এবার সরকারের পদত্যাগ, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে যুগপৎ আন্দোলন করছে বিএনপির নেতৃত্বে থাকা সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো। ২৮ অক্টোবর ঢাকায় সমাবেশ পণ্ড হয়ে যাওয়ার পরের দিন হরতাল এবং টানা সপ্তাহে শুক্র-শনি ও মঙ্গলবার বাদ দিয়ে অবরোধের কর্মসূচি পালন করে আসছে তারা। হরতাল-অবরোধে রাজধানী ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যানবাহনে অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে।
এদিকে টানা হরতাল-অবরোধের সময় রাজধানীতে পুলিশ অবরোধকারীদের প্রস্তুতির ১০ শতাংশ নাশকতাও ঘটাতে দেয়নি বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
মূলত ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে ককটেল বিস্ফোরণ এবং বিভিন্ন বিস্ফোরক সরঞ্জামসহ ১২ জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ডিএমপি। ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, চোরাগোপ্তা হামলা শতভাগ নির্মূল করা সম্ভব নয়, তবে অবরোধীকারীদের প্রস্তুতির ১০ শতাংশ নাশকতাও ঘটাতে দেয়নি ডিএমপি।
গতকাল বুধবার রাতে রাজধানীর ভাষানটেক এলাকা থেকে ৮ জন, শাহআলী থেকে ১ জন ও শাহবাগ এলাকা থেকে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। যাদের মধ্যে রয়েছেন রূপনগর থানা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন জসিম। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তারকৃত বাকিরাও অবরোধ কর্মসূচির সমর্থক, তবে তাদের রাজনৈতিক পরিচয় যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন বলেন, আমরা বেশ কিছু জায়গায় বিস্ফোরক জাতীয় বিভিন্ন সামগ্রী ব্যবহারের প্রচেষ্টা লক্ষ্য করেছি। গতকাল ভাষানটেকে একটি নির্মাণাধীন ভবনে বিস্ফোরক সামগ্রীসহ জমায়েত হওয়া ৮ জনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে যত পরিমাণ নাশকতা সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে, সেসব ব্যবহার করতে পারলে নাশকতার ব্যাপকতা আরও বাড়তে পারতো।
এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ঢাকার বিভিন্ন এলাকাতে নাশকতার প্রয়াস বেড়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কয়েকটি এলাকায় ককটেল ছুড়ে মেরেছে, তবে পুলিশি তৎপরতার কারণে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ঢাকার নিরাপত্তার প্রচেষ্টা সুদৃঢ় রাখতে আমরা বদ্ধ পরিকর। আগামী দিনগুলোতে এ ধরনের নাশকতার চেষ্টা করলে ডিএমপি পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে নিরাপত্তা প্রদান করবে।
এদিকে টানা হরতাল-অবরোধের সময় রাজধানীতে পুলিশ অবরোধকারীদের প্রস্তুতির ১০ শতাংশ নাশকতাও ঘটাতে দেয়নি বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশন) ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
মূলত ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে ককটেল বিস্ফোরণ এবং বিভিন্ন বিস্ফোরক সরঞ্জামসহ ১২ জনকে গ্রেপ্তারের বিষয়ে জানাতে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে ডিএমপি। ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, চোরাগোপ্তা হামলা শতভাগ নির্মূল করা সম্ভব নয়, তবে অবরোধীকারীদের প্রস্তুতির ১০ শতাংশ নাশকতাও ঘটাতে দেয়নি ডিএমপি।
গতকাল বুধবার রাতে রাজধানীর ভাষানটেক এলাকা থেকে ৮ জন, শাহআলী থেকে ১ জন ও শাহবাগ এলাকা থেকে ৩ জনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। যাদের মধ্যে রয়েছেন রূপনগর থানা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নিজাম উদ্দিন জসিম। পুলিশ জানিয়েছে, গ্রেপ্তারকৃত বাকিরাও অবরোধ কর্মসূচির সমর্থক, তবে তাদের রাজনৈতিক পরিচয় যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে।
ড. খন্দকার মহিদ উদ্দিন বলেন, আমরা বেশ কিছু জায়গায় বিস্ফোরক জাতীয় বিভিন্ন সামগ্রী ব্যবহারের প্রচেষ্টা লক্ষ্য করেছি। গতকাল ভাষানটেকে একটি নির্মাণাধীন ভবনে বিস্ফোরক সামগ্রীসহ জমায়েত হওয়া ৮ জনকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের কাছ থেকে যত পরিমাণ নাশকতা সামগ্রী উদ্ধার করা হয়েছে, সেসব ব্যবহার করতে পারলে নাশকতার ব্যাপকতা আরও বাড়তে পারতো।
এদিকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর ঢাকার বিভিন্ন এলাকাতে নাশকতার প্রয়াস বেড়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, কয়েকটি এলাকায় ককটেল ছুড়ে মেরেছে, তবে পুলিশি তৎপরতার কারণে বড় ধরনের ক্ষয়ক্ষতি হয়নি। ঢাকার নিরাপত্তার প্রচেষ্টা সুদৃঢ় রাখতে আমরা বদ্ধ পরিকর। আগামী দিনগুলোতে এ ধরনের নাশকতার চেষ্টা করলে ডিএমপি পেশাদারিত্বের সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে নিরাপত্তা প্রদান করবে।