যুক্তরাষ্ট্রকে ‘স্যাংশনের দেশ’ হিসেবে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, ‘আমাদের বাস্তবতার নিরিখে আমরা কাজ করব। আমরা তো একদিনে আমেরিকা হতে পারব না।’
আমেরিকায় এক সময় শ্রমিকরা দাস ছিলেন। তাদের আজকের অবস্থানে আসতে ২৫০ বছর সময় লেগেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আজ রোববার (১৯ নভেম্বর) সচিবালয়ে এসব মন্তব্য করেন ড. মোমেন। শ্রম অধিকার লঙ্ঘন হলে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে- যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক এ ঘোষণার বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করা হয়।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ওরা স্যাংশনের দেশ, দিতে পারে, ওরা বড়লোক। আমরা আমাদের মতো কাজ করব। আমাদের বাস্তবতার নিরিখে আমরা কাজ করব।’
সঙ্গে যোগ করেন, ‘আমরা তো একদিনে আমেরিকা হতে পারব না। আমাদের ইচ্ছা যে ওনাদের মতো ভালো হই। কিন্তু আমরা একদিনে হতে পারব না। এটাও সত্যি। আর ওনারা যাদের টাকা-টুকা দিয়ে রাখেন, উনারা অনেকেই মনে করেন যে উনারা একদিনে আমেরিকা হয়ে যাবে। আমেরিকার এই জায়গায় আসতে ২৫০ বছরের মতো সময় লেগেছে। আমেরিকাতে একটা সময় শ্রমিকরা স্লেভ ছিল।’
অনেকটা আকস্মিকভাবেই ‘শ্রম অধিকার লঙ্ঘনকারীদের’ বিরুদ্ধে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা, ভিসা বিধিনিষেধসহ শাস্তিমূলক পদক্ষেপের নির্দেশনা জারি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
‘মেমোরেন্ডাম অন অ্যাডভান্সিং ওয়ার্কার এমপাওয়ারমেন্ট, রাইটস অ্যান্ড হাই লেবার স্ট্যান্ডার্ডস গ্লোবালি’ শীর্ষক এ সংক্রান্ত এক স্মারকে গত ১৬ নভেম্বর সই করেন তিনি।
ওই স্মারক জারির ঘোষণা দেয়ার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনের বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও চলে আসে।
ব্লিংকেন বলেন, ‘যারা হুমকি দেয়, ভয় দেখায়, ইউনিয়ন নেতা, শ্রম অধিকার রক্ষাকারী ও শ্রমিক সংগঠনকে আক্রমণ করে তাদের জবাবদিহি করতে নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক জরিমানা এবং ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে। আমরা কল্পনা আক্তার নামে বাংলাদেশী এক গার্মেন্ট কর্মীর মতো মানুষদের সঙ্গে থাকতে চাই। তিনি বলেছেন, মার্কিন দূতাবাস তার পক্ষে কাজ করেছে বলেই তিনি এখনো বেঁচে আছেন।’
আমেরিকায় এক সময় শ্রমিকরা দাস ছিলেন। তাদের আজকের অবস্থানে আসতে ২৫০ বছর সময় লেগেছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
আজ রোববার (১৯ নভেম্বর) সচিবালয়ে এসব মন্তব্য করেন ড. মোমেন। শ্রম অধিকার লঙ্ঘন হলে যুক্তরাষ্ট্র নিষেধাজ্ঞা দিতে পারে- যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক এ ঘোষণার বিষয়ে তাকে প্রশ্ন করা হয়।
এ সময় পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ওরা স্যাংশনের দেশ, দিতে পারে, ওরা বড়লোক। আমরা আমাদের মতো কাজ করব। আমাদের বাস্তবতার নিরিখে আমরা কাজ করব।’
সঙ্গে যোগ করেন, ‘আমরা তো একদিনে আমেরিকা হতে পারব না। আমাদের ইচ্ছা যে ওনাদের মতো ভালো হই। কিন্তু আমরা একদিনে হতে পারব না। এটাও সত্যি। আর ওনারা যাদের টাকা-টুকা দিয়ে রাখেন, উনারা অনেকেই মনে করেন যে উনারা একদিনে আমেরিকা হয়ে যাবে। আমেরিকার এই জায়গায় আসতে ২৫০ বছরের মতো সময় লেগেছে। আমেরিকাতে একটা সময় শ্রমিকরা স্লেভ ছিল।’
অনেকটা আকস্মিকভাবেই ‘শ্রম অধিকার লঙ্ঘনকারীদের’ বিরুদ্ধে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা, ভিসা বিধিনিষেধসহ শাস্তিমূলক পদক্ষেপের নির্দেশনা জারি করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
‘মেমোরেন্ডাম অন অ্যাডভান্সিং ওয়ার্কার এমপাওয়ারমেন্ট, রাইটস অ্যান্ড হাই লেবার স্ট্যান্ডার্ডস গ্লোবালি’ শীর্ষক এ সংক্রান্ত এক স্মারকে গত ১৬ নভেম্বর সই করেন তিনি।
ওই স্মারক জারির ঘোষণা দেয়ার সময় মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেনের বক্তব্যে বাংলাদেশ প্রসঙ্গও চলে আসে।
ব্লিংকেন বলেন, ‘যারা হুমকি দেয়, ভয় দেখায়, ইউনিয়ন নেতা, শ্রম অধিকার রক্ষাকারী ও শ্রমিক সংগঠনকে আক্রমণ করে তাদের জবাবদিহি করতে নিষেধাজ্ঞা, বাণিজ্যিক জরিমানা এবং ভিসা বিধিনিষেধ আরোপ করা হবে। আমরা কল্পনা আক্তার নামে বাংলাদেশী এক গার্মেন্ট কর্মীর মতো মানুষদের সঙ্গে থাকতে চাই। তিনি বলেছেন, মার্কিন দূতাবাস তার পক্ষে কাজ করেছে বলেই তিনি এখনো বেঁচে আছেন।’