জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) বৃহস্পতিবার বলেছে, গাজার বেসামরিক নাগরিকরা অনাহারে ভুগছে। কারণ, সেখানে একেবারে প্রয়োজনীয় খাদ্য ও পানি পাওয়া যাচ্ছে না। একটি মাত্র রুটিও জুটছেনা অনাহারে থাকা নিরীহ বেসামরিক নাগরিকদের ভাগ্যে। খবর এএফপি’র।
রোম ভিত্তিক এ খাদ্য সংস্থার নির্বাহী পরিচালক সিন্ডি ম্যাককেইন এক বিবৃতিতে বলেছেন, শীত দ্রুত ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে অনিরাপদ ও জনাকীর্ণ বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের চরম ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ফলে গাজার বেসামরিক নাগরিকদের বেশিরভাগ সময় অনাহারে থাকতে হচ্ছে। খাদ্যের অভাবে ভীষণ কষ্ট পাচ্ছে নবজাতক ও অবুঝ শিশুরা। বাবা-মায়েরাও পারছেন না অবুঝ শিশুদের মুখে কিছু দিতে। এমনি অবস্থা বিরাজ করছে ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের গাজা এলাকায়।
গাজায় সপ্তাহ ধরেই প্রয়োজনীয় খাবারের অভাব বৃদ্ধির বিষয়ে সতর্ক করে এই সংস্থা বলেছে, সেখানে এখন একটি রুটিও দুষ্প্রাপ্য হয়ে উঠেছে বা রুটির দেখাই মিলছে না। কেবলমাত্র একটি সীমান্ত ক্রসিং দিয়ে আসা খাদ্য সামগ্রী দিয়ে গাজার মানুষের বর্তমান ক্ষুধার চাহিদা মেটানো একেবারেই অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
তারা বলেছে, গাজায় খাদ্য সামগ্রী আনার জন্য দ্বিতীয় নিরাপদ পথ দ্রুত খোলা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডব্লিউএফপি বলেছে, জ্বালানির অভাব খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করছে। মঙ্গলবার মিশর থেকে আসা ট্রাকগুলো অপর্যাপ্ত জ্বালানির কারণে বেসামরিক লোকদের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিতে পারেনি।
গাজায় পাঠানো খাদ্যের চাহিদার তুলনায় পরিমাণ ‘একেবারেই অপর্যাপ্ত’। সংস্থাটি সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, এসব খাদ্য সামগ্রী দিয়ে গাজার জনগণের ন্যুনতম দৈনিক ক্যালোরি চাহিদার মাত্র সাত শতাংশ পূরণ করা সম্ভব।বাসস।
রোম ভিত্তিক এ খাদ্য সংস্থার নির্বাহী পরিচালক সিন্ডি ম্যাককেইন এক বিবৃতিতে বলেছেন, শীত দ্রুত ঘনিয়ে আসার সাথে সাথে অনিরাপদ ও জনাকীর্ণ বিভিন্ন আশ্রয় কেন্দ্রে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের চরম ঘাটতি দেখা দিয়েছে। ফলে গাজার বেসামরিক নাগরিকদের বেশিরভাগ সময় অনাহারে থাকতে হচ্ছে। খাদ্যের অভাবে ভীষণ কষ্ট পাচ্ছে নবজাতক ও অবুঝ শিশুরা। বাবা-মায়েরাও পারছেন না অবুঝ শিশুদের মুখে কিছু দিতে। এমনি অবস্থা বিরাজ করছে ইসরায়েলি হামলায় বিধ্বস্ত ফিলিস্তিনের গাজা এলাকায়।
গাজায় সপ্তাহ ধরেই প্রয়োজনীয় খাবারের অভাব বৃদ্ধির বিষয়ে সতর্ক করে এই সংস্থা বলেছে, সেখানে এখন একটি রুটিও দুষ্প্রাপ্য হয়ে উঠেছে বা রুটির দেখাই মিলছে না। কেবলমাত্র একটি সীমান্ত ক্রসিং দিয়ে আসা খাদ্য সামগ্রী দিয়ে গাজার মানুষের বর্তমান ক্ষুধার চাহিদা মেটানো একেবারেই অসম্ভব হয়ে পড়েছে।
তারা বলেছে, গাজায় খাদ্য সামগ্রী আনার জন্য দ্বিতীয় নিরাপদ পথ দ্রুত খোলা হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
ডব্লিউএফপি বলেছে, জ্বালানির অভাব খাদ্য সরবরাহের ক্ষেত্রে বাধা সৃষ্টি করছে। মঙ্গলবার মিশর থেকে আসা ট্রাকগুলো অপর্যাপ্ত জ্বালানির কারণে বেসামরিক লোকদের কাছে খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিতে পারেনি।
গাজায় পাঠানো খাদ্যের চাহিদার তুলনায় পরিমাণ ‘একেবারেই অপর্যাপ্ত’। সংস্থাটি সতর্ক করে দিয়ে বলেছে, এসব খাদ্য সামগ্রী দিয়ে গাজার জনগণের ন্যুনতম দৈনিক ক্যালোরি চাহিদার মাত্র সাত শতাংশ পূরণ করা সম্ভব।বাসস।