মোঃ আতিকুর রহমান, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: গতকাল সুনামগঞ্জ জেলা শহরের পুরাতন বাস ষ্টেশন এলাকায় পুলিশ ও বিএনপির মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এ সময় পুলিশ, সাংবাদিকসহ আহত হয় অর্ধশতাধিক। ঘটনার দিন রাতেই অভিযান চালিয়ে ঘটনার সাথে জড়িত ছাত্রদল কর্মী রাব্বিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। রাব্বি জেলা শহরের আরপিন নগরের এনামুল হকের ছেলে।
এ সংঘর্ষের ঘটনায় রবিবার রাত ১২ টায় সুনামগঞ্জ সদর থানার সাব-ইন্সপেক্টর মতিউর রহমান বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নুরুলসহ ৮০ জনকে আসামী করা হয়েছে মামলায়।৪৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে ৩৫ জন।
সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য গতকাল রবিবার বেলা ১১ টায় বিএনপি জামাতের নেতাকর্মীরা শহরের পুরাতন বাসষ্ট্যান্ডে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশ ও বিএনপি কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিনত হয় বাসষ্ট্যান্ড এলাকা। সংঘর্ষে বিএনপি কর্মীদের ছুড়া ইট-পাটকেলের আঘাতে একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সদর থানার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য আহত হয়। এ সময় পুলিশের একটি গাড়ি ও ডিবি পুলিশের একটি লেগুনা ভাংচুর করে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এছাড়াও পুলিশের ছোড়া রাবার বুলেট ও টিয়ারশেলের আঘাতে ১১জন বিএনপি কর্মী ও দুজন সংবাদ কর্মী আহত হয়েছেন। পুলিশ ১৮ রাউন্ড টিয়ারশেল এবং ২৪৮ রাউন্ড শটগানের গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছিল বলে জানান অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস ।
এ সংঘর্ষের ঘটনায় রবিবার রাত ১২ টায় সুনামগঞ্জ সদর থানার সাব-ইন্সপেক্টর মতিউর রহমান বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেছেন। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নুরুলসহ ৮০ জনকে আসামী করা হয়েছে মামলায়।৪৫ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে ৩৫ জন।
সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী মামলার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
উল্লেখ্য গতকাল রবিবার বেলা ১১ টায় বিএনপি জামাতের নেতাকর্মীরা শহরের পুরাতন বাসষ্ট্যান্ডে হরতালের সমর্থনে মিছিল বের করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এ সময় পুলিশ ও বিএনপি কর্মীদের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষে রণক্ষেত্রে পরিনত হয় বাসষ্ট্যান্ড এলাকা। সংঘর্ষে বিএনপি কর্মীদের ছুড়া ইট-পাটকেলের আঘাতে একজন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও সদর থানার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য আহত হয়। এ সময় পুলিশের একটি গাড়ি ও ডিবি পুলিশের একটি লেগুনা ভাংচুর করে বিএনপি নেতা-কর্মীরা। এছাড়াও পুলিশের ছোড়া রাবার বুলেট ও টিয়ারশেলের আঘাতে ১১জন বিএনপি কর্মী ও দুজন সংবাদ কর্মী আহত হয়েছেন। পুলিশ ১৮ রাউন্ড টিয়ারশেল এবং ২৪৮ রাউন্ড শটগানের গুলি ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এনেছিল বলে জানান অতিরিক্ত জেলা পুলিশ সুপার রাজন কুমার দাস ।