এবার প্রথম ম্যাচ হেরে কঠিন সমীকরণের মুখে পড়েছিল আর্জেন্টিনার যুবারা। ফিফা অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপে টিকে থাকতে দ্বিতীয় ম্যাচে জয়ের বিকল্প ছিল না ম্যারাডোনা-মেসির উত্তরসূরীদের। এমন চাপের ম্যাচে দারুণ জয় পেয়েছে আলবিসেলেস্তেরা। ইন্দোনেশিয়ার জালাক হারুপাত স্টেডিয়ামে মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) জাপানকে ৩-১ গোলে হারিয়েছে আর্জেন্টিনার যুবারা।
তাতে টুর্নামেন্টে শেষ ষোলোর আশা টিকে রইলো ম্যারাডোনা-মেসির উত্তরসূরীদের। দলের হয়ে জয়সূচক গোলটি তিনটি করেন ক্লাউদিও ইচেবেরি, ভ্যালেন্তিনো আন্দ্রেস অ্যাকুনা ও আগুস্তিন ফ্যাবিয়ান রুবের্তো। জাপানের হয়ে একটি গোল শোধ করেন রেন্তো তাকাওকা। আসরের শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছিল আর্জেন্টিনার যুবারা। বল দখলে আধিপত্য দেখিয়েও ২-১ গোলে হারতে হয়েছিল সেনেগালের যুবাদের বিপক্ষে।
সেনেগাল জয় তুলে নিয়েছিল নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেও। অন্যদিকে ‘ডি’ গ্রুপ থেকে প্রথম ম্যাচে পোলান্ডের বিপক্ষে জয় তুলে নিয়েছিল জাপান। তাতে এশিয়ার জায়ান্টদের বিপক্ষে কঠিন সমীকরণে পড়তে হয় আলবিসেলেস্তেদের। টিকে থাকতে জয়ের বিকল্প নেই। হারলেই বিদায় নিশ্চিত, আর ড্র হলেও সম্ভাবনা থাকবে ক্ষীণ। এমন সমীকরণে মাঠে নেমে ম্যাচ শুরুর ৫ মিনিটেই দুর্দান্ত এক ফ্রি কিকে দলকে লিড এনে দেন ১০ নম্বর জার্সিধারী ফরোয়ার্ড ক্লাউদিও।
প্রায় ২৭ মিটার দূর থেকে তার জোরালো শট বাঁ প্রান্তে ঝাপিয়ে পড়েও ঠেকাতে পারেননি জাপানিজ গোলরক্ষক ওয়াতারু গোতো। দুই মিনিট পরই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন অ্যাকুনা। তবে এ গোলে কৃতিত্বটা মিডফিল্ডার সান্তিয়াগো লোপেজের। ডানপ্রান্ত ধরে আক্রমণে উঠে দ্রুত ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন লোপেজ। গোলবারের দিকে এগিয়ে আসা অ্যাকুনাকে পাস দেন তিনি। বাকি কাজটা সেরে নেন অ্যাকুনা।
জোড়া গোলে পিছিয়ে পড়ে লড়াইয়ে ফেরার চেষ্টা করে জাপান। তবে বিরতির আগে তাদের কোনো সুযোগ দেয়নি আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগ। ৫০ মিনিটে প্রথম সাফল্যের দেখা পায় জাপান। ডানপ্রান্ত ধরে আক্রমণে উঠে শতারো শিবাতা ডি-বক্সে সতীর্থের উদ্দেশে ছোট শট নেন। তিন ডিফেন্ডারের চোখ ফাঁকি দিয়ে গোলবারের সামনে থেকে পা বাড়িয়ে বল জালে জড়ান তাকাওকা।
এদিকে পুরো ম্যাচে ৫২ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ৯ শট নেয়া জাপান, ৮৭ মিনিটেই সমতায় ফিরতে পারতো। কিন্তু বল জালে জড়ালেও আর্জেন্টিনার গোলরক্ষককে বাধা দেয়ায় বাতিল হয়ে যায় গোলটি। শেষ পর্যন্ত আর কোনো জালের দেখা পায়নি তারা। পুরো ম্যাচে দুটি শট তারা গোলমুখে রাখতে পেরেছিল।
