ্গে কমনওয়েলথের প্রাক নির্বাচনী পর্যবেক্ষক দলের বৈঠকের বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তারা নির্বাচনের প্রস্তুতির বিষয়ে জানতে চেয়েছেন। আমরা জানিয়েছি ভেরি স্ট্রং প্রসেসের মাধ্যমে অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।’
জাপানিজ বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে বৈঠকের বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যখন জাপান গিয়েছিলেন তখন তারা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। তারা তখন জানান, জাপানের অনেক কোম্পানি আছে মিয়ানমারে। সেগুলো বাংলাদেশে নিয়ে চান তারা। ইতিমধ্যে তারা কয়েকটি জায়গা সিলেক্টও করেছেন। এখানে প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারের মতো বিনিয়োগ। জাপানিরা বাংলাদেশে ব্যবসা-বাণিজ্য, বিদ্যুৎ খাত, বন্দর ও পর্যটন নিয়ে আগ্রহ জানিয়েছেন। প্রায় ৩১টি কোম্পানি এখানে আছে। আমরা এটিকে স্বাগতম জানাই।’
তিনি বলেন, ‘আমরা তাদেরকে বলেছি, এ মুহূর্তে একটু ব্যস্ততায় আছি। আপনারা নির্বাচনরে পরে আসেন। তারা নির্বাচনের পরে আসবেন। বিশাল একটি দল।’
তারা নির্বাচনের আগে বা পরের পরিবেশ নিয়ে কোনো কথা বলেছেন কিনা জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ বিষয়ে তারা কোনো কথা বলেন নি।’