বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও সবার জন্য উন্মুক্ত নির্বাচন হওয়া উচিত বলে মন্তব্য করেছে যুক্তরাষ্ট্র। একইসঙ্গে বাংলাদেশে সহিংসতামুক্ত নির্বাচন হওয়া উচিত বলেও জানিয়ে দিয়েছে দেশটি।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। অবশ্য এই ব্রিফিংয়ে সম্প্রতি ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অনুষ্ঠিত মন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠক সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলেও ম্যাথিউ মিলার সেটি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।
ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করেন। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বাধীন অবরোধে সহিংসতার মধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বারবার রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপে বসার আহ্বান জানাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্র কি বিএনপি-জামায়াতের এই ধরনের সহিংসতা অবসানের নিশ্চয়তা দিতে পারে? বাংলাদেশে একই গোষ্ঠীর এ ধরনের সহিংসতার অতীত রেকর্ড আছে।
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা ক্রমাগত বলে আসছি যে, বাংলাদেশে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও উন্মুক্ত ভাবে হওয়া উচিত বলে আমরা বিশ্বাস করি। একসঙ্গে নির্বাচন সহিংসতামুক্ত ভাবেও হওয়া উচিত।
পৃথক প্রশ্নে ওই সাংবাদিক সম্প্রতি ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অনুষ্ঠিত মন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠক সম্পর্কে জানতে চান। তিনি বলেন, নয়াদিল্লিতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার (টু প্লাস টু) মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের পর ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা বিনয় কোয়াত্রা ভারতীয় উপমহাদেশের জন্য স্থিতিশীল বাংলাদেশের কথা জানিয়েছেন। তিনি (বাংলাদেশে) তৃতীয় দেশের হস্তক্ষেপে ক্রমবর্ধমান চরমপন্থা নিয়েও উদ্বেগ জানিয়েছেন। এতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সত্যিই কী বিপদ হতে পারে? বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতের এ ধরনের অবস্থান থেকে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র কি ভিন্ন অবস্থান নেবেন?
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই মুখপাত্র বলেন, এই বিষয় নিয়ে আমার কোনও মন্তব্য নেই।
স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার। অবশ্য এই ব্রিফিংয়ে সম্প্রতি ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অনুষ্ঠিত মন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠক সম্পর্কে প্রশ্ন করা হলেও ম্যাথিউ মিলার সেটি নিয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।
ব্রিফিংয়ে এক সাংবাদিক বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে প্রশ্ন করেন। তিনি বলেন, বিএনপি-জামায়াতের নেতৃত্বাধীন অবরোধে সহিংসতার মধ্যে মার্কিন রাষ্ট্রদূত বারবার রাজনৈতিক দলগুলোকে সংলাপে বসার আহ্বান জানাচ্ছেন। যুক্তরাষ্ট্র কি বিএনপি-জামায়াতের এই ধরনের সহিংসতা অবসানের নিশ্চয়তা দিতে পারে? বাংলাদেশে একই গোষ্ঠীর এ ধরনের সহিংসতার অতীত রেকর্ড আছে।
জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমরা ক্রমাগত বলে আসছি যে, বাংলাদেশে নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও উন্মুক্ত ভাবে হওয়া উচিত বলে আমরা বিশ্বাস করি। একসঙ্গে নির্বাচন সহিংসতামুক্ত ভাবেও হওয়া উচিত।
পৃথক প্রশ্নে ওই সাংবাদিক সম্প্রতি ভারতের রাজধানী দিল্লিতে অনুষ্ঠিত মন্ত্রী পর্যায়ের একটি বৈঠক সম্পর্কে জানতে চান। তিনি বলেন, নয়াদিল্লিতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার (টু প্লাস টু) মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকের পর ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা বিনয় কোয়াত্রা ভারতীয় উপমহাদেশের জন্য স্থিতিশীল বাংলাদেশের কথা জানিয়েছেন। তিনি (বাংলাদেশে) তৃতীয় দেশের হস্তক্ষেপে ক্রমবর্ধমান চরমপন্থা নিয়েও উদ্বেগ জানিয়েছেন। এতে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সত্যিই কী বিপদ হতে পারে? বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতের এ ধরনের অবস্থান থেকে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র কি ভিন্ন অবস্থান নেবেন?
জবাবে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এই মুখপাত্র বলেন, এই বিষয় নিয়ে আমার কোনও মন্তব্য নেই।