বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রথম সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা মানুষের ভেতরে একটা আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে মানুষের আস্থা অর্জন করা বেশ কঠিন। আমরা পরিকল্পিতভাবে দেশের উন্নতি করেছি।
তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের জন্য যারা অগ্নিসন্ত্রাস করছে তাদের ক্ষমা নেই। বিএনপির আগুন নিয়ে খেলা জনগণ মেনে নেবে না। এসব করে তারা নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না। অস্ত্র হাতে ও রাতের অন্ধকারে নয়, বাংলাদেশে সরকার গঠন হবে ভোটের মধ্য দিয়ে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, খালেদা ও তারেক নির্বাচন করতে পারবে না বলেই তারা নির্বাচন চায় না। যারা এ ধরনের হুকুমে মানুষের ক্ষতি করে, তারা তো মানুষের অভিশাপ পাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করে, তাদের ওপর মানুষ কেন আস্থা রাখবে? তারা ঘাতক হিসেবে পরিচিত। নির্বাচন জনগণের অধিকার। যাকে ভোট দিয়ে জনগণ নির্বাচিত করবে, তারা দেশ চালাবে।
তিনি বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে যেন কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে। নির্বাচন কমিশন আগে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের অধীনে ছিল। সেটাকে আমরা স্বাধীন করে দিয়েছি। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দেশবাসীর সহযোগিতা চাই।
সরকারপ্রধান বলেন, যে আদর্শ নিয়ে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন, সে লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করব। যখনই পণ্যমূল্য বেড়েছে আমরা ভর্তুকি দিয়ে মানুষের কাছে তুলে দিচ্ছি। পাশাপাশি এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে।
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনের দরজা সবার উন্মুক্ত। সবাইকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানাই। বিএনপির আমলে ভোটই দিতে পারেনি মানুষ।
শুক্রবার (১৭ নভেম্বর) বিকেলে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির প্রথম সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।
রাজধানীর তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা মানুষের ভেতরে একটা আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন করতে পেরেছি। দীর্ঘদিন ক্ষমতায় থেকে মানুষের আস্থা অর্জন করা বেশ কঠিন। আমরা পরিকল্পিতভাবে দেশের উন্নতি করেছি।
তিনি বলেন, নির্বাচন বানচালের জন্য যারা অগ্নিসন্ত্রাস করছে তাদের ক্ষমা নেই। বিএনপির আগুন নিয়ে খেলা জনগণ মেনে নেবে না। এসব করে তারা নির্বাচন বানচাল করতে পারবে না। অস্ত্র হাতে ও রাতের অন্ধকারে নয়, বাংলাদেশে সরকার গঠন হবে ভোটের মধ্য দিয়ে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি বলেন, খালেদা ও তারেক নির্বাচন করতে পারবে না বলেই তারা নির্বাচন চায় না। যারা এ ধরনের হুকুমে মানুষের ক্ষতি করে, তারা তো মানুষের অভিশাপ পাবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, যারা রাষ্ট্রীয় সম্পদ নষ্ট করে, তাদের ওপর মানুষ কেন আস্থা রাখবে? তারা ঘাতক হিসেবে পরিচিত। নির্বাচন জনগণের অধিকার। যাকে ভোট দিয়ে জনগণ নির্বাচিত করবে, তারা দেশ চালাবে।
তিনি বলেন, জনগণের ভোটের অধিকার নিয়ে যেন কেউ ছিনিমিনি খেলতে না পারে। নির্বাচন কমিশন আগে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের অধীনে ছিল। সেটাকে আমরা স্বাধীন করে দিয়েছি। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য দেশবাসীর সহযোগিতা চাই।
সরকারপ্রধান বলেন, যে আদর্শ নিয়ে বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ স্বাধীন করেছেন, সে লক্ষ্য নিয়েই আমরা কাজ করব। যখনই পণ্যমূল্য বেড়েছে আমরা ভর্তুকি দিয়ে মানুষের কাছে তুলে দিচ্ছি। পাশাপাশি এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি না থাকে।
শেখ হাসিনা বলেন, নির্বাচনের দরজা সবার উন্মুক্ত। সবাইকে নির্বাচনে আসার আহ্বান জানাই। বিএনপির আমলে ভোটই দিতে পারেনি মানুষ।