চলতি বিশ্বকাপে হতাশাজনক পারফরম্যান্সের কারণে অধিনায়কত্ব কেড়ে নেওয়া হবে বাবর আজমের। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যমের দাবি শুধু অধিনায়ক নন, চাকরি হারাতে যাচ্ছেন প্রধান কোচ গ্র্যান্ট ব্র্যাডবার্ন এবং টিম ডিরেক্টর পদের আড়ালে সব সিদ্ধান্ত নেওয়া মিকি আর্থারও। ক্রিকেট পাকিস্তানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডের বিপক্ষে গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচের আগেই পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডে এ নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে।
সাদা বলের ক্রিকেটে বাবর আজমের অধিনায়ক থাকার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। চেয়ারম্যান জাকা আশরাফের কাছে কেউ কেউ বাবরকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে অধিনায়ক রাখার পরামর্শ দিয়েছে। খুব দ্রুত এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। কিছু সূত্র দাবি করেছে, বোর্ড এমন সিদ্ধান্ত জানানোর আগেই পদত্যাগ করতে পারেন বাবর। এর বাইরে বিদেশি কোচদের প্রতি আগ্রহ কমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পিসিবিকে।
সাবেক ক্রিকেটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে এ ব্যাপারে। আবার বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বাজে পারফরম্যান্সের দায় সাবেক এক ক্রিকেটারের ওপরই দেওয়া হচ্ছে। দাবি করা হয়েছে অধিনায়ক বাবর ও প্রধান নির্বাচক ইনজামাম-উল-হক অন্যদের কথাকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজেদের পছন্দের খেলোয়াড় বেছে নিতেন। এশিয়া কাপের পর মিসবাহ-উল-হক ও মোহাম্মদ হাফিজ ক্রিকেট কমিটির মিটিংয়ে শাদাব খানকে বসিয়ে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। যে মিটিংয়ে সমালোচনার ভয়ে যাননি ইনজামাম।
কিন্তু বিশ্বকাপে সে পরামর্শ মানা হয়নি। বাবর শাদাবকেই খেলিয়েছেন। বিশ্বকাপে মাত্র ৪ উইকেট পেয়েছেন পাকিস্তানের সহ-অধিনায়ক। দাবি করা হচ্ছে, ভাতিজা ইমাম-উল-হককে যেন খেলানো হয়, এ ব্যাপারে চাপ দিতেন ইনজামাম। যে কারণে ফখর জামানকে বাদ পড়তে হয়েছিল। পরে দুর্নীতির অভিযোগে ইনজামাম নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়ালে ফখর দলে ফেরেন এবং দলকে দুই ম্যাচে জেতান।
এছাড়া বাবরদের বিরুদ্ধে বেতন-ভাতা নিয়ে বোর্ডকে ব্ল্যাকমেইল করারও অভিযোগ উঠছে। তিন থেকে চারজন খেলোয়ার বাবরের ব্যাপারে অসন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন বোর্ডের কাছে। তাদের দাবি, নতুন চুক্তিতে শুধু নিজের ও পছন্দের কয়েকজনের বেতন বাড়িয়ে নিয়েছেন বাবর।
সাদা বলের ক্রিকেটে বাবর আজমের অধিনায়ক থাকার সম্ভাবনা খুবই ক্ষীণ। চেয়ারম্যান জাকা আশরাফের কাছে কেউ কেউ বাবরকে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে অধিনায়ক রাখার পরামর্শ দিয়েছে। খুব দ্রুত এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত জানানো হবে। কিছু সূত্র দাবি করেছে, বোর্ড এমন সিদ্ধান্ত জানানোর আগেই পদত্যাগ করতে পারেন বাবর। এর বাইরে বিদেশি কোচদের প্রতি আগ্রহ কমানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে পিসিবিকে।
সাবেক ক্রিকেটারদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হচ্ছে এ ব্যাপারে। আবার বিশ্বকাপে পাকিস্তানের বাজে পারফরম্যান্সের দায় সাবেক এক ক্রিকেটারের ওপরই দেওয়া হচ্ছে। দাবি করা হয়েছে অধিনায়ক বাবর ও প্রধান নির্বাচক ইনজামাম-উল-হক অন্যদের কথাকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজেদের পছন্দের খেলোয়াড় বেছে নিতেন। এশিয়া কাপের পর মিসবাহ-উল-হক ও মোহাম্মদ হাফিজ ক্রিকেট কমিটির মিটিংয়ে শাদাব খানকে বসিয়ে রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছিল। যে মিটিংয়ে সমালোচনার ভয়ে যাননি ইনজামাম।
কিন্তু বিশ্বকাপে সে পরামর্শ মানা হয়নি। বাবর শাদাবকেই খেলিয়েছেন। বিশ্বকাপে মাত্র ৪ উইকেট পেয়েছেন পাকিস্তানের সহ-অধিনায়ক। দাবি করা হচ্ছে, ভাতিজা ইমাম-উল-হককে যেন খেলানো হয়, এ ব্যাপারে চাপ দিতেন ইনজামাম। যে কারণে ফখর জামানকে বাদ পড়তে হয়েছিল। পরে দুর্নীতির অভিযোগে ইনজামাম নিজের পদ থেকে সরে দাঁড়ালে ফখর দলে ফেরেন এবং দলকে দুই ম্যাচে জেতান।
এছাড়া বাবরদের বিরুদ্ধে বেতন-ভাতা নিয়ে বোর্ডকে ব্ল্যাকমেইল করারও অভিযোগ উঠছে। তিন থেকে চারজন খেলোয়ার বাবরের ব্যাপারে অসন্তুষ্টির কথা জানিয়েছেন বোর্ডের কাছে। তাদের দাবি, নতুন চুক্তিতে শুধু নিজের ও পছন্দের কয়েকজনের বেতন বাড়িয়ে নিয়েছেন বাবর।