মোঃ আতিকুর রহমান, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি: সুনামগঞ্জের তাহিরপুর উপজেলায় বিএনপি- জামাতের ৬ নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। নাশকতা এবং নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে তাদেরকে গ্রেফতার করা হয়।গত দুদিনে উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পৃথক অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন বাদাঘাট ইউনিয়নের মৃত ছবর আলী শাহ'র ছেলে বিএনপি নেতা আমির শাহ (৪৫),একই গ্রামের শেখ খসরু মিয়ার ছেলে বিএনপি নেতা ডা. শেখ এস কে শফিকুল ইসলাম (৪০), শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের রঙ্গাচড়া গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি কামাল হোসেন (৪৫), উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাহাত হাসান রাব্বি (২২), কলাগাঁও গ্রামের মৃত এলাহী বক্স ফকিরের ছেলে জামায়াত নেতা আল আমিন (৩২), একই গ্রামের সিরাজ খন্দকারের ছেলে জামায়াত নেতা মাহমুদউল্লাহ (৪০)।
উল্লেখ্য দেশব্যাপী বিএনপির ডাকা অবরোধের সমর্থনে উপজেলার চারাগাও মাঝহাটি মোড়ে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বিএনপি-জামাতের নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনায় ট্যাকেরঘাট পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ এস আই সজিবের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করে ঘটনার সাথে জড়িত তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানান এস আই সজিব।
তাহিরপুর থানার ওসি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উপজেলার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। আসামীদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এর আগে সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কের মদনপুর এলাকায় ঝটিকা মিছিল করে পাঁচটি গাড়ি ভাংচুরের ঘটনায় জেলা বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, সহ-সভাপতি আনিসুল হক, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নুরুল ইসলাম নুরুল, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান কামরুলসহ ৩৪ জনকে আসামী করে আরো ২০/২৫ জনকে অজ্ঞাত রেখে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করে সুনামগঞ্জ সদর থানা পুলিশ।
সড়কে থাকা দুইটি বাস, দুইটি সিএনজি অটোরিকশা ও একটি পিক-আপ ভ্যান ভাঙচুর করে সাধারণ মানুষদের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করার অভিযোগে মামলাটি দায়ের করা হয়।
সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী জানান, মদনপুর এলাকার গাড়ি ভাংচুরের ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে মামলায় ৩৪ জনের নামোল্লেখ করা হয়েছে। গাড়ি ভাংচুরের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জেলা বিএনপির সভাপতি নিজে গাড়ি ভাংচুরের জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিচ্ছেন। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নুরুল নিজেই গাড়ি ভাংচুর করছেন। এছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান কামরুল বাঁশের লাঠি নিয়ে বাস ভাংচুর করছেন। ৩৪ জন বিএনপি নেতা রয়েছেন, যাদের হাতে ইটপাটকেল ছিল, তাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে আসামীর তালিকায়। নাম পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি এমন ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন বাদাঘাট ইউনিয়নের মৃত ছবর আলী শাহ'র ছেলে বিএনপি নেতা আমির শাহ (৪৫),একই গ্রামের শেখ খসরু মিয়ার ছেলে বিএনপি নেতা ডা. শেখ এস কে শফিকুল ইসলাম (৪০), শ্রীপুর উত্তর ইউনিয়নের রঙ্গাচড়া গ্রামের আব্দুল মান্নানের ছেলে ১ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি কামাল হোসেন (৪৫), উপজেলা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাহাত হাসান রাব্বি (২২), কলাগাঁও গ্রামের মৃত এলাহী বক্স ফকিরের ছেলে জামায়াত নেতা আল আমিন (৩২), একই গ্রামের সিরাজ খন্দকারের ছেলে জামায়াত নেতা মাহমুদউল্লাহ (৪০)।
উল্লেখ্য দেশব্যাপী বিএনপির ডাকা অবরোধের সমর্থনে উপজেলার চারাগাও মাঝহাটি মোড়ে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় বিএনপি-জামাতের নেতা-কর্মীরা। এ ঘটনায় ট্যাকেরঘাট পুলিশ ফাড়ির ইনচার্জ এস আই সজিবের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করে ঘটনার সাথে জড়িত তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। বাকিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে বলে জানান এস আই সজিব।
তাহিরপুর থানার ওসি মোহাম্মদ নাজিম উদ্দীন ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, উপজেলার বিভিন্ন স্থানে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করছে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। আসামীদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে।
এর আগে সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কের মদনপুর এলাকায় ঝটিকা মিছিল করে পাঁচটি গাড়ি ভাংচুরের ঘটনায় জেলা বিএনপির সভাপতি কলিম উদ্দিন আহমদ মিলন, সহ-সভাপতি আনিসুল হক, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নুরুল ইসলাম নুরুল, সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান কামরুলসহ ৩৪ জনকে আসামী করে আরো ২০/২৫ জনকে অজ্ঞাত রেখে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করে সুনামগঞ্জ সদর থানা পুলিশ।
সড়কে থাকা দুইটি বাস, দুইটি সিএনজি অটোরিকশা ও একটি পিক-আপ ভ্যান ভাঙচুর করে সাধারণ মানুষদের মধ্যে ভীতি সঞ্চার করার অভিযোগে মামলাটি দায়ের করা হয়।
সুনামগঞ্জ সদর থানার ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী জানান, মদনপুর এলাকার গাড়ি ভাংচুরের ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে মামলায় ৩৪ জনের নামোল্লেখ করা হয়েছে। গাড়ি ভাংচুরের ঘটনার ভিডিও ফুটেজ পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, জেলা বিএনপির সভাপতি নিজে গাড়ি ভাংচুরের জন্য নেতা-কর্মীদের নির্দেশ দিচ্ছেন। জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুল ইসলাম নুরুল নিজেই গাড়ি ভাংচুর করছেন। এছাড়া সাংগঠনিক সম্পাদক কামরুজ্জামান কামরুল বাঁশের লাঠি নিয়ে বাস ভাংচুর করছেন। ৩৪ জন বিএনপি নেতা রয়েছেন, যাদের হাতে ইটপাটকেল ছিল, তাদের নাম উল্লেখ করা হয়েছে আসামীর তালিকায়। নাম পরিচয় শনাক্ত করা যায়নি এমন ২০-২৫ জনকে অজ্ঞাত হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।