অবশেষে সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ সোমবার ১৫ মে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান দেশের জনপ্রিয় নায়ক ও ঢাকা-১৭ আসনের সংসদ সদস্য আকবর হোসেন পাঠান ফারুক। তার মৃত্যুতে চলচিত্র অঙ্গনে শোকের ছাড়া নেমে এসেছে। অনেকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এই অভিনেতাকে নিয়ে দিচ্ছেন আবেগঘন স্ট্যাটাস।
এদিকে ফারুক খানের মৃত্যুর পর শোবিজ অঙ্গনে শোকের ছাড়া নেমে আসলেও বেঁচে থাকতে অনেকেই এই অভিনেতার পাশে দাঁড়াননি। এমনকি খবর পর্যন্ত রাখেননি। দীর্ঘদিন সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে ফারুকের অনেক সম্পত্তি বিক্রি করতে হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছে ফ্ল্যাট ও জমি।
অভিনেতার মৃত্যুর ক’দিন আগে “টাকার অভাবে দেশে ফিরতে পারছেন না ফারুক” এই শিরোনামে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নিউজ প্রচার হয়। যদিও এই খবরের কোন সতত্যা নাই জানিয়ে ফারুকের স্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে জানান, টাকার অভাবে ফারুকের দেশে ফিরতে না পারার খবরটি সত্য নয়। হাসপাতালের বিল দিতে পারছি না এটা একদমই ঠিক নয়। এমন কথা যেন না লেখা হয়। ফারুক ডাক্তার লাইয়ের অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডাক্তার এক মাস সিঙ্গাপুরের বাইরে ছিলেন। দু’দিন আগে তিনি দেশে ফিরেছেন। তাই ফাইনালি ডাক্তার লাইয়ের পরামর্শ ছাড়া এখান থেকে ছাড়পত্র নেব না। তবে অভিনেতার চিকিৎসা করাতে কিছুটা অর্থ সংকটে ভুগেছে এমন কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এখানে ফারুকের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এই হাসপাতালের চিকিৎসা খরচ অনেক বেশি। এজন্য আমরা আমাদের সম্পত্তি বিক্রি করেছি। ফ্ল্যাট ও জমি ছাড়া ব্যাংকের টাকাও খরচ করেছি।
এদিকে ফারুক খানের মৃত্যুর পর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরিচালক বলেন, ”ফারুক ভাই আর নাই। তিনি বেঁচে থাকতে কিছু শিল্পী এগিয়ে আসলেও অধিকাংশ সহকর্মী তার পাশে দাঁড়ায়নি। এখন অনেকে আবগঘন পোস্ট দিচ্ছেন, বোঝাতে চাচ্ছেন ফারুক ভাইকে অনেক ভালোবাসতেন। আসলে এগুলো ঠিক না, যারা বেচে থাকতে এগিয়ে আসেনি মৃত্যুর পর আলগা ভালোবাসা দেখানোর কি প্রয়োজন।”
তিনি আরও বলেন, “ ফারুক ভাই দীর্ঘদিন চলচিত্রে কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি সংসদ সদস্য। তারপরেও খুব বেশি টাকার মালিক হতে পারেননি। কারণ তার মধ্যে অবৈধ টাকা উপার্জনের লোভটা কাজ করতো না। সব সময় ন্যায়ের পক্ষে থেকেছে। কখনো অন্যায়ের সাথে আপোষ করেননি। আল্লাহ ফারুক ভাইকে জান্নাত নসিব করুক।”
এদিকে ফারুক খানের মৃত্যুর পর শোবিজ অঙ্গনে শোকের ছাড়া নেমে আসলেও বেঁচে থাকতে অনেকেই এই অভিনেতার পাশে দাঁড়াননি। এমনকি খবর পর্যন্ত রাখেননি। দীর্ঘদিন সিঙ্গাপুরের মাউন্ট এলিজাবেথ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে ফারুকের অনেক সম্পত্তি বিক্রি করতে হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছে ফ্ল্যাট ও জমি।
অভিনেতার মৃত্যুর ক’দিন আগে “টাকার অভাবে দেশে ফিরতে পারছেন না ফারুক” এই শিরোনামে দেশের বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নিউজ প্রচার হয়। যদিও এই খবরের কোন সতত্যা নাই জানিয়ে ফারুকের স্ত্রী সংবাদমাধ্যমকে জানান, টাকার অভাবে ফারুকের দেশে ফিরতে না পারার খবরটি সত্য নয়। হাসপাতালের বিল দিতে পারছি না এটা একদমই ঠিক নয়। এমন কথা যেন না লেখা হয়। ফারুক ডাক্তার লাইয়ের অধীনে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
ডাক্তার এক মাস সিঙ্গাপুরের বাইরে ছিলেন। দু’দিন আগে তিনি দেশে ফিরেছেন। তাই ফাইনালি ডাক্তার লাইয়ের পরামর্শ ছাড়া এখান থেকে ছাড়পত্র নেব না। তবে অভিনেতার চিকিৎসা করাতে কিছুটা অর্থ সংকটে ভুগেছে এমন কথা স্বীকার করে তিনি বলেন, দীর্ঘদিন ধরে এখানে ফারুকের চিকিৎসা করা হচ্ছে। এই হাসপাতালের চিকিৎসা খরচ অনেক বেশি। এজন্য আমরা আমাদের সম্পত্তি বিক্রি করেছি। ফ্ল্যাট ও জমি ছাড়া ব্যাংকের টাকাও খরচ করেছি।
এদিকে ফারুক খানের মৃত্যুর পর নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক পরিচালক বলেন, ”ফারুক ভাই আর নাই। তিনি বেঁচে থাকতে কিছু শিল্পী এগিয়ে আসলেও অধিকাংশ সহকর্মী তার পাশে দাঁড়ায়নি। এখন অনেকে আবগঘন পোস্ট দিচ্ছেন, বোঝাতে চাচ্ছেন ফারুক ভাইকে অনেক ভালোবাসতেন। আসলে এগুলো ঠিক না, যারা বেচে থাকতে এগিয়ে আসেনি মৃত্যুর পর আলগা ভালোবাসা দেখানোর কি প্রয়োজন।”
তিনি আরও বলেন, “ ফারুক ভাই দীর্ঘদিন চলচিত্রে কাজ করেছেন। এছাড়াও তিনি সংসদ সদস্য। তারপরেও খুব বেশি টাকার মালিক হতে পারেননি। কারণ তার মধ্যে অবৈধ টাকা উপার্জনের লোভটা কাজ করতো না। সব সময় ন্যায়ের পক্ষে থেকেছে। কখনো অন্যায়ের সাথে আপোষ করেননি। আল্লাহ ফারুক ভাইকে জান্নাত নসিব করুক।”