এবার বরগুনার পাথরঘাটার লেমুয়া সৈয়দ ফজলুল হক ডিগ্রি কলেজের এক ছাত্রীকে জনসম্মুখে চড়-থাপ্পড় দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগ নেতা জসিম উদ্দিনের বিরুদ্ধে। গতকাল বুধবার ১৫ নভেম্বর বেলা ১১ দিকে রায়হানপুর ইউনিয়নের লেমুয়া সৈয়দ ফজলুল ডিগ্রি কলেজের সামনের একটি মিষ্টির দোকানে এ ঘটনা ঘটে।
এদিকে রায়হানপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মাইনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অভিযুক্ত জসিম উদ্দিন একই কলেজের ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ও কলেজ শাখার ছাত্রলীগের সভাপতি পদপ্রত্যাশী বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগী ছাত্রী অভিযোগ করে বলেন, আমাকে প্রায় এক বছর ধরে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন জসিম উদ্দিন। এতে আমি সাড়া দিইনি। মঙ্গলবার এক বান্ধবীর সঙ্গে কলেজের সামনের একটি মিষ্টির দোকানে যাই। সেখানে হঠাৎ এসে আমাকে চড়-থাপ্পড়সহ মারধর করেন জসিম উদ্দিন। এতে আমার হাত কেটে যায়। বিষয়টি আমি তাৎক্ষণিক কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারকে জানিয়েছি।
এ ব্যাপারে সৈয়দ ফজলুল হক ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ জিয়াউল করিম বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। ঘটনা কলেজ ক্যাম্পাসের বাইরে। আর জসিম আমাদের কলেজের ছাত্র না।
রায়হানপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মাইনুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়রা ওই ছাত্রীকে আহতাবস্থায় ইউপি কার্যালয়ে নিয়ে এলে ফার্মেসি থেকে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে সমাধানের জন্য জসিমকে ডাকা হলেও তিনি আসেননি। পরে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে তার অভিভাবকরা নিয়ে গেছেন।
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জসিমের মোবাইলফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ না করায় তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে পাথরঘাটা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম হাওলাদার বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। তদন্ত ও অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এদিকে রায়হানপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মাইনুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। অভিযুক্ত জসিম উদ্দিন একই কলেজের ডিগ্রি তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ও কলেজ শাখার ছাত্রলীগের সভাপতি পদপ্রত্যাশী বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগী ছাত্রী অভিযোগ করে বলেন, আমাকে প্রায় এক বছর ধরে প্রেমের প্রস্তাব দিয়ে আসছিলেন জসিম উদ্দিন। এতে আমি সাড়া দিইনি। মঙ্গলবার এক বান্ধবীর সঙ্গে কলেজের সামনের একটি মিষ্টির দোকানে যাই। সেখানে হঠাৎ এসে আমাকে চড়-থাপ্পড়সহ মারধর করেন জসিম উদ্দিন। এতে আমার হাত কেটে যায়। বিষয়টি আমি তাৎক্ষণিক কলেজের প্রিন্সিপাল স্যারকে জানিয়েছি।
এ ব্যাপারে সৈয়দ ফজলুল হক ডিগ্রি কলেজের অধ্যক্ষ জিয়াউল করিম বলেন, বিষয়টি আমি শুনেছি। ঘটনা কলেজ ক্যাম্পাসের বাইরে। আর জসিম আমাদের কলেজের ছাত্র না।
রায়হানপুর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মাইনুল ইসলাম বলেন, স্থানীয়রা ওই ছাত্রীকে আহতাবস্থায় ইউপি কার্যালয়ে নিয়ে এলে ফার্মেসি থেকে প্রাথমিক চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছি। বিষয়টি স্থানীয়ভাবে সমাধানের জন্য জসিমকে ডাকা হলেও তিনি আসেননি। পরে ভুক্তভোগী ছাত্রীকে তার অভিভাবকরা নিয়ে গেছেন।
এদিকে অভিযোগের বিষয়ে জসিমের মোবাইলফোনে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ না করায় তার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে পাথরঘাটা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম হাওলাদার বলেন, ঘটনার তদন্ত চলছে। তদন্ত ও অভিযোগের ভিত্তিতে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।