চিলমারী(কুড়িগ্রাম)থেকে: অবশেষে কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার থানাহাট বাজারে মানুষের যাতায়াতের দুর্ভোগ লাঘব করতে কোটি টাকা ব্যয়ে শুরু হয়েছে সড়ক সংস্কারের কাজ। প্রায় একযুগ আগে কাপেটিং হওয়া সড়কটির বেশিরভাগ অংশ জুড়েই ছিলো ছোট ছোট গর্ত। ফলে এ উপজেলার বেশির ভাগ মানুষই ওই সড়ক পথে যাতায়াত করতে দুর্ভোগ পোহাতে হতো। সড়ক সংরক্ষণ ও সংস্কারের কাজ শুরু হওয়া এ উপজেলার সাধারণ মানুষ উচ্ছ্বসিত হয়েছেন।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিইডি)’র তত্ত্বাবধানে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ‘গ্রামীণ সড়ক’ মেরামত ও সংরক্ষণের আওতায় উপজেলার থানাহাট জিসি হতে বজরা জিসি সড়ক পর্যন্ত ১৭শ ৪৬মিটার সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণের কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে এলএসডি মোড় হতে সিসি ঢালাই হবে ২৪১মিটার ও বাকি অংশটুকু হবে কাপেটিং। এতে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৩১লাখ ৬২হাজার ৮২টাকা ও চুক্তি মূল্য ধরা হয়েছে ১ কোটি ২৫লাখ ৩ হাজার ৯৭৭টাকা। কাজটি করছেন স্থানীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নাছিমা ট্রেডার্স।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে থানাহাট বাজারের সড়কটির কার্পেটিংয়ের কাজ হয়েছে। এরপর ভারী যানবাহনসহ বিভিন্ন ধরণের গাড়ি চলাচল শুরু করলে এবং বৃষ্টির কারণে সড়কে বিভিন্ন জায়গায় গর্তেও সৃষ্টি হয় ও কাপেটিং ওঠে যায়। তখন থেকেই বেহাল অবস্থায় মানুষ যাতায়াত করেন। মাঝে মধ্যে গর্তেও ওপর ইটের খোয়া বা বালু ফেলে সাময়িক মেরামত করা হলেও বৃষ্টি বা যানবাহনের চাকার সাথে এসব ওঠে আবার গর্তের সৃষ্টি হতো। এ উপজেলার বেশির ভাগ মানুষ এ পথে যাতায়াত করত।
ডেমনারপাড় এলাকার আব্দুল জলিল বলেন, থানাহাট বাজার যেতে হলে ওই সড়কে যেতে হতো। ভাঙা সড়কে চলাচল করা খুবই অসুবিধা হতো। এখন দেখছি কাজ শুরু হয়েছে। সড়কের কাজ সঠিক ভাবে শেষ হলে আমাদের চলাচল করতে আর অসুবিধা হবে না।
স্কুল পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী জানান, থানাহাট বাজারের ভিতর দিয়ে স্কুলে যেতে হয়। রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ ছিলো। বিশেষ করে বৃষ্টি হলে তো আর কোনো কথাই নেই। কাঁদা পানি জমে একাকার হয়ে যেতো।
অটোচালক হামিদুল বলেন, বাজারের যাওয়ার রাস্তাটি খুবই বাজে ছিলো। অটো নিয়ে গেলেই গাড়ির অবস্থা খারাপ হয়ে যেতো। সবখানে গর্ত দিয়ে ভরা। এই সময় একটু চলাচল করা যেতো। কিন্তু বৃষ্টি আসলেই বোঝার উপায় ছিলো না কোথায় গর্ত আর কোথায় ভালো। অনেকদিন পর রাস্তার কাজ শুরু হওয়ায় আমরা খুশি হয়েছি।
চিলমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রুকুনুজ্জামান শাহীন বলেন, চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে চেষ্টা করেছি সদরের রাস্তা গুলো দ্রুত মেরামত করার। অবশেষে প্রধান তিন সড়কের কাজের বরাদ্দ চলে এসেছে। এরই মধ্যে একটি কাজ শুরু হয়েছে। বাকি কাজ গুলো টেন্ডার প্রক্রিয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। সেই কাজ গুলোয় দ্রুত সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. ফিরোজুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন থেকে রাস্তা টি