এবার ঢাকা-কক্সবাজার রুটে ট্রেনের ভাড়া চূড়ান্ত করেছে রেল কর্তৃপক্ষ। আন্তনগর ট্রেনে ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাতায়াত করতে সর্বনিম্ন ভাড়া দিতে হবে ৫০০ টাকা। গতকাল সোমবার ১৩ নভেম্বর দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (অপারেশন) সরদার সাহাদাত আলী।
এদিকে রেলওয়ে সূত্র জানায়, কক্সবাজার-ঢাকা আন্তনগর ট্রেনের শোভন চেয়ারের ভাড়া ধরা হয়েছে ৫০০ টাকা। একই ভাড়ায় কক্সবাজার থেকে ঢাকায় আসা যাবে। এই পথে এসি চেয়ারের ভাড়া পড়বে ৯৬১ টাকা। এসি সিটের ভাড়া ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৫০ টাকা। আর ঘুমিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতি যাত্রীকে ভাড়া দিতে হবে ১ হাজার ৭২৫ টাকা।
ঢাকা থেকে কক্সবাজার পথে যে ট্রেন চলাচল করবে এর জন্য রেল কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে ছয়টি নাম প্রস্তাব করেছে। এগুলো হচ্ছে প্রবাল এক্সপ্রেস, হিমছড়ি এক্সপ্রেস, কক্সবাজার এক্সপ্রেস, ইনানী এক্সপ্রেস, লাবণী এক্সপ্রেস ও সেন্ট মার্টিন এক্সপ্রেস। এর মধ্য থেকে প্রথম ট্রেনের জন্য একটি নাম চূড়ান্ত করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনটি ঢাকা থেকে কক্সবাজার আসা-যাওয়া করবে। আর প্রথম ট্রেনটি বিরতিহীন হওয়ায় এই ভাড়ার সঙ্গে ‘নন-স্টপ চার্জ’ হিসেবে আরও ১০ শতাংশ ভাড়া যুক্ত হবে বলে রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে। জানা গেছে, ট্রেনটি পথে একমাত্র ঢাকা বিমানবন্দর ও চট্টগ্রাম স্টেশনে থামবে। মাঝে আর কোনো স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়াবে না।
এদিকে রেলের পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (সিসিএম) মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, পর্যটন নগরীর পথে যাত্রী চাহিদা আছে। এর ফলে পর্যায়ক্রমে ট্রেনের সংখ্যাও বাড়ানো হবে। আশা করা হচ্ছে, এই পথে রেলের সেবা বেশ লাভজনক হবে এবং যাত্রীরাও ভালো সেবা পাবেন।
এদিকে রেলওয়ে সূত্র জানায়, কক্সবাজার-ঢাকা আন্তনগর ট্রেনের শোভন চেয়ারের ভাড়া ধরা হয়েছে ৫০০ টাকা। একই ভাড়ায় কক্সবাজার থেকে ঢাকায় আসা যাবে। এই পথে এসি চেয়ারের ভাড়া পড়বে ৯৬১ টাকা। এসি সিটের ভাড়া ধরা হয়েছে ১ হাজার ১৫০ টাকা। আর ঘুমিয়ে যাওয়ার জন্য প্রতি যাত্রীকে ভাড়া দিতে হবে ১ হাজার ৭২৫ টাকা।
ঢাকা থেকে কক্সবাজার পথে যে ট্রেন চলাচল করবে এর জন্য রেল কর্তৃপক্ষ ইতোমধ্যে ছয়টি নাম প্রস্তাব করেছে। এগুলো হচ্ছে প্রবাল এক্সপ্রেস, হিমছড়ি এক্সপ্রেস, কক্সবাজার এক্সপ্রেস, ইনানী এক্সপ্রেস, লাবণী এক্সপ্রেস ও সেন্ট মার্টিন এক্সপ্রেস। এর মধ্য থেকে প্রথম ট্রেনের জন্য একটি নাম চূড়ান্ত করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে ট্রেনটি ঢাকা থেকে কক্সবাজার আসা-যাওয়া করবে। আর প্রথম ট্রেনটি বিরতিহীন হওয়ায় এই ভাড়ার সঙ্গে ‘নন-স্টপ চার্জ’ হিসেবে আরও ১০ শতাংশ ভাড়া যুক্ত হবে বলে রেলওয়ে সূত্র জানিয়েছে। জানা গেছে, ট্রেনটি পথে একমাত্র ঢাকা বিমানবন্দর ও চট্টগ্রাম স্টেশনে থামবে। মাঝে আর কোনো স্টেশনে ট্রেনটি দাঁড়াবে না।
এদিকে রেলের পূর্বাঞ্চলের প্রধান বাণিজ্যিক কর্মকর্তা (সিসিএম) মো. নাজমুল ইসলাম বলেন, পর্যটন নগরীর পথে যাত্রী চাহিদা আছে। এর ফলে পর্যায়ক্রমে ট্রেনের সংখ্যাও বাড়ানো হবে। আশা করা হচ্ছে, এই পথে রেলের সেবা বেশ লাভজনক হবে এবং যাত্রীরাও ভালো সেবা পাবেন।