প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার সফলভাবে ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলা করেছে বলে জানিয়েছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. এনামুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘ঘূর্ণিঝড়ের কারণে অনেক গাছপালা পড়ে গেছে। টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনে ২ হাজারের মতো ঘর সম্পূর্ণ বিধ্বস্ত হয়েছে। ১০ হাজারের বেশি বাড়ি আংশিক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।’
সোমবার (১৫ মে) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ঘূর্ণিঝড় মোখা পরবর্তী ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গাছচাপা পড়ে কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।’
‘এছাড়া তেমন ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি’- বলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, রবিবার কক্সবাজার উপকূল দিয়ে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ অতিক্রম করে যায়।
প্রচণ্ড গতির বাতাস নিয়ে রবিবার বিকাল ৩টার দিকে কক্সবাজার ও মিয়ানমার উপকূল আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মোখা। এতে টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। লন্ডভন্ড হয়েছে সেন্টমার্টিন দ্বীপের ঘরবাড়ি ও গাছপালাসহ বহু স্থাপনা।
রবিবার দুপুরে মোখা উপকূল অতিক্রম শুরু করার পর প্রাথমিক আঘাতে সেন্টমার্টিনের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর বাড়িঘর ও বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে যায়।
সোমবার (১৫ মে) সচিবালয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে ঘূর্ণিঝড় মোখা পরবর্তী ব্রিফিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘গাছচাপা পড়ে কয়েকজন আহত হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। তাদের স্থানীয় হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।’
‘এছাড়া তেমন ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি’- বলেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী।
উল্লেখ্য, রবিবার কক্সবাজার উপকূল দিয়ে অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ অতিক্রম করে যায়।
প্রচণ্ড গতির বাতাস নিয়ে রবিবার বিকাল ৩টার দিকে কক্সবাজার ও মিয়ানমার উপকূল আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মোখা। এতে টেকনাফ ও সেন্টমার্টিনে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। লন্ডভন্ড হয়েছে সেন্টমার্টিন দ্বীপের ঘরবাড়ি ও গাছপালাসহ বহু স্থাপনা।
রবিবার দুপুরে মোখা উপকূল অতিক্রম শুরু করার পর প্রাথমিক আঘাতে সেন্টমার্টিনের বিভিন্ন স্থানে প্রচুর বাড়িঘর ও বিদ্যুতের খুঁটি ভেঙে যায়।