এবার কক্সবাজারের টেকনাফে মাটির দেয়াল চাপায় একই পরিবারের চার জনের মৃত্যু হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর দিবাগত রাত ৩টার দিকে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়নের মৌলভীবাজার পানিরছড়া এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
এদিকে নিহতরা হলেন, ওই এলাকার ফকির আহমদের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম (৫০), ছেলে শাহিদুল মোস্তফা (২০), মেয়ে নিলুফা ইয়াছমিন (১৫) ও সাদিয়া (১১)।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ থানার ওসি ওসমান গণি। তিনি জানান, একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যুর খবরটি স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছ থেকে পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে।
এদিকে হ্নীলার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বারের বরাত দিয়ে চেয়ারম্যান রাশেদ বলেন, নিম্নচাপের প্রভাবে বৃহস্পতিবার সারাদিন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। রাত আড়াইটার দিকে মরিচ্যাঘোনায় ফকির আহমেদের মাটির তৈরি ঘরের দেয়াল চাপা পড়ে তার স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলে- মোট চারজন নিহত হয়েছেন।
বৃষ্টি চলতে থাকায় দুর্ঘটনাস্থলে যাওয়ার রাস্তা কর্দমাক্ত রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’তে রূপ নিয়েছে। ফলে দেশের চারটি সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সংকেত নামিয়ে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর।
এদিকে নিহতরা হলেন, ওই এলাকার ফকির আহমদের স্ত্রী আনোয়ারা বেগম (৫০), ছেলে শাহিদুল মোস্তফা (২০), মেয়ে নিলুফা ইয়াছমিন (১৫) ও সাদিয়া (১১)।
এ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন টেকনাফ থানার ওসি ওসমান গণি। তিনি জানান, একই পরিবারের ৪ জনের মৃত্যুর খবরটি স্থানীয় চেয়ারম্যানের কাছ থেকে পেয়েছি। ঘটনাস্থলে পুলিশের একটি টিম পাঠানো হয়েছে।
এদিকে হ্নীলার ১ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বারের বরাত দিয়ে চেয়ারম্যান রাশেদ বলেন, নিম্নচাপের প্রভাবে বৃহস্পতিবার সারাদিন গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি হচ্ছে। রাত আড়াইটার দিকে মরিচ্যাঘোনায় ফকির আহমেদের মাটির তৈরি ঘরের দেয়াল চাপা পড়ে তার স্ত্রী, দুই মেয়ে ও এক ছেলে- মোট চারজন নিহত হয়েছেন।
বৃষ্টি চলতে থাকায় দুর্ঘটনাস্থলে যাওয়ার রাস্তা কর্দমাক্ত রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপটি আরও ঘনীভূত হয়ে ঘূর্ণিঝড় ‘মিধিলি’তে রূপ নিয়েছে। ফলে দেশের চারটি সমুদ্রবন্দরকে ৩ নম্বর সংকেত নামিয়ে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলেছে আবহাওয়া অধিদফতর।