প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ ২ হাজার ২৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবনসহ প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের বিভিন্ন সরকারি স্থাপনা উদ্বোধন করবেন। মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব সরকারি স্থাপনা উদ্বোধন করবেন বলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
সূত্র জানায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে নির্মিত সরকারি স্থাপনার মধ্যে রয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ১৫তলা বিশিষ্ট প্রধান কার্যালয়, কক্সবাজারে ১০তলা বিশিষ্ট লিডারশিপ ট্রেনিং সেন্টার এবং চারটি প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট (পিটিআই)’র নবনির্মিত মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়াম। প্রায় ১ হাজার ৯২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ২ হাজার ২৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ বিদ্যালয়গুলোতে ছয় লক্ষাধিক শিক্ষার্থী নতুন ও আকর্ষণীয় শ্রেণিকক্ষে পাঠ গ্রহণের সুবিধা পাবে। এছাড়া বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি, শিক্ষক, অভিভাবক কমিটিসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজন নবনির্মিত এ বিদ্যালয়গুলোর সুবিধা পাবেন; নবনির্মিত বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং ছাত্রছাত্রীদের জন্য জেন্ডারের ভিত্তিতে পৃথক ওয়াশ ব্লক নির্মিত হয়েছে এবং সুপেয় পানির ব্যবস্থা রয়েছে।
প্রায় ১০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ১ লাখ ৭৮ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত পাঁচ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর দপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হবে। এতে মাঠ পর্যায়ে ৪ লক্ষাধিক শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে। বেইজমেন্ট ও ক্যাম্পাসে ৪৪টি গাড়ি রাখার সুবিধা রয়েছে।
প্রায় ৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে কক্সবাজারে ১০তলা বিশিষ্ট লিডারশিপ ট্রেনিং সেন্টারে প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার বর্গফুট আয়তনের আন্তর্জাতিক মানের আধুনিক ট্রেনিং সেন্টারটি নির্মাণ করা হয়েছে। নবনির্মিত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিতে কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের সকল স্তরের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য চাহিদা ভিত্তিক, আধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতি ভবনে ১৬০ জন প্রশিক্ষণার্থীর (৮০ জন পুরুষ ও ৮০ জন মহিলা) আবাসনের সুব্যবস্থাসহ প্রশিক্ষণের আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান রয়েছে।
সিলেট, বরিশাল, রংপুর ও যশোরে প্রায় ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে চারটি পিটিআই-এ মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে। ৩৫০ আসন বিশিষ্ট প্রতিটি অডিটোরিয়ামে আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এবং প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণসহ শিক্ষা সম্পর্কিত বিভিন্ন সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশালা ইত্যাদি আয়োজনের ব্যবস্থা রয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রত্যেক পিটিআই-এ প্রতি বছর ২ শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী দীর্ঘ মেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে। এছাড়াও সেখানে বিভিন্ন স্বল্প মেয়াদি প্রশিক্ষণ পরিচালিত হয়।
সূত্র জানায়, ২০২২-২৩ অর্থবছরে নির্মিত সরকারি স্থাপনার মধ্যে রয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ১৫তলা বিশিষ্ট প্রধান কার্যালয়, কক্সবাজারে ১০তলা বিশিষ্ট লিডারশিপ ট্রেনিং সেন্টার এবং চারটি প্রাথমিক শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইন্সটিটিউট (পিটিআই)’র নবনির্মিত মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়াম। প্রায় ১ হাজার ৯২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে ২ হাজার ২৩টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এ বিদ্যালয়গুলোতে ছয় লক্ষাধিক শিক্ষার্থী নতুন ও আকর্ষণীয় শ্রেণিকক্ষে পাঠ গ্রহণের সুবিধা পাবে। এছাড়া বিদ্যালয় ব্যবস্থাপনা কমিটি, শিক্ষক, অভিভাবক কমিটিসহ সংশ্লিষ্ট অংশীজন নবনির্মিত এ বিদ্যালয়গুলোর সুবিধা পাবেন; নবনির্মিত বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষার্থী ও শিক্ষক-শিক্ষিকা এবং ছাত্রছাত্রীদের জন্য জেন্ডারের ভিত্তিতে পৃথক ওয়াশ ব্লক নির্মিত হয়েছে এবং সুপেয় পানির ব্যবস্থা রয়েছে।
প্রায় ১০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রায় ১ লাখ ৭৮ হাজার বর্গফুট বিশিষ্ট প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে কর্মরত পাঁচ শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারীর দপ্তর হিসেবে ব্যবহৃত হবে। এতে মাঠ পর্যায়ে ৪ লক্ষাধিক শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীর সেবা প্রদান করা সম্ভব হবে। বেইজমেন্ট ও ক্যাম্পাসে ৪৪টি গাড়ি রাখার সুবিধা রয়েছে।
প্রায় ৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে কক্সবাজারে ১০তলা বিশিষ্ট লিডারশিপ ট্রেনিং সেন্টারে প্রায় ১ লাখ ১৪ হাজার বর্গফুট আয়তনের আন্তর্জাতিক মানের আধুনিক ট্রেনিং সেন্টারটি নির্মাণ করা হয়েছে। নবনির্মিত প্রশিক্ষণ কেন্দ্রটিতে কেন্দ্রীয় ও মাঠ পর্যায়ের সকল স্তরের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য চাহিদা ভিত্তিক, আধুনিক ও যুগোপযোগী প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতি ভবনে ১৬০ জন প্রশিক্ষণার্থীর (৮০ জন পুরুষ ও ৮০ জন মহিলা) আবাসনের সুব্যবস্থাসহ প্রশিক্ষণের আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা বিদ্যমান রয়েছে।
সিলেট, বরিশাল, রংপুর ও যশোরে প্রায় ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে চারটি পিটিআই-এ মাল্টিপারপাস অডিটোরিয়াম নির্মাণ করা হয়েছে। ৩৫০ আসন বিশিষ্ট প্রতিটি অডিটোরিয়ামে আধুনিক সকল সুযোগ-সুবিধা রয়েছে এবং প্রশিক্ষণার্থীদের প্রশিক্ষণসহ শিক্ষা সম্পর্কিত বিভিন্ন সভা, সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, কর্মশালা ইত্যাদি আয়োজনের ব্যবস্থা রয়েছে।
উল্লেখ্য, প্রত্যেক পিটিআই-এ প্রতি বছর ২ শতাধিক প্রশিক্ষণার্থী দীর্ঘ মেয়াদি প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে থাকে। এছাড়াও সেখানে বিভিন্ন স্বল্প মেয়াদি প্রশিক্ষণ পরিচালিত হয়।