বেহাল অবস্থায় থাকায় চলাচল করতে মানুষের সমস্যা হত। বর্তমানে ১৭৪৬ মিটার রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে ২৪১ মিটার আরসিসি হবে। কাজটি জনপ্রতিনিধি সহ সকলে সর্বাত্মক চেষ্টায় শতভাগ সঠিক ভাবে কাজ করে নিতে এলজিইডি থেকে সব সময় তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিইডি)’র তত্ত্বাবধানে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে ‘গ্রামীণ সড়ক’ মেরামত ও সংরক্ষণের আওতায় উপজেলার থানাহাট জিসি হতে বজরা জিসি সড়ক পর্যন্ত ১৭শ ৪৬মিটার সড়ক মেরামত ও সংরক্ষণের কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে এলএসডি মোড় হতে সিসি ঢালাই হবে ২৪১মিটার ও বাকি অংশটুকু হবে কাপেটিং। এতে প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১ কোটি ৩১লাখ ৬২হাজার ৮২টাকা ও চুক্তি মূল্য ধরা হয়েছে ১ কোটি ২৫লাখ ৩ হাজার ৯৭৭টাকা। কাজটি করছেন স্থানীয় ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান নাছিমা ট্রেডার্স।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, প্রায় এক যুগ আগে থানাহাট বাজারের সড়কটির কার্পেটিংয়ের কাজ হয়েছে। এরপর ভারী যানবাহনসহ বিভিন্ন ধরণের গাড়ি চলাচল শুরু করলে এবং বৃষ্টির কারণে সড়কে বিভিন্ন জায়গায় গর্তেও সৃষ্টি হয় ও কাপেটিং ওঠে যায়। তখন থেকেই বেহাল অবস্থায় মানুষ যাতায়াত করেন। মাঝে মধ্যে গর্তেও ওপর ইটের খোয়া বা বালু ফেলে সাময়িক মেরামত করা হলেও বৃষ্টি বা যানবাহনের চাকার সাথে এসব ওঠে আবার গর্তের সৃষ্টি হতো। এ উপজেলার বেশির ভাগ মানুষ এ পথে যাতায়াত করত।
ডেমনারপাড় এলাকার আব্দুল জলিল বলেন, থানাহাট বাজার যেতে হলে ওই সড়কে যেতে হতো। ভাঙা সড়কে চলাচল করা খুবই অসুবিধা হতো। এখন দেখছি কাজ শুরু হয়েছে। সড়কের কাজ সঠিক ভাবে শেষ হলে আমাদের চলাচল করতে আর অসুবিধা হবে না।
স্কুল পড়ুয়া এক শিক্ষার্থী জানান, থানাহাট বাজারের ভিতর দিয়ে স্কুলে যেতে হয়। রাস্তার অবস্থা খুবই খারাপ ছিলো। বিশেষ করে বৃষ্টি হলে তো আর কোনো কথাই নেই। কাঁদা পানি জমে একাকার হয়ে যেতো।
অটোচালক হামিদুল বলেন, বাজারের যাওয়ার রাস্তাটি খুবই বাজে ছিলো। অটো নিয়ে গেলেই গাড়ির অবস্থা খারাপ হয়ে যেতো। সবখানে গর্ত দিয়ে ভরা। এই সময় একটু চলাচল করা যেতো। কিন্তু বৃষ্টি আসলেই বোঝার উপায় ছিলো না কোথায় গর্ত আর কোথায় ভালো। অনেকদিন পর রাস্তার কাজ শুরু হওয়ায় আমরা খুশি হয়েছি।
চিলমারী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. রুকুনুজ্জামান শাহীন বলেন, চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে চেষ্টা করেছি সদরের রাস্তা গুলো দ্রুত মেরামত করার। অবশেষে প্রধান তিন সড়কের কাজের বরাদ্দ চলে এসেছে। এরই মধ্যে একটি কাজ শুরু হয়েছে। বাকি কাজ গুলো টেন্ডার প্রক্রিয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। সেই কাজ গুলোয় দ্রুত সময়ের মধ্যে বাস্তবায়ন করা হবে।
উপজেলা প্রকৌশলী মো. ফিরোজুর রহমান জানান, দীর্ঘদিন থেকে রাস্তা টি বেহাল অবস্থায় থাকায় চলাচল করতে মানুষের সমস্যা হত। বর্তমানে ১৭৪৬ মিটার রাস্তার কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যে ২৪১ মিটার আরসিসি হবে। কাজটি জনপ্রতিনিধি সহ সকলে সর্বাত্মক চেষ্টায় শতভাগ সঠিক ভাবে কাজ করে নিতে এলজিইডি থেকে সব সময় তত্ত্বাবধান করা হচ্ছে।