এবার গাজার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল আল শিফা জ্বালানির অভাবে বন্ধ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে জ্বালানি তেল সরবরাহে হামাসকে প্রস্তাব দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে নেতানিয়াহুর এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছে হামাস। জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ার কারণে হাসপাতালটির কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে।
হাসপাতালের নবজাতাক পরিচর্যা কেন্দ্রে (এনআইসিইউ) থাকা ৩৯ থেকে ৪৫টি শিশুর চিকিৎসা চলছিল। হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেই শিশুদেরও প্রাণ নিভু নিভু করছে। গাজার প্রধান হাসপাতাল ভবনের নিচে হামাসের কমান্ড সেন্টার থাকার অভিযোগ তুলে ইসরায়েল সেখানে অবস্থান নিয়ে হাসপাতালের অসুস্থ মানুষ এবং শিশুদের জীবনকে বিপর্যস্ত করছে।
এদিকে নেতানিয়াহু বলেন, গতরাতে হাসপাতাল চালানোর জন্য, ইনকিউবেটর চালু রাখা এবং অন্যান্য কাজ চালাতে যথেষ্ট জ্বালানি সরবরাহ করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কারণ, রোগী কিংবা সাধারণ মানুষের সঙ্গে আমাদের কোনো যুদ্ধ নেই।
এর আগে আল-শিফা হাসপাতাল থেকে শিশুদের সরিয়ে নিতে সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছিল ইসরায়েল বাহিনী। কিন্তু ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা বলছেন, হাসপাতালের ভেতরে ফিলিস্তিনিরা এখনও আটকা পড়ে আছে। তিনটি নবজাতক মারা গেছে। আরও কয়েক ডজন শিশু বিদ্যুৎ না থাকার কারণে মারা যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। হাসপাতালের কাছে লড়াই তীব্র হচ্ছে।
হাসপাতালের নবজাতাক পরিচর্যা কেন্দ্রে (এনআইসিইউ) থাকা ৩৯ থেকে ৪৫টি শিশুর চিকিৎসা চলছিল। হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সেই শিশুদেরও প্রাণ নিভু নিভু করছে। গাজার প্রধান হাসপাতাল ভবনের নিচে হামাসের কমান্ড সেন্টার থাকার অভিযোগ তুলে ইসরায়েল সেখানে অবস্থান নিয়ে হাসপাতালের অসুস্থ মানুষ এবং শিশুদের জীবনকে বিপর্যস্ত করছে।
এদিকে নেতানিয়াহু বলেন, গতরাতে হাসপাতাল চালানোর জন্য, ইনকিউবেটর চালু রাখা এবং অন্যান্য কাজ চালাতে যথেষ্ট জ্বালানি সরবরাহ করার প্রস্তাব দিয়েছিলাম। কারণ, রোগী কিংবা সাধারণ মানুষের সঙ্গে আমাদের কোনো যুদ্ধ নেই।
এর আগে আল-শিফা হাসপাতাল থেকে শিশুদের সরিয়ে নিতে সহায়তা করার প্রস্তাব দিয়েছিল ইসরায়েল বাহিনী। কিন্তু ফিলিস্তিনি কর্মকর্তারা বলছেন, হাসপাতালের ভেতরে ফিলিস্তিনিরা এখনও আটকা পড়ে আছে। তিনটি নবজাতক মারা গেছে। আরও কয়েক ডজন শিশু বিদ্যুৎ না থাকার কারণে মারা যাওয়ার ঝুঁকিতে আছে। হাসপাতালের কাছে লড়াই তীব্র হচ্ছে।