প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, বিএনপি ২০০৬ সালে এক কোটি ভুয়া ভোটার তালিকা তৈরি করে নির্বাচন ম্যানিপুলেট করার চেষ্টা করে। কিন্তু সেই নির্বাচন বানচাল হয়ে যাওয়ায় তারা তা করতে পারেনি। এর ফলে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়। কাজেই ভোট চুরি করলে এ দেশের মানুষ মেনে নেয় না।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা রাতের অন্ধকারে ক্ষমতা দখল করে, মানুষ যেখানে ভোট দিতে পারতো না তাদের হাতে তৈরি করা দল যাদের মুখে শুনতে হয় নির্বাচন।
ভোট চুরির অপরাধে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে পদত্যাগ করতে হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ৯৬’ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোটারবিহীন নির্বাচন করার কারণে জনগণের আন্দোলনের মুখে দেড় মাসের মধ্যে খালেদা জিয়া পদত্যাগ করতে হয়। আবার ২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে দালালি করে ক্ষমতায় এসেছিল। ক্ষমতায় এসে তারা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস-দুর্নীতি ও মানুষের ওপর অত্যাচার করেছিল। যার কারণে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকাল সাড়ে ৩টায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ের ঢাকা জেলা ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে দলের জাতীয় নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভায় তিনি এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা রাতের অন্ধকারে ক্ষমতা দখল করে, মানুষ যেখানে ভোট দিতে পারতো না তাদের হাতে তৈরি করা দল যাদের মুখে শুনতে হয় নির্বাচন।
ভোট চুরির অপরাধে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে পদত্যাগ করতে হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ৯৬’ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি ভোটারবিহীন নির্বাচন করার কারণে জনগণের আন্দোলনের মুখে দেড় মাসের মধ্যে খালেদা জিয়া পদত্যাগ করতে হয়। আবার ২০০১ সালে গ্যাস বিক্রির মুচলেকা দিয়ে দালালি করে ক্ষমতায় এসেছিল। ক্ষমতায় এসে তারা জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাস-দুর্নীতি ও মানুষের ওপর অত্যাচার করেছিল। যার কারণে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়।