এবার ভারতের উত্তরাখণ্ডের একটি সুড়ঙ্গে গত রোববর থেকে আটকা পড়ে আছেন ৪০জন শ্রমিক। উদ্ধারকারী কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, নতুন করে ভূমি ধসের কারণে উদ্ধারকাজে আরও সময় লাগছে। প্রশাসনের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, শ্রমিকদের উদ্ধার করার সবরকম চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু প্রাকৃতিক কারণে বার বার উদ্ধারকাজে ব্যাঘাত ঘটছে।
নতুন করে এলাকায় ধস নামায় উদ্ধারকর্মীরা কাজ বন্ধ রাখতে বাধ্য হন। নয়া দিল্লি থেকে নতুন ড্রিল মেশিন নিয়ে এসে নতুন উদ্যমে ফের উদ্ধারের কাজ শুরু করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। উত্তরকাশী জেলার ম্যাজিস্ট্রেট অভিষেক রুহেলা জানান, পরিকল্পনা অনুযায়ীও কাজ চললে বুধবারের মধ্যেই আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করা যেতে পারে।
গত রোববার সকালে নির্মীয়মান সুড়ঙ্গটি ধসে পড়ে। সে সময় ভিতরে কাজ করছিলেন অন্তত ৪০জন শ্রমিক। মূলত, ড্রিল করে একটি পাইপ সুড়ঙ্গটির ভেতরে ঢোকানোর চেষ্টা হচ্ছে। সেই পাইপ দিয়েই শ্রমিকরা বেরিয়ে আসতে পারবেন। মঙ্গলবার সেই পাইপ ঢোকানোর প্ল্যাটফর্ম তৈরির কাজ অনেকটাই হয়ে গেছিল। কিন্তু নতুন করে ধস নামায় সেই কাজ আটকে যায়। আবার নতুন করে ড্রিলিংয়ের কাজ শুরু করতে হয়।
জানা গেছে, আটকে পড়া শ্রমিকরা বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিম বঙ্গ, ওড়িশা, উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল প্রদেশের বাসিন্দা। পরিবেশবিদদের অনেকেই বলছেন, যেভাবে উত্তরাখণ্ডে পাহাড় কেটে রাস্তা এবং সুড়ঙ্গ তৈরি করা হচ্ছে, তা হিমালয়ের চরম ক্ষতি করছে। দ্রুত এই কাজ বন্ধ হওয়া দরকার।
নতুন করে এলাকায় ধস নামায় উদ্ধারকর্মীরা কাজ বন্ধ রাখতে বাধ্য হন। নয়া দিল্লি থেকে নতুন ড্রিল মেশিন নিয়ে এসে নতুন উদ্যমে ফের উদ্ধারের কাজ শুরু করা হচ্ছে বলে জানানো হয়েছে। উত্তরকাশী জেলার ম্যাজিস্ট্রেট অভিষেক রুহেলা জানান, পরিকল্পনা অনুযায়ীও কাজ চললে বুধবারের মধ্যেই আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করা যেতে পারে।
গত রোববার সকালে নির্মীয়মান সুড়ঙ্গটি ধসে পড়ে। সে সময় ভিতরে কাজ করছিলেন অন্তত ৪০জন শ্রমিক। মূলত, ড্রিল করে একটি পাইপ সুড়ঙ্গটির ভেতরে ঢোকানোর চেষ্টা হচ্ছে। সেই পাইপ দিয়েই শ্রমিকরা বেরিয়ে আসতে পারবেন। মঙ্গলবার সেই পাইপ ঢোকানোর প্ল্যাটফর্ম তৈরির কাজ অনেকটাই হয়ে গেছিল। কিন্তু নতুন করে ধস নামায় সেই কাজ আটকে যায়। আবার নতুন করে ড্রিলিংয়ের কাজ শুরু করতে হয়।
জানা গেছে, আটকে পড়া শ্রমিকরা বিহার, ঝাড়খণ্ড, উত্তর প্রদেশ, পশ্চিম বঙ্গ, ওড়িশা, উত্তরাখণ্ড ও হিমাচল প্রদেশের বাসিন্দা। পরিবেশবিদদের অনেকেই বলছেন, যেভাবে উত্তরাখণ্ডে পাহাড় কেটে রাস্তা এবং সুড়ঙ্গ তৈরি করা হচ্ছে, তা হিমালয়ের চরম ক্ষতি করছে। দ্রুত এই কাজ বন্ধ হওয়া দরকার।