আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচন ও জনগণের রায় ছাড়া কখনও রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব নেয়নি। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ ষড়যন্ত্রের পথে রাষ্ট্রক্ষমতা বদলের চিন্তা করে না। নির্বাচনে আমরা সব সময় গণতন্ত্রের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকেছি। জনগণের ভোট ও জনগণের অধিকারের জন্য আমরাই সংগ্রাম করেছি। বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সকালে তেজগাঁওয়ে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সেতুমন্ত্রী এ কথা বলেন।
তফসিল ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন কমিশন তার অর্পিতের দায়িত্ব ক্ষমতাবলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করেছে। আমরা গতকালকে নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিলকে স্বাগত জানিয়েছি, ধন্যবাদ জানিয়েছি। আমরা আশা করি, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা মিনিংফুল নির্বাচন করতে সক্ষম হবে। সেতুমন্ত্রী বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে সংবিধানের রীতি-নীতি, বিধি-বিধান পালনের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষযয়ে সহযোগিতা করার জন্য আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, কাজী জাফর উল্লাহ, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সবুর ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপসহ অন্যান্যরা।
তফসিল ঘোষণা উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ওবায়দুল কাদের বলেন, নির্বাচন কমিশন তার অর্পিতের দায়িত্ব ক্ষমতাবলে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময়সূচি ঘোষণা করেছে। আমরা গতকালকে নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিলকে স্বাগত জানিয়েছি, ধন্যবাদ জানিয়েছি। আমরা আশা করি, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন সুষ্ঠু, অবাধ, নিরাপদ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের মাধ্যমে একটা মিনিংফুল নির্বাচন করতে সক্ষম হবে। সেতুমন্ত্রী বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে সংবিধানের রীতি-নীতি, বিধি-বিধান পালনের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি। সরকারের পক্ষ থেকে নির্বাচন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষযয়ে সহযোগিতা করার জন্য আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য বেগম মতিয়া চৌধুরী, কাজী জাফর উল্লাহ, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, কামরুল ইসলাম, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, মির্জা আজম, আফজাল হোসেন, সুজিত রায় নন্দী, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সবুর ও প্রকাশনাবিষয়ক সম্পাদক আব্দুস সোবহান গোলাপসহ অন্যান্যরা।