চলতি বিশ্বকাপে গতকাল প্রথম সেমিফাইনালের আগে বোমা ফাটিয়েছিল মেইল অনলাইন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমটি দাবি করেছিল, স্পিনারদের সুবিধা দিতে আইসিসির অনুমতি না নিয়েই ভারতের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) সেমিফাইনালের উইকেট পরিবর্তন করেছে। যদিও প্রথম সেমিফাইনালে দেখা গেছে স্পিনাররা তেমন একটা সুবিধা নিতে পারেননি। মোহাম্মদ শামি ও ব্যাটসম্যানদের কল্যাণে ভারত জিতেছে ৭০ রানে।
ম্যাচ শেষে সুনীল গাভাস্কার পিচ পরিবর্তন নিয়ে যাঁরা কথা বলেছেন, তাঁদের ধুয়ে দিয়েছেন। ভারত-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল ম্যাচের জন্য মূলত ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ৭ নম্বর উইকেট পূর্বনির্ধারিত ছিল। লিগ পর্বে এ মাঠে অনুষ্ঠিত চার ম্যাচের একটিও ৭ নম্বর উইকেটে হয়নি। সংবাদমাধ্যমটি দাবি করেছিল, আইসিসি ও বিসিসিআইয়ের ৫০ জনের বেশি কর্মকর্তাদের একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের খুদে বার্তা থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে, প্রথম সেমিফাইনাল ম্যাচ ৭ নম্বর উইকেট থেকে সরিয়ে ৬ নম্বর উইকেটে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এদিকে লিগ পর্বে এই উইকেটে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ হয়েছে। শেষ পর্যন্ত খেলাও হয়েছে ৬ নম্বর উইকেটে। আইসিসি পুরো বিষয়টিকে স্বাভাবিক বললেও অনেকেই এর সমালোচনা করেছেন। তাঁদের উদ্দেশ করেই ই–স্টার স্পোর্টসে গাভাস্কার বলেছেন, ‘যেসব নির্বোধ পিচ পরিবর্তন নিয়ে কথা বলেছে, আশা করছি, তারা মুখটা বন্ধ করবে। পিচ পরিবর্তন নিয়ে কথা বলা বন্ধ করুন। দুই দলের জন্যই এটা সমান ছিল।’
গতকাল ম্যাচ শুরুর আগে ধারাভাষ্যকার দিনেশ কার্তিকও বলেছেন, ৬ নম্বর উইকেটেই ম্যাচ হচ্ছে। এই উইকেটে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পাবেন। যদিও ম্যাচে একেবারেই উল্টো চিত্র দেখা গেছে। নিউজিল্যান্ডের তিন স্পিনার মিচেল স্যান্টনার, রাচিন রবীন্দ্র ও গ্লেন ফিলিপস আর ভারতের দুই স্পিনার রবীন্দ্র জাদেজা ও কুলদীপ যাদব—এই পাঁচজন স্পিনার মিলে নিতে পেরেছেন মাত্র ১টি উইকেট।
মেইল অনলাইনের ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, রোহিত শর্মার দল ফাইনালে উঠলে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচের নির্ধারিত উইকেটও বদলে ফেলা হবে। গাভাস্কার পিচ নিয়ে সব ধরনের কথাই বন্ধ করতে বলেছেন, ‘পিচ নিয়ে আজেবাজে কথা বন্ধ করুন। অবশ্য দ্বিতীয় সেমিফাইনাল হওয়ার আগেই অনেকে আহমেদাবাদের পিচ নিয়ে কথা বলা শুরু করে দিয়েছেন।’
ম্যাচ শেষে সুনীল গাভাস্কার পিচ পরিবর্তন নিয়ে যাঁরা কথা বলেছেন, তাঁদের ধুয়ে দিয়েছেন। ভারত-নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনাল ম্যাচের জন্য মূলত ওয়াংখেড়ে স্টেডিয়ামের ৭ নম্বর উইকেট পূর্বনির্ধারিত ছিল। লিগ পর্বে এ মাঠে অনুষ্ঠিত চার ম্যাচের একটিও ৭ নম্বর উইকেটে হয়নি। সংবাদমাধ্যমটি দাবি করেছিল, আইসিসি ও বিসিসিআইয়ের ৫০ জনের বেশি কর্মকর্তাদের একটি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের খুদে বার্তা থেকে নিশ্চিত হওয়া গেছে, প্রথম সেমিফাইনাল ম্যাচ ৭ নম্বর উইকেট থেকে সরিয়ে ৬ নম্বর উইকেটে স্থানান্তর করা হয়েছে।
এদিকে লিগ পর্বে এই উইকেটে ইংল্যান্ড-দক্ষিণ আফ্রিকা ও ভারত-শ্রীলঙ্কা ম্যাচ হয়েছে। শেষ পর্যন্ত খেলাও হয়েছে ৬ নম্বর উইকেটে। আইসিসি পুরো বিষয়টিকে স্বাভাবিক বললেও অনেকেই এর সমালোচনা করেছেন। তাঁদের উদ্দেশ করেই ই–স্টার স্পোর্টসে গাভাস্কার বলেছেন, ‘যেসব নির্বোধ পিচ পরিবর্তন নিয়ে কথা বলেছে, আশা করছি, তারা মুখটা বন্ধ করবে। পিচ পরিবর্তন নিয়ে কথা বলা বন্ধ করুন। দুই দলের জন্যই এটা সমান ছিল।’
গতকাল ম্যাচ শুরুর আগে ধারাভাষ্যকার দিনেশ কার্তিকও বলেছেন, ৬ নম্বর উইকেটেই ম্যাচ হচ্ছে। এই উইকেটে স্পিনাররা বাড়তি সুবিধা পাবেন। যদিও ম্যাচে একেবারেই উল্টো চিত্র দেখা গেছে। নিউজিল্যান্ডের তিন স্পিনার মিচেল স্যান্টনার, রাচিন রবীন্দ্র ও গ্লেন ফিলিপস আর ভারতের দুই স্পিনার রবীন্দ্র জাদেজা ও কুলদীপ যাদব—এই পাঁচজন স্পিনার মিলে নিতে পেরেছেন মাত্র ১টি উইকেট।
মেইল অনলাইনের ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়, রোহিত শর্মার দল ফাইনালে উঠলে শিরোপা নির্ধারণী ম্যাচের নির্ধারিত উইকেটও বদলে ফেলা হবে। গাভাস্কার পিচ নিয়ে সব ধরনের কথাই বন্ধ করতে বলেছেন, ‘পিচ নিয়ে আজেবাজে কথা বন্ধ করুন। অবশ্য দ্বিতীয় সেমিফাইনাল হওয়ার আগেই অনেকে আহমেদাবাদের পিচ নিয়ে কথা বলা শুরু করে দিয়েছেন।’