অন্যদিকে ১৫ শটের ৬টি গোলমুখে রাখতে পেরেছিল আর্জেন্টিনা। যোগ করা সময়ের অষ্টম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে রুবের্তোর বাঁকানো শট গ্লাভসবন্দী করতে ব্যর্থ হন জাপানের গোলরক্ষক। তাতে ৩-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে মেসির উত্তরসূরীরা। এ জয়ের শেষ ষোলোর আশা টিকে রইল আলবিসেলেস্তেদের। ২ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে ‘ডি’ গ্রুপের দুইয়ে তারা। ২ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে সেনেগাল।
তাতে টুর্নামেন্টে শেষ ষোলোর আশা টিকে রইলো ম্যারাডোনা-মেসির উত্তরসূরীদের। দলের হয়ে জয়সূচক গোলটি তিনটি করেন ক্লাউদিও ইচেবেরি, ভ্যালেন্তিনো আন্দ্রেস অ্যাকুনা ও আগুস্তিন ফ্যাবিয়ান রুবের্তো। জাপানের হয়ে একটি গোল শোধ করেন রেন্তো তাকাওকা। আসরের শুরুতেই ধাক্কা খেয়েছিল আর্জেন্টিনার যুবারা। বল দখলে আধিপত্য দেখিয়েও ২-১ গোলে হারতে হয়েছিল সেনেগালের যুবাদের বিপক্ষে।
সেনেগাল জয় তুলে নিয়েছিল নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেও। অন্যদিকে ‘ডি’ গ্রুপ থেকে প্রথম ম্যাচে পোলান্ডের বিপক্ষে জয় তুলে নিয়েছিল জাপান। তাতে এশিয়ার জায়ান্টদের বিপক্ষে কঠিন সমীকরণে পড়তে হয় আলবিসেলেস্তেদের। টিকে থাকতে জয়ের বিকল্প নেই। হারলেই বিদায় নিশ্চিত, আর ড্র হলেও সম্ভাবনা থাকবে ক্ষীণ। এমন সমীকরণে মাঠে নেমে ম্যাচ শুরুর ৫ মিনিটেই দুর্দান্ত এক ফ্রি কিকে দলকে লিড এনে দেন ১০ নম্বর জার্সিধারী ফরোয়ার্ড ক্লাউদিও।
প্রায় ২৭ মিটার দূর থেকে তার জোরালো শট বাঁ প্রান্তে ঝাপিয়ে পড়েও ঠেকাতে পারেননি জাপানিজ গোলরক্ষক ওয়াতারু গোতো। দুই মিনিট পরই ব্যবধান দ্বিগুণ করেন অ্যাকুনা। তবে এ গোলে কৃতিত্বটা মিডফিল্ডার সান্তিয়াগো লোপেজের। ডানপ্রান্ত ধরে আক্রমণে উঠে দ্রুত ডি-বক্সে ঢুকে পড়েন লোপেজ। গোলবারের দিকে এগিয়ে আসা অ্যাকুনাকে পাস দেন তিনি। বাকি কাজটা সেরে নেন অ্যাকুনা।
জোড়া গোলে পিছিয়ে পড়ে লড়াইয়ে ফেরার চেষ্টা করে জাপান। তবে বিরতির আগে তাদের কোনো সুযোগ দেয়নি আর্জেন্টিনার রক্ষণভাগ। ৫০ মিনিটে প্রথম সাফল্যের দেখা পায় জাপান। ডানপ্রান্ত ধরে আক্রমণে উঠে শতারো শিবাতা ডি-বক্সে সতীর্থের উদ্দেশে ছোট শট নেন। তিন ডিফেন্ডারের চোখ ফাঁকি দিয়ে গোলবারের সামনে থেকে পা বাড়িয়ে বল জালে জড়ান তাকাওকা।
এদিকে পুরো ম্যাচে ৫২ শতাংশ সময় বল দখলে রেখে ৯ শট নেয়া জাপান, ৮৭ মিনিটেই সমতায় ফিরতে পারতো। কিন্তু বল জালে জড়ালেও আর্জেন্টিনার গোলরক্ষককে বাধা দেয়ায় বাতিল হয়ে যায় গোলটি। শেষ পর্যন্ত আর কোনো জালের দেখা পায়নি তারা। পুরো ম্যাচে দুটি শট তারা গোলমুখে রাখতে পেরেছিল।
অন্যদিকে ১৫ শটের ৬টি গোলমুখে রাখতে পেরেছিল আর্জেন্টিনা। যোগ করা সময়ের অষ্টম মিনিটে ডি-বক্সের বাইরে থেকে রুবের্তোর বাঁকানো শট গ্লাভসবন্দী করতে ব্যর্থ হন জাপানের গোলরক্ষক। তাতে ৩-১ গোলের জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে মেসির উত্তরসূরীরা। এ জয়ের শেষ ষোলোর আশা টিকে রইল আলবিসেলেস্তেদের। ২ ম্যাচে ৩ পয়েন্ট নিয়ে ‘ডি’ গ্রুপের দুইয়ে তারা। ২ ম্যাচে ৬ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে সেনেগাল।