আওয়ামী লীগ সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সোমবার খুলনায় আসছেন। বিকেলে খুলনা সার্কিট হাউজ মাঠে আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় যোগ দেবেন তিনি। সেখানে ২৪টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং ৫টি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী। খুলনা জেলা প্রশাসন কার্যালয় ও আওয়ামী লীগ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা বলেন, ঐতিহাসিক সার্কিট হাউজ ময়দানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব প্রকল্প উদ্বোধন শেষে দুপুর ২টায় মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন। তবে জনসভায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আরও ১৮টি উন্নয়ন প্রস্তাব দেওয়া হবে।
প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে রূপসা-ভৈরব নদী খনন, সিটি করপোরেশনকে পরিবেশবান্ধব ম্যাগা সিটিতে রূপান্তর করতে অবকাঠামো উন্নয়নে প্রায় ১৫০০’ কোটি টাকার বরাদ্দ ছাড়, খানজাহান আলী (রহ.) বিমানবন্দর দ্রুত সম্পন্ন করা, বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার স্থাপন, অর্থনৈতিক জোন ঘোষণা, পূর্ণাঙ্গ টেলিভিশন কেন্দ্র স্থাপন, মেরিন অ্যাকাডেমি, মোংলা ও পানখালি নদীতে ঝুলন্ত ব্রিজ, শহীদ শেখ আবু নাসের মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সরকারিকরণ।
তিনি আরও বলেন, জনসভায় খুলনা বিভাগের ১০ জেলার ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। মহাসমাবেশ শুরু হওয়ার অনেক আগেই মহানগরীর রাজপথে লাখো মানুষের ঢল নামবে।
মহানগরী ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন সড়কে তৈরি করা হয়েছে তোরণ। ব্যানার-ফেস্টুনে পাল্টে গেছে চিরচেনা নগরের চিত্র। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরগুলোতে দেখা যাচ্ছে নানা ধরনের সাজসজ্জা। সার্কিট হাউজ ময়দানের আবাহনী ক্রীড়াচক্র প্রান্তে তৈরি করা হয়েছে নৌকা ও পদ্মা সেতুর আদলে ৯০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪০ ফুট প্রস্থের সুবিশাল মঞ্চ। এই মঞ্চে অন্তত ৪০০ জন অতিথি বসতে পারবেন। মঞ্চের উচ্চতা সাড়ে ১৩ ফুট।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন ও সার্কিট হাউজ ময়দানের জনসভাকে কেন্দ্র করে তিন স্তরের কঠোর নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। জনসভাস্থল ও আশপাশে এবং বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবেন। বিশেষ করে মহাসমাবেশস্থলে নারী-পুরুষসহ লাখ লাখ মানুষ উপস্থিত হবেন। তাদের সার্বিক নিরাপত্তায় সার্কিট হাউজ ময়দান ও আশপাশ এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করবেন।
মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমডিএ বাবুল রানা বলেন, ঐতিহাসিক সার্কিট হাউজ ময়দানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এসব প্রকল্প উদ্বোধন শেষে দুপুর ২টায় মহানগর ও জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় প্রধান অতিথির ভাষণ দেবেন। তবে জনসভায় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে আরও ১৮টি উন্নয়ন প্রস্তাব দেওয়া হবে।
প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে রূপসা-ভৈরব নদী খনন, সিটি করপোরেশনকে পরিবেশবান্ধব ম্যাগা সিটিতে রূপান্তর করতে অবকাঠামো উন্নয়নে প্রায় ১৫০০’ কোটি টাকার বরাদ্দ ছাড়, খানজাহান আলী (রহ.) বিমানবন্দর দ্রুত সম্পন্ন করা, বঙ্গবন্ধু নভোথিয়েটার স্থাপন, অর্থনৈতিক জোন ঘোষণা, পূর্ণাঙ্গ টেলিভিশন কেন্দ্র স্থাপন, মেরিন অ্যাকাডেমি, মোংলা ও পানখালি নদীতে ঝুলন্ত ব্রিজ, শহীদ শেখ আবু নাসের মাধ্যমিক বিদ্যালয়সহ কয়েকটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে সরকারিকরণ।
তিনি আরও বলেন, জনসভায় খুলনা বিভাগের ১০ জেলার ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটানোর প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। মহাসমাবেশ শুরু হওয়ার অনেক আগেই মহানগরীর রাজপথে লাখো মানুষের ঢল নামবে।
মহানগরী ঘুরে দেখা গেছে, বিভিন্ন সড়কে তৈরি করা হয়েছে তোরণ। ব্যানার-ফেস্টুনে পাল্টে গেছে চিরচেনা নগরের চিত্র। বিভিন্ন সরকারি-বেসরকারি দপ্তরগুলোতে দেখা যাচ্ছে নানা ধরনের সাজসজ্জা। সার্কিট হাউজ ময়দানের আবাহনী ক্রীড়াচক্র প্রান্তে তৈরি করা হয়েছে নৌকা ও পদ্মা সেতুর আদলে ৯০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৪০ ফুট প্রস্থের সুবিশাল মঞ্চ। এই মঞ্চে অন্তত ৪০০ জন অতিথি বসতে পারবেন। মঞ্চের উচ্চতা সাড়ে ১৩ ফুট।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগমন ও সার্কিট হাউজ ময়দানের জনসভাকে কেন্দ্র করে তিন স্তরের কঠোর নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে। জনসভাস্থল ও আশপাশে এবং বাইরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা মোতায়েন থাকবেন। বিশেষ করে মহাসমাবেশস্থলে নারী-পুরুষসহ লাখ লাখ মানুষ উপস্থিত হবেন। তাদের সার্বিক নিরাপত্তায় সার্কিট হাউজ ময়দান ও আশপাশ এলাকায় সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপনসহ সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পাশাপাশি বিভিন্ন গোয়েন্দা বিভাগের সদস্যরাও দায়িত্ব পালন করবেন।